
মানুষের স্বার্থপর স্বভাব মূলত নির্ভর করে বেড়ে ওঠার পারিবারিক পরিবেশ, আশেপাশের মানুষজন,পারিবারিক শিক্ষা সহ আরও অনেক কিছুর ওপরে। অনেক সময় যে ব্যক্তি স্বার্থপর আচরণ করে, সে নিজেও জানে না বা বুঝে উঠতে পারে না যে তিনি স্বার্থপর আচরণ করছেন। না বুঝে, মনের অজান্তেই সে হয়তো কষ্ট দিয়ে ফেলছেন কাছের কাউকে। অনেক সময় আবার জেনে বুঝেই এরা অন্য মানুষকে ব্যবহার করেন নিজেদের স্বার্থে। নিজেকে ছাড়া আর কাউকেই ভালোবাসেন না তারা। এইসব স্বার্থপর মানুষেরা আশেপাশের সবার জন্য অনেক বড় ক্ষতির কারণও হয়ে ওঠে।
তাই আসুন, জেনে নেয়া যাক স্বার্থপর বন্ধুদেরকে এড়িয়ে চলার ৪টি উপায়।
আত্ম উপলব্ধি
খুব বেশি সখ্যতা করা উচিত নয়

কৌশলী হয়ে উঠুন
স্বার্থপর বন্ধুদের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রে কিছুটা কৌশলী হতে হয়। নিজের ব্যক্তিগত বিষয় গুলো এই ধরনের বন্ধুদের থেকে গোপন রাখাই ভালো। নিজের গোপন কথা বা দুর্বল স্থান গুলো কখনো তাঁকে জানতে দেয়া উচিত নয়। কেননা পরবর্তীতে সেগুলোকে অস্ত্র বানিয়েই সে নিজের উদ্দেশ্য হাসিল করবে। সর্বদা সতর্ক থাকুন যেন আপনাকে ব্যবহার করে সেই ব্যক্তি নিজের উদ্দেশ্য হাসিল করতে না পারে, এবং কোনভাবেই যেন তার কারণে আপনার কোন ক্ষতি না হয়। ।
স্বার্থপর বন্ধুদের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রে কিছুটা কৌশলী হতে হয়। নিজের ব্যক্তিগত বিষয় গুলো এই ধরনের বন্ধুদের থেকে গোপন রাখাই ভালো। নিজের গোপন কথা বা দুর্বল স্থান গুলো কখনো তাঁকে জানতে দেয়া উচিত নয়। কেননা পরবর্তীতে সেগুলোকে অস্ত্র বানিয়েই সে নিজের উদ্দেশ্য হাসিল করবে। সর্বদা সতর্ক থাকুন যেন আপনাকে ব্যবহার করে সেই ব্যক্তি নিজের উদ্দেশ্য হাসিল করতে না পারে, এবং কোনভাবেই যেন তার কারণে আপনার কোন ক্ষতি না হয়। ।
‘না’ বলুন
স্বার্থপর মানুষদের সাথে ‘না’ বলতে শিখুন। আপনি যখন বুঝতে পারবেন যে আপনাকে কোন স্বার্থপর ব্যক্তি তার উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য ব্যবহার করতে চাইছে, তখন সরাসরি ‘না’ করে দিন। সরাসরি না করতে পারলেও ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিন যে আপনি আগ্রহী নন। তবে এসব ক্ষেত্রে দিধায় না ভোগাই ভালো। যত শক্তভাবে না বলতে পারবেন, উক্ত ব্যক্তি আপনার ক্ষতি করতে ততটা কম উৎসাহ পাবে। এভাবে দুয়েকবার ‘না’ বলে দিলে এ ধরণের স্বার্থপর বন্ধুরা এমনিতেই আপনার থেকে দূরে থাকবে। ফলে স্বার্থপর বন্ধু আপনার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না এবং আপনিও এ ধরনের মানুষের থেকে নিরাপদ থাকবেন।
: