ভালবেসে সুখী হতে বল কে-না চায়? রাধা সুখী হয়েছিল পেয়ে শ্যামরায়। সবাই তো সুখী হতে চায়। তবু
কেউ সুখী হয় কেউ হয় না।’
মান্নাদের এ গানে যে সুখের কথা বলা হয়েছে তা হয়তো আপেক্ষিক। কিন্তু ভালবাসা বা প্রেম মানুষকে সত্যিকার অর্থেই সুস্থ রাখে। এ কথা প্রমাণ করেছে চিকিৎসা বিজ্ঞান।
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ভালোবাসা মানুষের স্বাস্থের জন্য বেশ উপকারী। এবার আসুন জেনে নেই ভালবাসা শরীরের জন্য কীভাবে উপকারী।
১. প্রেমে পড়লে মানুষের মন এবং শরীর শান্ত হয়। আর এটা হয় এক ধরনের হরমোন নিসৃত হওয়ার কারণে। এই হরমোন মানুষের নার্ভাস সিস্টেমকে পুনর্গঠন করতে সাহায্য করে। এতে নতুন স্নায়ু কোষ তৈরি হয়। ফলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
২. ভালবাসলে মানুষের মনের ক্রোধ কমে আসে। শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক ক্রোধ কমে যেয়ে রোমাঞ্চকর অনুভূতির সৃষ্টি হয়। ফলে ইমিউন, এন্ডোক্রাইন এবং হার্ট উপকৃত হয়।
৩. কেউ যদি তার কাঙ্খিত মানুষটির সঙ্গে কথা বলে তাহলে তার হার্টবিট তিনগুণ বেড়ে যায়। যার ফলে সারা শরীরে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি মাত্রায় রক্ত চলাচল করে। যা স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো।
৪. নর্থ ক্যারোলিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা যায় যে, প্রেমিক-প্রেমিকারা খুব কাছাকাছি সময় কাটায় এবং পাশাপাশি বসে ভালোবাসার কথা বলে তাদের শরীর থেকে অক্সিটোসিন নামক এক প্রকার লাভ হরমোন উচ্চমাত্রায় নিঃসৃত হয়। এর ফলে মেয়েদের ব্লাড প্রেসার কমে যায়।
কেউ সুখী হয় কেউ হয় না।’
মান্নাদের এ গানে যে সুখের কথা বলা হয়েছে তা হয়তো আপেক্ষিক। কিন্তু ভালবাসা বা প্রেম মানুষকে সত্যিকার অর্থেই সুস্থ রাখে। এ কথা প্রমাণ করেছে চিকিৎসা বিজ্ঞান।
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ভালোবাসা মানুষের স্বাস্থের জন্য বেশ উপকারী। এবার আসুন জেনে নেই ভালবাসা শরীরের জন্য কীভাবে উপকারী।
১. প্রেমে পড়লে মানুষের মন এবং শরীর শান্ত হয়। আর এটা হয় এক ধরনের হরমোন নিসৃত হওয়ার কারণে। এই হরমোন মানুষের নার্ভাস সিস্টেমকে পুনর্গঠন করতে সাহায্য করে। এতে নতুন স্নায়ু কোষ তৈরি হয়। ফলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
২. ভালবাসলে মানুষের মনের ক্রোধ কমে আসে। শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক ক্রোধ কমে যেয়ে রোমাঞ্চকর অনুভূতির সৃষ্টি হয়। ফলে ইমিউন, এন্ডোক্রাইন এবং হার্ট উপকৃত হয়।
৩. কেউ যদি তার কাঙ্খিত মানুষটির সঙ্গে কথা বলে তাহলে তার হার্টবিট তিনগুণ বেড়ে যায়। যার ফলে সারা শরীরে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি মাত্রায় রক্ত চলাচল করে। যা স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো।
৪. নর্থ ক্যারোলিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা যায় যে, প্রেমিক-প্রেমিকারা খুব কাছাকাছি সময় কাটায় এবং পাশাপাশি বসে ভালোবাসার কথা বলে তাদের শরীর থেকে অক্সিটোসিন নামক এক প্রকার লাভ হরমোন উচ্চমাত্রায় নিঃসৃত হয়। এর ফলে মেয়েদের ব্লাড প্রেসার কমে যায়।
: