যখন আপনি কোন restaurant এ খেতে যান, তখন waiter কে কি বলেন?
"আমাকে একটা মটর পনির, দুটো গার্লিক নান, আর একটা fried rice দেবেন না", বা "আমার জন্য একটা thumsup আনবেন না"।
আপনি কি এইভাবে order দেন...যে এই এই গুলো আমার চাই না, না কি আপনি যেটা চান সেইটা বলেন?
Of course, সবাই এটাই বলে যে তার কি চাই, Suppose যদি আমরা waiter কে বলি যে এই গুলো আমার চাই না, তাহলে কি সে আমার পছন্দের জিনিস টা এনে দিতে পারবে?
সে কি আমার না চাওয়া গুলোকে বললে আমার চাওয়া টাকে বুঝতে পারবে?
সেটা ভাবুন যেটা চান, সেটা নাই যেটা চান না!
কক্ষনো না। ঠিক এই জিনিস টাই আমাদের জীবনেও হয়। এই ব্রহ্মাণ্ড এমন এক অদ্ভুত জায়গা, যেখানে আমাদের সমস্ত ইচ্ছা পুর হতে পারে।
কিভাবে
আমাদের চিন্তা-ভাবনা দিয়ে! এটা একটা আইন, যেটা অন্যান্য আইনের মতই perfect, আর এইটাকে low of attraction বলে, মানে আকর্ষণের আইন।
"আপনি om shanti om" এর এই dialogue টা নিশ্চয়ই শুনেছেন, যে "आगर किसी चीज को दिल से चाहो तो सारी कायनात उसे तुम से मिलाने मे लग जाति है"।
এটাকেই Low of attraction বলা হয়। এই নিয়ম বলছে যে আপনার চিন্তা-ভাবনা সত্যিতে বদলায় - thoughts become things।
Foe example:- যদি আপনি ভাবেন যে আপনার কাছে অনেক টাকা পয়সা আছে তো সত্যিই আপনার কাছে অনেক টাকা পয়সা হয়ে যাবে। আর যদি আপনি ভাবেন যে আমি হয়ত সারা জীবন গরীব ই থেকে যাব, তো এটাও সত্যি হয়ে যাবে। হয়ত শুনতে অবাক লাগছে কিন্তু এইটা একদম সত্য।
তার মানে আমরা আমাদের চিন্তা-ভাবনার বলে যা খুশি তাই হতে পারব। আর এটা কোন নতুন খোঁজ নেই, গৌতম বুদ্ধ বলেছেন যে -
"আমরা আজকে যা কিছু আছি, আজ পর্যন্ত কি ভেবেছি সেইটার পরিণাম"।
স্বামী বিবেকানন্দ ও বলেছেন যে -
"আমরা সেইটা যেটা আমাদের চিন্তা-ভাবনায় বানিয়েছে"।
সেই জন্য নিজের চিন্তা-ভাবনার উপর ধ্যান দেওয়ার খুব দরকার, যে আপনি কি ভাবছেন?
আকর্ষণের আইন এটা বলছে যে আপনি আপনার জীবনে সে জিনিস টাকে আকর্ষিত করেন, যেটার বিষয়ে আপনি ভাবেন। আপনার প্রবল চিন্তা-ভাবনা সত্যি হওয়ার কোন না কোন রাস্তা খুঁজে নেয়। যদি এমনি হয় তাহলে সবাই সেইটা কেন পাই না যে টা তারা চাই?
এর দুটি কারণ আছে।
1) সবাই এটাকে নিয়ে clear থাকে না, যে সে কি চাই।
2) যারা clear থাকে তারা প্রবলতার সাথে ভাবে না।
আপনি যদি প্রথমটি তেই আটকে থাকেন, তাহলে সর্ব প্রথম এইটার clarity করুন যে আপনি চান কি?
যখন এটার উপর clear হয়ে যাবেন তখন সময় আসবে সেটাকে ব্রহ্মাণ্ডর কাছে order করার। ব্রহ্মাণ্ড কে কিভাবে order করবেন?
ব্রহ্মাণ্ড কে order করা খুবই সহজ। কেননা সে আমাদের চিন্তা-ভাবনা টিকেই আমাদের order মেনে নেয়। আর এইখানেই আমরা order দিতে ভুল করে ফেলি, যেটা আমরা restaurant এ দেওয়ার বিষয়েও ভাবতে পারিনা। আমরা সেই order করিনা যেটা আমরা চাই, বরং সেইটা করি যেটা চাই না।
restaurant এ waiter বুঝে যাই যে চাই না মানে এগুলো দিতে হবে না, কিন্তু ব্রহ্মাণ্ড এত বিশাল আর শক্তিশালী যে না দিয়ে সে থাকতে পারে না...ও তো কিছু না কিছু দেবেই, সেই জন্য ব্রহ্মাণ্ড "না" বোঝে না। যখন আপনি বারবার ভাবেন যে "পয়সা কম না পরে যাই" তখন আসলে আপনি একটা order দিচ্ছেন, যেটাকে সে এই ভাবে শোনে যে "এই মানুষ টি চাইছে যে ওর কাছে পয়সা কম পরে যাক"।
আর আপনার জীবনে সেটাকে সত্যি সত্যিই নিয়ে আসে, আর তখন আপনি আরো বেশি পয়সার কমি অনুভব করেন। আসলে আমরা যেটা ভাবি তার একটা ছবি তৈরি হয়ে যাই আমাদের মনে, আর ব্রহ্মাণ্ড এইটা মেনে চলে যে ছবিটা আমরা দেখছি বা ভাবছি সেটাই আমরা আমাদের জীবনে চাই। আর ও সেটাকে আমাদের জীবনে reality বানিয়ে দেয়।
তো যখন আপনি "পয়সা কম না পরে যাই" ভাবেন তখন পয়সা কম হওয়ার ছবি তৈরি হয়ে যাই, আর ভেতরে এর related feeling তৈরি হয়, আর এটা এত তাড়াতাড়ি হয় যে আপনি হয়ত এটাকে notice না ও করতে পারেন, কিন্তু ব্রহ্মাণ্ড এটাকে তক্ষুণি catch করে নেয়, আর সেটাকে সত্যিতে বদলাতে লেগে যায়।
এখন আপনি তো এটা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরে গেছেন যে পয়সা কমের বিষয়ে ভাবা যাবে না। কেননা এটা তো সেইটা যেটা আপনি চান না, আপনি তো ঠিক এর বিপরীত টা চান, যে আমার কাছে অনেক পয়সা হোক, তাহলে এটাকেই ভাবুন..আর এইটা মনে চলুন যে আপনি এইটা ব্রহ্মাণ্ড কে order করছেন..আর ব্রহ্মাণ্ড এটাকে আপনার জীবনে ঠিক সত্য করে দেবে!!
all the best 👍
এইগুলো হল মন বৈজ্ঞানিক দের কথা, কিন্তু আমার মনে হয় যে এই ভাবেই দেবে, কিন্তু ব্রহ্মাণ্ড নেই, দেবে এক মাত্র আল্লাহ!!!
------------------------------------
"আমাকে একটা মটর পনির, দুটো গার্লিক নান, আর একটা fried rice দেবেন না", বা "আমার জন্য একটা thumsup আনবেন না"।
আপনি কি এইভাবে order দেন...যে এই এই গুলো আমার চাই না, না কি আপনি যেটা চান সেইটা বলেন?
Of course, সবাই এটাই বলে যে তার কি চাই, Suppose যদি আমরা waiter কে বলি যে এই গুলো আমার চাই না, তাহলে কি সে আমার পছন্দের জিনিস টা এনে দিতে পারবে?
সে কি আমার না চাওয়া গুলোকে বললে আমার চাওয়া টাকে বুঝতে পারবে?
সেটা ভাবুন যেটা চান, সেটা নাই যেটা চান না!
কক্ষনো না। ঠিক এই জিনিস টাই আমাদের জীবনেও হয়। এই ব্রহ্মাণ্ড এমন এক অদ্ভুত জায়গা, যেখানে আমাদের সমস্ত ইচ্ছা পুর হতে পারে।
কিভাবে
আমাদের চিন্তা-ভাবনা দিয়ে! এটা একটা আইন, যেটা অন্যান্য আইনের মতই perfect, আর এইটাকে low of attraction বলে, মানে আকর্ষণের আইন।
"আপনি om shanti om" এর এই dialogue টা নিশ্চয়ই শুনেছেন, যে "आगर किसी चीज को दिल से चाहो तो सारी कायनात उसे तुम से मिलाने मे लग जाति है"।
এটাকেই Low of attraction বলা হয়। এই নিয়ম বলছে যে আপনার চিন্তা-ভাবনা সত্যিতে বদলায় - thoughts become things।
Foe example:- যদি আপনি ভাবেন যে আপনার কাছে অনেক টাকা পয়সা আছে তো সত্যিই আপনার কাছে অনেক টাকা পয়সা হয়ে যাবে। আর যদি আপনি ভাবেন যে আমি হয়ত সারা জীবন গরীব ই থেকে যাব, তো এটাও সত্যি হয়ে যাবে। হয়ত শুনতে অবাক লাগছে কিন্তু এইটা একদম সত্য।
তার মানে আমরা আমাদের চিন্তা-ভাবনার বলে যা খুশি তাই হতে পারব। আর এটা কোন নতুন খোঁজ নেই, গৌতম বুদ্ধ বলেছেন যে -
"আমরা আজকে যা কিছু আছি, আজ পর্যন্ত কি ভেবেছি সেইটার পরিণাম"।
স্বামী বিবেকানন্দ ও বলেছেন যে -
"আমরা সেইটা যেটা আমাদের চিন্তা-ভাবনায় বানিয়েছে"।
সেই জন্য নিজের চিন্তা-ভাবনার উপর ধ্যান দেওয়ার খুব দরকার, যে আপনি কি ভাবছেন?
আকর্ষণের আইন এটা বলছে যে আপনি আপনার জীবনে সে জিনিস টাকে আকর্ষিত করেন, যেটার বিষয়ে আপনি ভাবেন। আপনার প্রবল চিন্তা-ভাবনা সত্যি হওয়ার কোন না কোন রাস্তা খুঁজে নেয়। যদি এমনি হয় তাহলে সবাই সেইটা কেন পাই না যে টা তারা চাই?
এর দুটি কারণ আছে।
1) সবাই এটাকে নিয়ে clear থাকে না, যে সে কি চাই।
2) যারা clear থাকে তারা প্রবলতার সাথে ভাবে না।
আপনি যদি প্রথমটি তেই আটকে থাকেন, তাহলে সর্ব প্রথম এইটার clarity করুন যে আপনি চান কি?
যখন এটার উপর clear হয়ে যাবেন তখন সময় আসবে সেটাকে ব্রহ্মাণ্ডর কাছে order করার। ব্রহ্মাণ্ড কে কিভাবে order করবেন?
ব্রহ্মাণ্ড কে order করা খুবই সহজ। কেননা সে আমাদের চিন্তা-ভাবনা টিকেই আমাদের order মেনে নেয়। আর এইখানেই আমরা order দিতে ভুল করে ফেলি, যেটা আমরা restaurant এ দেওয়ার বিষয়েও ভাবতে পারিনা। আমরা সেই order করিনা যেটা আমরা চাই, বরং সেইটা করি যেটা চাই না।
restaurant এ waiter বুঝে যাই যে চাই না মানে এগুলো দিতে হবে না, কিন্তু ব্রহ্মাণ্ড এত বিশাল আর শক্তিশালী যে না দিয়ে সে থাকতে পারে না...ও তো কিছু না কিছু দেবেই, সেই জন্য ব্রহ্মাণ্ড "না" বোঝে না। যখন আপনি বারবার ভাবেন যে "পয়সা কম না পরে যাই" তখন আসলে আপনি একটা order দিচ্ছেন, যেটাকে সে এই ভাবে শোনে যে "এই মানুষ টি চাইছে যে ওর কাছে পয়সা কম পরে যাক"।
আর আপনার জীবনে সেটাকে সত্যি সত্যিই নিয়ে আসে, আর তখন আপনি আরো বেশি পয়সার কমি অনুভব করেন। আসলে আমরা যেটা ভাবি তার একটা ছবি তৈরি হয়ে যাই আমাদের মনে, আর ব্রহ্মাণ্ড এইটা মেনে চলে যে ছবিটা আমরা দেখছি বা ভাবছি সেটাই আমরা আমাদের জীবনে চাই। আর ও সেটাকে আমাদের জীবনে reality বানিয়ে দেয়।
তো যখন আপনি "পয়সা কম না পরে যাই" ভাবেন তখন পয়সা কম হওয়ার ছবি তৈরি হয়ে যাই, আর ভেতরে এর related feeling তৈরি হয়, আর এটা এত তাড়াতাড়ি হয় যে আপনি হয়ত এটাকে notice না ও করতে পারেন, কিন্তু ব্রহ্মাণ্ড এটাকে তক্ষুণি catch করে নেয়, আর সেটাকে সত্যিতে বদলাতে লেগে যায়।
এখন আপনি তো এটা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরে গেছেন যে পয়সা কমের বিষয়ে ভাবা যাবে না। কেননা এটা তো সেইটা যেটা আপনি চান না, আপনি তো ঠিক এর বিপরীত টা চান, যে আমার কাছে অনেক পয়সা হোক, তাহলে এটাকেই ভাবুন..আর এইটা মনে চলুন যে আপনি এইটা ব্রহ্মাণ্ড কে order করছেন..আর ব্রহ্মাণ্ড এটাকে আপনার জীবনে ঠিক সত্য করে দেবে!!
all the best 👍
এইগুলো হল মন বৈজ্ঞানিক দের কথা, কিন্তু আমার মনে হয় যে এই ভাবেই দেবে, কিন্তু ব্রহ্মাণ্ড নেই, দেবে এক মাত্র আল্লাহ!!!
------------------------------------


: