জিবনটা কখনো থেমে থাকে না। জিবনটা চলে তার মত মাঝে মাঝে কারোর জন্য মনটা থেমে যাই।তখন কোন এক লুকিয়ে থাকা কিছু সৃতি গুলো উকি দেই।
ক্ষনিকের মধ্যে হঠাৎ করেই মনটা মলিন হয়ে যাই।
-
কত ইচ্ছে ছিলো।কত স্বপ্ন ছিলো।সব কেমন যেন হঠাৎ করে মুহুর্তেই শেষ হয়ে যাই। স্তব্দ হয়ে থাকে সৃতি গুলো, পড়ে থাকে বছরের পর বছর।এক সময় ভুলে যাই আবার মাঝে মাঝে মনে হলে চোখের জল গুলো ঝরে যাই।
-
আমি মিম।সবে মাত্ত দশম শ্রেনিতে পড়ি।সবার জিবনে কোন না কোন প্রিয় মানুষ বা প্রিয় বন্ধু প্রায় থাকেই।আর সেই প্রিয় বন্ধু গুলো কে হঠাৎ করেই কেন জানি ভালো লেগে যাই।কাছের বন্ধুটি কেন জানি এক সময় প্রিয় স্হান টা দখল করে নেই।তখন কেউ খুব সহজেই বলে দিতে পাড়ে আবার কেউ বছরের পর বছর অপেক্ষা করেই বলতে পারে না।
-
হাসান আর আমি একই সাথে পড়তাম।দুজনের বাসা একই গ্রামে হওয়াতে দুজন একি সাথে স্কুলে আসা যাওয়া করতাম।আমরা খুব ভালো বন্ধু ছিলাম।এক সাথে স্কুলে যাওয়া প্রাইভেট পড়া ইত্যাদি।
-
আমরা দুজন কেই তুই করে বলতাম।মাঝে মাঝে হাসানের ব্যাবহারে আপসেট হয়ে যেতাম।মাঝে মাঝে এমন ব্যাবহার করতো মনে হতো দুজন প্রেমিক প্রেমিকা।
ক্লাস করার সময় কেমন জানি তাকিয়ে থাকতো। এটা অবশ্য খেয়াল করেছিলাম।যদিও তখন আমরা অনেকটা ছোট।
-
হাসান ছিল বোকা টাইপের ছেলে।এই জন্যই বোকার মত চেয়ে থাকতো।কিছু বলতো না।আমি তেমন কখনো ভাবিনি ওর বোকার মত চাহুনিতে কতটা মায়া কতটা ভালো বাসা লুকাইয়ত ছিলো।সে আমাকে বলেছিল ভালোবাসি কিন্তু আমি তাকে ওই ভাবে কোন দিন ভাবিনি।আমি সব সময় ওকে খুব ভালো একজন বন্ধু ভাবতাম।আর একজন ভালো বন্ধুই একজন ভালো প্রেমিক হতে পারে।আর একজন ভালো প্রেমিকই লাইফ পাটনার হতে পারে।
-
একদিন আমি আর হাসান স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছিলাম।তখন একটা ছেলে আমাকে প্রপোজ করে।যদিও হাসানের সামনেই না করে দিয়েছিলাম।তবুও কেন জানি সেদিন হাসানের মুখের দিকে তাকানই যাচ্ছিল না।কেমন যেন হাসি মাখা মুখটা মুহূর্তেই মেঘের মত কালো হয়ে গিয়েছিল।আমি বুঝতে পারিনি সেদিন কেন এমন হয়েছিল।যদিও আজ বুঝতে পেরেছি।
-
সেদিনের পর থেকে হাসান আর স্কুলে আসেনি কয়েক দিন।আমি তাকে খবর নিতে বাসাই গেলাম
আমাকে দেখা মাত্তই কান্না শুরু করে দিলো।সত্যিই বোকা টাইপের ছেলে কান্না অনেকটা সুন্দর।কাঁদছে কেন জিঙ্গেস করতেই বলল ওই ছেলের সাথে কথা বললাম কেন? আমি ওকে বোঝালাম দেখ আমি তো বলতে চাইনি সে এসে প্রপোজ করেছে।সে বলল আমি যেন তার সাথে কথা না বলি।আমি মেনে নিলাম কারন হাসান আমার বেস্ট ফেন্ড।আমরা সব কিছু শেয়ার করতাম।এমন কি আমি সেন্টার ফুট বেশি খেতাম একটা সেন্টর ফ্রুট শেয়ার করে খেতাম।
-
কেটে গেল কয়েকটি মাস এভাবেই চলতে ছিল।স্কুল লাইফটা। সত্যিই খুব ভালো কাটছিল দিন গুলো।আমি কখনে ভাবিনি হাসান আমাকে প্রপোজ করবে। হাসান আমাকে 10/06/2015 তারিখে প্রপোজ করে।আমি তাকে না করে দিলাম।কারন তাকে কখনো বন্ধুর থেকে বেশি কিছু ভাবিনি।আমি আগে থেকেও জানতাম সে আমার প্রতি ওর দুরর্বলতা আছে।তার পর ওর সাথে অনেক দিন কথা বলিনি রাগে প্রপোজ করার জন্য।
-
কিছুদিন পড় অর্ধ বার্ষিক পরিক্ষা চলে আসলো।দুইটা পরিক্ষা দেইনি হাসান।কেন যানি খবর নিতে ইচ্ছে করছিল।তাই ওর বাসাতেই চলে গেলাম।ওর আম্মার সাথে দেখা।ওর আম্মা কে জিঙ্গেস করাতে বললো জর আসছে দুদিন ধরে কিছু খাচ্ছে না তেমন।ওর পাশে গিয়ে বসলাম মুখটা ফুলে আছে মনে হয় দুদিন খুব কেঁদেছে।
-
আমার হাতটা ধরে খুব কান্না শুরু করে দিলো।বলল প্লিজ আমাকে ছেড়ে যাস না আমি তোকে ছাড়া বাঁচবো আমি তোকে ভিষন ভালোবাসি।মুহূর্তেই মনটা কেমন যানি হয়ে গেল ওর কান্না দেখে।খুব মায়া লাগলো ওর জন্য।নিজের অজান্তে আমিও কেঁদে ফেললাম।
-
আমি কেঁদেছিলাম কেন? তাকে তো আমি ভালোবাসি না তো কাঁদছিলাম কেন? তার জন্য আমার মায়া হয়েছিল কেন? এই কথা গুলো এখনো মাঝে মাঝে ভাবি। সত্যিই তার জন্য মায়া হয়েছিল খুব মায়া হয়েছিল হয়ত তাকে ভালো বেসে ফেলেছিলাম এই জন্য।
-
ওকে বুঝিয়ে কিছু খাওয়ালাম।বললাম ঠিক আছে তৃই যা বলবি তাই হবে।খুব ভালো চলছিল দিন গুলি। সতিই খুব ভালো চলছিল।দেখতে দেখতে টেষ্ট পরিক্ষা চলে আসে আমিও প্রম্তুতি নিলাম ভালোভাবে পরিক্ষা টা দেওয়ার জন্য। দেখতে দেখতে পরিক্ষা টা শেষ হয়ে গেল।খুব ভালো পরিক্ষা দিলাম।
-
একদিন একটা খবর শুনে বাক রুদ্ধ হয়ে গেলাম।এক উকিলের ছেলের সাথে আমার বিয়ে হয়ে গেছে।আমার সিন্ধান্ত ছাড়াই আমাদের বিয়ের রেজিস্টেড করা হয়ে গেছে।মাথাই যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়ল বাবার কথাটা শুনে। কি করবো বুঝতে পারছিলাম না। ছেলেটাকে আমি চিনতাম বাবার বন্ধুর ছেলে।আমি তাকে বড় ভাইয়া বলে ডাকতাম।
-
সেদিন সারা রাত কেঁদেছিলাম হাসানের জন্য।কেই দেখেনি সেই কান্নাটা কেই বোঝেনি বুঝতেই চাইনি।কেই ভাবেও নি আমার মত ছিলো কি না?। সারা জিবনের জন্য যার সাথে থাকতে হবে তাকে আমার প্রছন্দ হবে কিনা একবার মতটাও নেয়ার প্রয়োজন মনে করেনি।
-
আমাদের মত মেয়েরা কি বাবা মার কাছে এতই বোঝা হয়ে যাই? যার কারোনে নিজের খুশি নিজের ইচ্ছা আক্ষঙ্খা গুলো মাটি চাপা দিয়ে বাবা মায়ের প্রছন্দ করা কাউকে মেনে নিতে হয়।আমাদের তো অধিকার আছে।তাহলে কেন বুঝতে চাইনা কেউ আমাদের এবং আমাদের সমাজ গুলো।সবাই শুধু ভাবে বিয়ে হয়ে গেলেই হাফ ছেড়ে বাঁচি।কি অদ্ভুত আমাদের সমাজ।
-
হাসানের জন্য খুব কষ্ট হতো খুব কান্না করতাম।কত রাত কেঁদে পার করেছি হাসানের কথা ভেবে।কি লাভ সেই কান্নার কোন লাভ নেই।কোন মুল্য নেই সেই কান্না সমাজের কাছে সমাজদের মানুষের কাছে।একদিন শুনলাম হাসান কে খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। ১ মাস কেটে গেলো তবুও হাসানের কোন খোজ নাই।আর কেই না জানুক আমি জানি সে কেন বাসা থেকে চলে গেছে হয়ত কষ্টটা সইতে পারেনি।খুব ভালো বাসতো আমাই।
-
একদিন খোজ পাওয়া গেল হাসানের। শুধু দেখলাম প্রায় মরার মত অবস্হা।ছেলেটা সত্যিই বোকা খুব বোকা কাউকে বুঝতেই দেইনি এমন হয়েছে কেন? সবাই বুঝিয়ে নাকি ফাইনাল পরিক্ষাটা দিয়েছিলো।সে এখন ভালো আছে খুব ভালো আছে। আমিও চাই সে খুব ভালো থাকুক প্রতিটা দিন প্রতিটা ক্ষন প্রতিটা সময়,,,,,,
-
dedicated : mayabi nishi
-
লেখাঃ Shoriful Islam Bijoy.
ক্ষনিকের মধ্যে হঠাৎ করেই মনটা মলিন হয়ে যাই।
-
কত ইচ্ছে ছিলো।কত স্বপ্ন ছিলো।সব কেমন যেন হঠাৎ করে মুহুর্তেই শেষ হয়ে যাই। স্তব্দ হয়ে থাকে সৃতি গুলো, পড়ে থাকে বছরের পর বছর।এক সময় ভুলে যাই আবার মাঝে মাঝে মনে হলে চোখের জল গুলো ঝরে যাই।
-
আমি মিম।সবে মাত্ত দশম শ্রেনিতে পড়ি।সবার জিবনে কোন না কোন প্রিয় মানুষ বা প্রিয় বন্ধু প্রায় থাকেই।আর সেই প্রিয় বন্ধু গুলো কে হঠাৎ করেই কেন জানি ভালো লেগে যাই।কাছের বন্ধুটি কেন জানি এক সময় প্রিয় স্হান টা দখল করে নেই।তখন কেউ খুব সহজেই বলে দিতে পাড়ে আবার কেউ বছরের পর বছর অপেক্ষা করেই বলতে পারে না।
-
হাসান আর আমি একই সাথে পড়তাম।দুজনের বাসা একই গ্রামে হওয়াতে দুজন একি সাথে স্কুলে আসা যাওয়া করতাম।আমরা খুব ভালো বন্ধু ছিলাম।এক সাথে স্কুলে যাওয়া প্রাইভেট পড়া ইত্যাদি।
-
আমরা দুজন কেই তুই করে বলতাম।মাঝে মাঝে হাসানের ব্যাবহারে আপসেট হয়ে যেতাম।মাঝে মাঝে এমন ব্যাবহার করতো মনে হতো দুজন প্রেমিক প্রেমিকা।
ক্লাস করার সময় কেমন জানি তাকিয়ে থাকতো। এটা অবশ্য খেয়াল করেছিলাম।যদিও তখন আমরা অনেকটা ছোট।
-
হাসান ছিল বোকা টাইপের ছেলে।এই জন্যই বোকার মত চেয়ে থাকতো।কিছু বলতো না।আমি তেমন কখনো ভাবিনি ওর বোকার মত চাহুনিতে কতটা মায়া কতটা ভালো বাসা লুকাইয়ত ছিলো।সে আমাকে বলেছিল ভালোবাসি কিন্তু আমি তাকে ওই ভাবে কোন দিন ভাবিনি।আমি সব সময় ওকে খুব ভালো একজন বন্ধু ভাবতাম।আর একজন ভালো বন্ধুই একজন ভালো প্রেমিক হতে পারে।আর একজন ভালো প্রেমিকই লাইফ পাটনার হতে পারে।
-
একদিন আমি আর হাসান স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছিলাম।তখন একটা ছেলে আমাকে প্রপোজ করে।যদিও হাসানের সামনেই না করে দিয়েছিলাম।তবুও কেন জানি সেদিন হাসানের মুখের দিকে তাকানই যাচ্ছিল না।কেমন যেন হাসি মাখা মুখটা মুহূর্তেই মেঘের মত কালো হয়ে গিয়েছিল।আমি বুঝতে পারিনি সেদিন কেন এমন হয়েছিল।যদিও আজ বুঝতে পেরেছি।
-
সেদিনের পর থেকে হাসান আর স্কুলে আসেনি কয়েক দিন।আমি তাকে খবর নিতে বাসাই গেলাম
আমাকে দেখা মাত্তই কান্না শুরু করে দিলো।সত্যিই বোকা টাইপের ছেলে কান্না অনেকটা সুন্দর।কাঁদছে কেন জিঙ্গেস করতেই বলল ওই ছেলের সাথে কথা বললাম কেন? আমি ওকে বোঝালাম দেখ আমি তো বলতে চাইনি সে এসে প্রপোজ করেছে।সে বলল আমি যেন তার সাথে কথা না বলি।আমি মেনে নিলাম কারন হাসান আমার বেস্ট ফেন্ড।আমরা সব কিছু শেয়ার করতাম।এমন কি আমি সেন্টার ফুট বেশি খেতাম একটা সেন্টর ফ্রুট শেয়ার করে খেতাম।
-
কেটে গেল কয়েকটি মাস এভাবেই চলতে ছিল।স্কুল লাইফটা। সত্যিই খুব ভালো কাটছিল দিন গুলো।আমি কখনে ভাবিনি হাসান আমাকে প্রপোজ করবে। হাসান আমাকে 10/06/2015 তারিখে প্রপোজ করে।আমি তাকে না করে দিলাম।কারন তাকে কখনো বন্ধুর থেকে বেশি কিছু ভাবিনি।আমি আগে থেকেও জানতাম সে আমার প্রতি ওর দুরর্বলতা আছে।তার পর ওর সাথে অনেক দিন কথা বলিনি রাগে প্রপোজ করার জন্য।
-
কিছুদিন পড় অর্ধ বার্ষিক পরিক্ষা চলে আসলো।দুইটা পরিক্ষা দেইনি হাসান।কেন যানি খবর নিতে ইচ্ছে করছিল।তাই ওর বাসাতেই চলে গেলাম।ওর আম্মার সাথে দেখা।ওর আম্মা কে জিঙ্গেস করাতে বললো জর আসছে দুদিন ধরে কিছু খাচ্ছে না তেমন।ওর পাশে গিয়ে বসলাম মুখটা ফুলে আছে মনে হয় দুদিন খুব কেঁদেছে।
-
আমার হাতটা ধরে খুব কান্না শুরু করে দিলো।বলল প্লিজ আমাকে ছেড়ে যাস না আমি তোকে ছাড়া বাঁচবো আমি তোকে ভিষন ভালোবাসি।মুহূর্তেই মনটা কেমন যানি হয়ে গেল ওর কান্না দেখে।খুব মায়া লাগলো ওর জন্য।নিজের অজান্তে আমিও কেঁদে ফেললাম।
-
আমি কেঁদেছিলাম কেন? তাকে তো আমি ভালোবাসি না তো কাঁদছিলাম কেন? তার জন্য আমার মায়া হয়েছিল কেন? এই কথা গুলো এখনো মাঝে মাঝে ভাবি। সত্যিই তার জন্য মায়া হয়েছিল খুব মায়া হয়েছিল হয়ত তাকে ভালো বেসে ফেলেছিলাম এই জন্য।
-
ওকে বুঝিয়ে কিছু খাওয়ালাম।বললাম ঠিক আছে তৃই যা বলবি তাই হবে।খুব ভালো চলছিল দিন গুলি। সতিই খুব ভালো চলছিল।দেখতে দেখতে টেষ্ট পরিক্ষা চলে আসে আমিও প্রম্তুতি নিলাম ভালোভাবে পরিক্ষা টা দেওয়ার জন্য। দেখতে দেখতে পরিক্ষা টা শেষ হয়ে গেল।খুব ভালো পরিক্ষা দিলাম।
-
একদিন একটা খবর শুনে বাক রুদ্ধ হয়ে গেলাম।এক উকিলের ছেলের সাথে আমার বিয়ে হয়ে গেছে।আমার সিন্ধান্ত ছাড়াই আমাদের বিয়ের রেজিস্টেড করা হয়ে গেছে।মাথাই যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়ল বাবার কথাটা শুনে। কি করবো বুঝতে পারছিলাম না। ছেলেটাকে আমি চিনতাম বাবার বন্ধুর ছেলে।আমি তাকে বড় ভাইয়া বলে ডাকতাম।
-
সেদিন সারা রাত কেঁদেছিলাম হাসানের জন্য।কেই দেখেনি সেই কান্নাটা কেই বোঝেনি বুঝতেই চাইনি।কেই ভাবেও নি আমার মত ছিলো কি না?। সারা জিবনের জন্য যার সাথে থাকতে হবে তাকে আমার প্রছন্দ হবে কিনা একবার মতটাও নেয়ার প্রয়োজন মনে করেনি।
-
আমাদের মত মেয়েরা কি বাবা মার কাছে এতই বোঝা হয়ে যাই? যার কারোনে নিজের খুশি নিজের ইচ্ছা আক্ষঙ্খা গুলো মাটি চাপা দিয়ে বাবা মায়ের প্রছন্দ করা কাউকে মেনে নিতে হয়।আমাদের তো অধিকার আছে।তাহলে কেন বুঝতে চাইনা কেউ আমাদের এবং আমাদের সমাজ গুলো।সবাই শুধু ভাবে বিয়ে হয়ে গেলেই হাফ ছেড়ে বাঁচি।কি অদ্ভুত আমাদের সমাজ।
-
হাসানের জন্য খুব কষ্ট হতো খুব কান্না করতাম।কত রাত কেঁদে পার করেছি হাসানের কথা ভেবে।কি লাভ সেই কান্নার কোন লাভ নেই।কোন মুল্য নেই সেই কান্না সমাজের কাছে সমাজদের মানুষের কাছে।একদিন শুনলাম হাসান কে খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। ১ মাস কেটে গেলো তবুও হাসানের কোন খোজ নাই।আর কেই না জানুক আমি জানি সে কেন বাসা থেকে চলে গেছে হয়ত কষ্টটা সইতে পারেনি।খুব ভালো বাসতো আমাই।
-
একদিন খোজ পাওয়া গেল হাসানের। শুধু দেখলাম প্রায় মরার মত অবস্হা।ছেলেটা সত্যিই বোকা খুব বোকা কাউকে বুঝতেই দেইনি এমন হয়েছে কেন? সবাই বুঝিয়ে নাকি ফাইনাল পরিক্ষাটা দিয়েছিলো।সে এখন ভালো আছে খুব ভালো আছে। আমিও চাই সে খুব ভালো থাকুক প্রতিটা দিন প্রতিটা ক্ষন প্রতিটা সময়,,,,,,
-
dedicated : mayabi nishi
-
লেখাঃ Shoriful Islam Bijoy.
: