বৃষ্টির দিনের কবিতা | বৃষ্টি নিয়ে সুন্দর কথা | ভালবাসার বৃষ্টি কবিতা
মেঘ-বৃষ্টি-ভালোবাসা
মেঘ অভিমান
তোমার কান্নার বৃষ্টিতে আজ শহর ভিজেছে
ভিজেছে আমার বুক
তবু তোমার চোখ জুড়ে কেন মেঘ অভিমান
কেন বিষন্ন চিবুক
তোমার ঐ ফর্সা গালে কেন এই বর্ষা সকালে
বিষাদের ছবি আঁকা
ভিজে বরষায় মন খারাপের দরজায় কেন হায়
একা দাঁড়িয়ে থাকা?
বৃষ্টি নূপুর
এর পর শুরু হোক
একটানা বৃষ্টি
আমার ওপর এসে পড়ুক
তোমার মৃদু দৃষ্টি
টিনের চালে বেজে উঠুক
বৃষ্টি নুপুর
ভেসে যাক ধুয়ে যাক
আনমনা দুপুর
প্রকৃতি মেতে উঠুক
সুরের জল তরঙ্গে
কিছু কথা জমে উঠুক
তোমার–আমার সঙ্গে
বৃষ্টির জল বেদনার জল
জানালার ওপাশে জল বৃষ্টির জল
হাত পাতলেই ভরে যায় শূন্য করতল
জানালার এপাশে জল বেদনার জল
অলক্ষ্যে ভিজিয়ে দেয় চোখের কাজল
ঝুম বৃষ্টি হোক
তির তির তির জলের নাচন
সবুজ কচু পাতায়
বৃষ্টি ফোটা খেলছে দেখো
দুষ্টু শিশুর মাথায়
করতলে জলের ফোটা
বৃষ্টির ধারাপাত
তরুণীর মনে বর্ণচ্ছটা
স্বপ্ন বাড়ায় হাত
ডালে বসে কাঁপছে দেখো
বৃষ্টি ভেজা কাক
বৃষ্টি ভেজা জলজ বাতাস
মনটা ছুঁয়ে যাক
চোখের ভিতর দুঃখ কাঁপে
নোনা জলের শোক
সেই দুঃখ ধোয়ার জন্য এখন
ঝুম বৃষ্টি হোক
বৃষ্টি মানে স্মৃতির জানালায় তুমি
ঝুম বৃষ্টির পরে
সখি জল কি ঢুকেছে তোমার ঘরে
ভিজে কি গেছো তুমি না বলে আসা বৃষ্টির ছাঁটে
দুষ্টু জল লেগেছে কি তোমার ভাঁজ ভাঙ্গা শাড়ির পাটে
বেপরোয়া বৃষ্টি তোমার রক্ত ঠোঁটে এঁকেছে কি জলছাপ
এক শ্রাবণ সন্ধায় পেয়েছিলাম আমি যে ঠোঁটের উত্তাপ
বৃষ্টি কি ছুঁয়েছে তোমার শান্ত চোখ ঝিনুক চিবুক
শিহরণে কি কেঁপেছে তোমার পীনোন্নত বুক
অবাক বৃষ্টিতে ভিজেছে কি তোমার লাজুক চোখের পাতা
উড়েছে কি শাড়ির আঁচল কিংবা উড়ে কি গেছে ছাতা ?
বৃষ্টি মানে জলজ বাতাসের শীতল ছোঁয়া হিম হিম সুখ
বৃষ্টি মানে স্মৃতির জানালায় হঠাৎ তোমার মুখ
বৃষ্টির অপেক্ষায়…
বৃষ্টিরে তুই আসবি কবে বল
তুই আসলে কাঁদবো বলে
চোখে জমাই জল
বুকের ভিতর গুমরে মরে
নীল কষ্টের ঢেউ
ঝুম বৃষ্টিতে কাঁদি যদি
দেখবে নাতো কেউ
দুঃখ আমার বন্ধু এখন
সুখ করেছে ছল
তুই আসলে কাঁদবো বলে
চোখে জমাই জল
বৃষ্টিরে তুই আসবি কবে বল
তুই আসলে ভরবো আমি
শূন্য করতল
জলের নকশা
বৃষ্টি পড়ে টুপটাপ
তবু মেয়ে চুপচাপ
রক্ত ঠোঁটে অগোচরে
বৃষ্টি আঁকে জলছাপ
বৃষ্টি পড়ে সিক্ত গায়ে
শরীর ছুঁয়ে নগ্ন পায়ে
সারা অঙ্গ তুলে কাঁপন
বৃষ্টি আঁকে বিজ্ঞাপন
তন্বীদেহে জলের ধারা
অকারণে দিশেহারা
সিক্ত দেহের বাঁকে বাঁকে
বৃষ্টি জলের নকশা আঁকে
অভিমান
ওরে আমার দূরের মানুষ
তুই আবার কাছে আয়
আমাকে একটু জড়িয়ে ধর
এই ঘোরলাগা সন্ধ্যায়
জানালার কাঁচে বৃষ্টির ছাট
কফির কাপে শেষ চুমুক
আমার কাঁধটি ভিজিয়ে দিয়ে
তোর অভিমান একটু কমুক
বৃষ্টির নিমন্ত্রণ
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর
বৃষ্টি ভেজার ক্ষণ
আমার শহরে ভিজতে এসো
বৃষ্টির নিমন্ত্রণ
ঝুম বৃষ্টিতে ভিজবে তুমি
ভিজবে তোমার মন
বৃষ্টির কাছে করবে তুমি
আত্ম সমর্পণ
চোখের বিষাদ মুছে যাবে
দুঃখ যাবে ধুয়ে
তোমার চোখের পাতা যদি
বৃষ্টি দেয়গো ছুঁয়ে
বৃষ্টির ছদ্মবেশে
আমি যাবো দুঃখ নদীর তটে
শিশির ভেজা ঘাস মাড়িয়ে পাতার সন্নিকটে
হয়তো যাবো তোমার মনের দেশে
চোখের কোনের জল হয়ে বৃষ্টির ছদ্মবেশে
কিংবা যাবো দমকা হাওয়ার কাছে
তার কাছেতে আমার কিছু কষ্ট রাখা আছে
হয়তো প্রিয়া তোমার নামে
চিঠি হয়েই চলে যাবো মিষ্টি রোদের খামে
কিংবা কোন উদাস বর্ষা দিনে
বৃষ্টি হয়ে বাঁধবো তোমায় ভালোবাসার ঋণে
বৃষ্টি মেয়ে
বৃষ্টি মেয়ে বৃষ্টি মেয়ে তুমি মেঘের বাড়ি থাকো
আমার চোখের প্রান্তে কেন জলের নকশা আঁকো
ও বৃষ্টি মেয়ে কোন বিষাদে এমন করে কাঁদো
কার দুঃখে যে কণ্ঠে তোমার জলেরই গান বাঁধো
ও বৃষ্টি মেয়ে এসো ধেয়ে আমার বাড়ির ছাদে
আমিও না হয় সঙ্গী হবো তোমার বর্ষন আর্তনাদে
বৃষ্টিতে কাঁদো কেউ দেখবে না
ঝুম বৃষ্টিতে নীরবে কাঁদো
কেউ দেখবে না
আকাশের কাছে দুঃখ জমা রাখো
কেউ তো জানবে না
বাতাসের গায়ে লিখে রাখো দীর্ঘশ্বাস
কেউ শুনবে না
হৃদয়ে লিখে রাখো গোপন কষ্টের চিঠি
কেউতো পড়বে না
কেউ অনুভব করবে না নির্ঘুম রাতের
নিঃসঙ্গতার বেদনা
চোখের জলে বালিশ ভিজে গেলেও
বলবে না,আর কেঁদো না
মেঘ-বৃষ্টি-ভালোবাসা
মেঘ অভিমান
তোমার কান্নার বৃষ্টিতে আজ শহর ভিজেছে
ভিজেছে আমার বুক
তবু তোমার চোখ জুড়ে কেন মেঘ অভিমান
কেন বিষন্ন চিবুক
তোমার ঐ ফর্সা গালে কেন এই বর্ষা সকালে
বিষাদের ছবি আঁকা
ভিজে বরষায় মন খারাপের দরজায় কেন হায়
একা দাঁড়িয়ে থাকা?
বৃষ্টি নূপুর
এর পর শুরু হোক
একটানা বৃষ্টি
আমার ওপর এসে পড়ুক
তোমার মৃদু দৃষ্টি
টিনের চালে বেজে উঠুক
বৃষ্টি নুপুর
ভেসে যাক ধুয়ে যাক
আনমনা দুপুর
প্রকৃতি মেতে উঠুক
সুরের জল তরঙ্গে
কিছু কথা জমে উঠুক
তোমার–আমার সঙ্গে
বৃষ্টির জল বেদনার জল
জানালার ওপাশে জল বৃষ্টির জল
হাত পাতলেই ভরে যায় শূন্য করতল
জানালার এপাশে জল বেদনার জল
অলক্ষ্যে ভিজিয়ে দেয় চোখের কাজল
ঝুম বৃষ্টি হোক
তির তির তির জলের নাচন
সবুজ কচু পাতায়
বৃষ্টি ফোটা খেলছে দেখো
দুষ্টু শিশুর মাথায়
করতলে জলের ফোটা
বৃষ্টির ধারাপাত
তরুণীর মনে বর্ণচ্ছটা
স্বপ্ন বাড়ায় হাত
ডালে বসে কাঁপছে দেখো
বৃষ্টি ভেজা কাক
বৃষ্টি ভেজা জলজ বাতাস
মনটা ছুঁয়ে যাক
চোখের ভিতর দুঃখ কাঁপে
নোনা জলের শোক
সেই দুঃখ ধোয়ার জন্য এখন
ঝুম বৃষ্টি হোক
বৃষ্টি মানে স্মৃতির জানালায় তুমি
ঝুম বৃষ্টির পরে
সখি জল কি ঢুকেছে তোমার ঘরে
ভিজে কি গেছো তুমি না বলে আসা বৃষ্টির ছাঁটে
দুষ্টু জল লেগেছে কি তোমার ভাঁজ ভাঙ্গা শাড়ির পাটে
বেপরোয়া বৃষ্টি তোমার রক্ত ঠোঁটে এঁকেছে কি জলছাপ
এক শ্রাবণ সন্ধায় পেয়েছিলাম আমি যে ঠোঁটের উত্তাপ
বৃষ্টি কি ছুঁয়েছে তোমার শান্ত চোখ ঝিনুক চিবুক
শিহরণে কি কেঁপেছে তোমার পীনোন্নত বুক
অবাক বৃষ্টিতে ভিজেছে কি তোমার লাজুক চোখের পাতা
উড়েছে কি শাড়ির আঁচল কিংবা উড়ে কি গেছে ছাতা ?
বৃষ্টি মানে জলজ বাতাসের শীতল ছোঁয়া হিম হিম সুখ
বৃষ্টি মানে স্মৃতির জানালায় হঠাৎ তোমার মুখ
বৃষ্টির অপেক্ষায়…
বৃষ্টিরে তুই আসবি কবে বল
তুই আসলে কাঁদবো বলে
চোখে জমাই জল
বুকের ভিতর গুমরে মরে
নীল কষ্টের ঢেউ
ঝুম বৃষ্টিতে কাঁদি যদি
দেখবে নাতো কেউ
দুঃখ আমার বন্ধু এখন
সুখ করেছে ছল
তুই আসলে কাঁদবো বলে
চোখে জমাই জল
বৃষ্টিরে তুই আসবি কবে বল
তুই আসলে ভরবো আমি
শূন্য করতল
জলের নকশা
বৃষ্টি পড়ে টুপটাপ
তবু মেয়ে চুপচাপ
রক্ত ঠোঁটে অগোচরে
বৃষ্টি আঁকে জলছাপ
বৃষ্টি পড়ে সিক্ত গায়ে
শরীর ছুঁয়ে নগ্ন পায়ে
সারা অঙ্গ তুলে কাঁপন
বৃষ্টি আঁকে বিজ্ঞাপন
তন্বীদেহে জলের ধারা
অকারণে দিশেহারা
সিক্ত দেহের বাঁকে বাঁকে
বৃষ্টি জলের নকশা আঁকে
অভিমান
ওরে আমার দূরের মানুষ
তুই আবার কাছে আয়
আমাকে একটু জড়িয়ে ধর
এই ঘোরলাগা সন্ধ্যায়
জানালার কাঁচে বৃষ্টির ছাট
কফির কাপে শেষ চুমুক
আমার কাঁধটি ভিজিয়ে দিয়ে
তোর অভিমান একটু কমুক
বৃষ্টির নিমন্ত্রণ
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর
বৃষ্টি ভেজার ক্ষণ
আমার শহরে ভিজতে এসো
বৃষ্টির নিমন্ত্রণ
ঝুম বৃষ্টিতে ভিজবে তুমি
ভিজবে তোমার মন
বৃষ্টির কাছে করবে তুমি
আত্ম সমর্পণ
চোখের বিষাদ মুছে যাবে
দুঃখ যাবে ধুয়ে
তোমার চোখের পাতা যদি
বৃষ্টি দেয়গো ছুঁয়ে
বৃষ্টির ছদ্মবেশে
আমি যাবো দুঃখ নদীর তটে
শিশির ভেজা ঘাস মাড়িয়ে পাতার সন্নিকটে
হয়তো যাবো তোমার মনের দেশে
চোখের কোনের জল হয়ে বৃষ্টির ছদ্মবেশে
কিংবা যাবো দমকা হাওয়ার কাছে
তার কাছেতে আমার কিছু কষ্ট রাখা আছে
হয়তো প্রিয়া তোমার নামে
চিঠি হয়েই চলে যাবো মিষ্টি রোদের খামে
কিংবা কোন উদাস বর্ষা দিনে
বৃষ্টি হয়ে বাঁধবো তোমায় ভালোবাসার ঋণে
বৃষ্টি মেয়ে
বৃষ্টি মেয়ে বৃষ্টি মেয়ে তুমি মেঘের বাড়ি থাকো
আমার চোখের প্রান্তে কেন জলের নকশা আঁকো
ও বৃষ্টি মেয়ে কোন বিষাদে এমন করে কাঁদো
কার দুঃখে যে কণ্ঠে তোমার জলেরই গান বাঁধো
ও বৃষ্টি মেয়ে এসো ধেয়ে আমার বাড়ির ছাদে
আমিও না হয় সঙ্গী হবো তোমার বর্ষন আর্তনাদে
বৃষ্টিতে কাঁদো কেউ দেখবে না
ঝুম বৃষ্টিতে নীরবে কাঁদো
কেউ দেখবে না
আকাশের কাছে দুঃখ জমা রাখো
কেউ তো জানবে না
বাতাসের গায়ে লিখে রাখো দীর্ঘশ্বাস
কেউ শুনবে না
হৃদয়ে লিখে রাখো গোপন কষ্টের চিঠি
কেউতো পড়বে না
কেউ অনুভব করবে না নির্ঘুম রাতের
নিঃসঙ্গতার বেদনা
চোখের জলে বালিশ ভিজে গেলেও
বলবে না,আর কেঁদো না
: