সেরা কিছু কৌতুক -বাংলা ফানি জোকস - best Bangla funny joks
মোরগ : এই শোনো!
মুরগি : আমাকে বলছেন?
মোরগ : হ্যাঁ, আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি। তোমার জন্য আমি সবকিছু করতে পারি।
মুরগি : সত্যি! তুমি আমার জন্য সবকিছু করতে পার? তাহলে কষ্ট করে একটা ডিম পেড়ে দেখাও না!
স্বামী-স্ত্রী শুয়ে আছে। ফোন বাজছে। বেজেই চলেছে।একপর্যায়ে স্ত্রী উঠে ফোন ধরতে গেলেন।
স্বামী টের পেয়ে বললেন: আমাকে চাইলে বলবে আমি বাসায় নাই।
স্ত্রী ফোন ধরে বললো: ও এখন বাসায়...
স্বামী ক্রুদ্ধ ভঙ্গিতে বিছানায় উঠে বসে: তোমাক কী বলতে বললাম আর তুমি কী বললা!
স্ত্রী: ওটা আমার কল ছিল...
জজ: স্বামীর মাথায় চেয়ার দিয়ে আঘাত করেছেন আপনি, কেন?
অভিযুক্ত নারী: কারণ, টেবিলটা ওঠাতে পারছিলাম না, হুজুর। অনেক ওজন ছিল ওটার… তাই চেয়ার দিয়েই...
ফুটপাতে এক বেকারকে শুয়ে থাকতে দেখে এক লোক বলল-
লোক: ওই ব্যাটা, আরামে ঘুমায় আছোস, কাম করতে পারোছ না?
বেকার: কাম কইরা কী করমু?
লোক: কাম করলে টাকা কামাইতে পারবি।
বেকার: টাকা কামাইয়া কী করমু?
লোক: টাকা কামাইলে বাড়ি-গাড়ি হইবো।
বেকার: বাড়ি-গাড়ি দিয়া কী করমু?
লোক: আরামে ঘুমাইতে পারবি।
বেকার: তো আমি এতক্ষণ কী করতাছিলাম?
বাংলা ক্লাসের ম্যাডাম ক্লাসে এসে সবাইকে বললো :কপাল –শব্দ দিয়ে একটা বাক্য রচনা করতে..
বল্টু তার খাতায় লিখলো :কপাল আমার ভিজে গেলো চোখেরই জলে
এই লেখা দেখে ম্যাডাম বল্টুকে একটা জোড়ে থাপ্পর দিলো এবংজিঙ্গেস করলো..
ম্যাডাম : গাঁধা ,চোখের জলে কি কখনো কপাল ভিজে ?
বল্টু : ম্যাডাম পরের লাইনটা হলো :পা দুটি বাধা ছিলোগাছের ঐ ডালে !!
ম্যাডাম : বেহুশ !!
বিয়ে মানে ম্যারিজ-এর সৃষ্টি তিনটি আংটি অর্থাৎ রিং-এর বন্ধনে।
এর প্রথমটা হচ্ছে এনগেজমেন্ট রিং,
দ্বিতীয়টি ওয়েডিং রিং আর
তৃতীয়টি হচ্ছে সাফারিং!
হাশেম আলীর শখ হয়েছে নির্বাচনে দাঁড়াবেন।তারপর তিনি যথারীতি দাঁড়িয়েও গেলেন। ভোট গণনা শেষে দেখা গেল যে,হাশেম আলী ভোট পেয়েছেন মোট তিনটি। ঝাঁটা হাতে ছুটে এলেন তাঁর স্ত্রী। রাগে গজগজ করতে করতে বললেন, মিনসের ঘরে মিনসে, তোমার নিশ্চয় অন্য কোনো মেয়ের সঙ্গে লটরপটর আছে! নইলে ৩ নম্বর ভোটটা দিল কে?
দাদা :তার নাতীকে বলছে, যা পালা তাড়াতাড়ি ।তুই আজকে স্কুলে যাস নাই তাই তোর টিচার বাড়িতে আসছে।
নাতী :আমি পালাবো না, তুমি বরং পালাও কারণ আমি স্যারকে বলেছি আমার দাদা মারা গেছে তাই স্কুলে যাইনি।
রোগী ও ডাক্তারের মধ্যে কথপোকথন-
রোগী: ডাক্তার সাব! বেশি দিন বাঁচোনের কোনো উপায় আছে কি?
ডাক্তার: যান বিয়ে করে ফেলুন।
রোগী: ক্যান? বিয়া করলে কি বেশি দিন বাঁচন যায়?
ডাক্তার: তা বলতে পারব না। তবে এটা বলতে পারি যে আপনি বিয়ে করার পর আর বেশি দিন বাঁচার চেষ্টাই করবেন না।
শিক্ষক : বল তো ল্যাবদা শিক্ষকের স্থান কোথায়?
ল্যাবদা : কেন স্যার আমার পিছনে।
শিক্ষক : শিক্ষকদের শ্রদ্ধা করতে শিখিসনি হতচ্ছাড়া? তোর কিচ্ছু হবে না।
ল্যাবদা : কেন স্যার বাবাই তো বলেন, তোর পিছনে এত মাস্টার লাগালাম তবু তুই পাশ করতে পারলিনা।
স্বামী : আমার স্ত্রী আয়নায় নিজেকে ভালকরে দেখে মুখ ভেটকে বলল,‘’আমাকে কি বাজে দেখতে হয়ে গিয়েছে।বুড়ি বুড়ি দেখতে, মোটা, কুৎসিত লাগছে।আমাকে অনুপ্রেরণা দিতে এখনি একটু প্রশংসা কর।‘’
স্বামী : তোমার দৃষ্টিশক্তি কিন্তু এখনও পারফেক্ট গিন্নি।ব্যস ঝগড়া শুরু।
মিলিটারী একাডেমীতে ট্রেনিং চলছে ...
OFFICER , ক্যাডেট পল্টুকে কে জিজ্ঞেস করল : ‘’তোমার হাতে এটা কি ?
পল্টু : ‘’Sir, এটা বন্দুক ...!’’
OFFICER : ‘’না ! এটা বন্দুক না ! এটা তোমার ইজ্জত , তোমার গর্ব , তোমার মা হয় মা !,
তারপর Officer দ্বিতীয় ক্যাডেট বল্টুকে জিজ্ঞেস করল : ‘’তোমার হাতে এটা কি ?’’
বল্টু : ‘’Sir, এটা পল্টুর মা , ওর ইজ্জত , ওর গর্ব !আমাদের আন্টি হয় আন্টি !’’
বল্টু আর তার স্ত্রীর মধ্যে তুমুল ঝগড়ার পর-
বল্টুর স্ত্রী : এবার কিন্তু আমি তোমাকে ডিভোর্স দিতে বাধ্য হবো!
বল্টু : এই নাও চকোলেট খাও।
বল্টুর স্ত্রী : থাক থাক, আর রাগ ভাঙাতে হবে না।
বল্টু: না রে পাগলি, শুভ কাজের আগে একটু মিষ্টি মুখ করতে হয়!
একজন স্ত্রী তার স্বামীকে তার (স্ত্রী) সম্পর্কে বর্ননা করতে বলেছে…
স্বামী বর্ণনা করছে, “তুমি হচ্ছো A,B,C,D,E,F,G,H,I,J,K”
স্ত্রী জানতে চাইলো, “এর মানে কি?”
স্বামীঃ Adorable, Beautiful, Cute, Delightful, Elegant,Foxy, Gorgeous, Hot”
স্ত্রীঃ ওহ, কী যে সুন্দর! মন ভরে গেলো। ওগো,
বাকী তিনটা I,J,K-তে কী হয় গো?
স্বামীঃ I’m Just Kidding!!!
ছেলেপক্ষ গেছে মেয়ে পক্ষের বাড়িতে। কথাবার্তার এক পর্যায়ে ছেলে-মেয়েকে একান্তে কথা বলার সুযোগ দেয়া হলো-
মেয়ে: তো, কী সিদ্ধান্ত নিলেন?
ছেলে: সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে আমার একটা ইচ্ছা আছে।
মেয়ে: কী ইচ্ছা?
ছেলে: আপনার সঙ্গে একবার বৃষ্টিতে ভিজবো।
মেয়ে: উফফ! আপনি কি রোমান্টিক।
ছেলে: ইয়ে, আসলে ব্যাপার সেটা না। ব্যাপার হলো... আপনি যেই পরিমাণ মেক-আপ করেছেন, বৃষ্টিতে না ভিজলে আপনার আসল চেহারা দেখা যাবে না।
শরিফ আর সাকিব দুই বন্ধু। তাদের মধ্যে কথা হচ্ছে-
সাকিব : আচ্ছা, বল তো, তোকে যদি পুনর্জন্ম নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়, তুই কী হয়ে জন্ম নিবি?
শরিফ : তেলাপোকা।
সাকিব : কেন?
শরিফ : কারণ আমার স্ত্রী ওই একটা জিনিসই ভয় পায়!
বল্টু : স্যার, এবার আমার বেতনটা একটু বাড়িয়ে দিলে ভালো হতো।
স্যার : কেন?
বল্টু : গত সপ্তাহে বিয়ে করেছি। তাই আগের বেতনে দু’জনের চলাটা বেশ কষ্ট হবে স্যার।
স্যার : শুনুন, অফিসের বাইরের কোনো দুর্ঘটনার জন্য অফিস কোনোভাবেই দায়ী নয়। আর তার জন্য জরিমানা দিতেও অফিস রাজি নয়।
স্যার : কিরে মন খারাপ কেন?
রফিক : স্যার কই নাতো।
স্যার : আরে লজ্জা পাওয়ার কি আছে, বন্ধু ভেবে বলে ফেল।
রফিক : আর বলিস না দোস্ত। তোর মেয়েটা আমাকে আর আগের মতো ভালোবাসে না।
দুই মাতাল বন্ধু রাতে মদ খেয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে আরেক জনকে বলছে-
১ম মাতাল : দেখ তো আকাশে চাঁদ নাকি সূর্য।
২য় মাতাল : ওটা সূর্য।
১ম মাতাল : নারে ওটা চাঁদ।
এ নিয়ে ওরা যখন তর্ক করছিলো তখন আরেকজন তাদের পাশ দিয়ে যাচ্ছিল। তখন ১ম মাতাল বললো-
১ম মাতাল : ভাই বলেন তো আকাশে চাঁদ নাকি সূর্য?
লোক : ভাই আমি বলতে পারবো না, আমি এই এলাকায় নতুন এসেছি।
এক ফকির পিচ্চি মেয়েকে বলছে-
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটা।
পিচ্চি : আমি বেটা না, বেটি।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটি।
পিচ্চি : আমার নাম স্বর্ণা।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে স্বর্ণা।
পিচ্চি : আমার পুরা নাম নাদিয়া শারমিন স্বর্ণা।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে নাদিয়া শারমিন স্বর্ণা।
পিচ্চি : হ্যাঁ, এখন ঠিক আছে! এবার মাফ করেন।
: