সমকামীদের চরিত্রহীনতা

Post a Comment

🧐বিষয়ঃ সমকামীদের চরিত্রহীনতা
✒️লিখেছেনঃ এম ডি আলী
সকলেই জানেন যে "নাস্তিক ধর্মে" সমকামিতা করা জায়েজ । এই ফতোয়া তাদের কেউ কেউ স্বীকার করে আবার এমন কিছু নাস্তিক অনলাইনে পাওয়া যায় যারা এই বিষয়ে লজ্জিত হয়ে অস্বীকার করেন যখন জানতে পারেন একজন নাস্তিক বাবা তার নাস্তিক ছেলের সাথে সম্মতিতে সমকামিতা সংগম করতে পারবে এটি তাদের ব্যাক্তি স্বাধীনতা । যে সব নাস্তিক এই কাজকে ঘৃণা করে তারা আসলে প্রকৃত মুক্তচিন্তার অধিকারী হতে পেরেনি এমনটিই বলে অন্য খগেন সমকামিরা।
আজকের এই লেখা পড়ে আমরা জানতে পারব সমকামিরা কত বর্বর এবং বিশ্বাসঘাতক হতে পারে এবং যৌনবিকারে আক্রান্ত তারা । সমকামিতা স্রেফ একটি অন্ধ কুসংস্কার প্রথা এবং একটি বিকৃত যৌন রোগ । আমি মুসলিমদের কোন কিতাব থেকে কোন রেফারেন্স উল্লেখ করব না । নাস্তিক ধর্মের আলোড়ন সৃষ্টিকারী অন্যতম চিন্তাবিদ অভিজিৎ রায় স্যারের বিখ্যাত আলোড়ন সৃষ্টিকারী কিতাব "সমকামিতা" বইয়ের রেফারেন্স উল্লেখ করব । এমন কোন নাস্তিকের জন্ম হয়নি যে এই কিতাবের বিরুদ্ধে কলম ধরবে ।
যদি কেউ ধরে তাহলে সেটা তার ব্যাপার এবং তাকে অন্য মুক্তমনারা বর্বর বলেই আখ্যায়িত করবে বলেই আমি মনে করি । এটি অস্বাভাবিক কিছুই নয় ।
আজকের লেখাটি সম্পূর্ণ আমার মুক্তমন দিয়ে লেখা । আমি মুক্তমনে প্রত্যেকটি ঘটনা বিশ্লেষণ করব । প্রথমে আমরা ঘটনা সমূহ পড়ব । নিচে বর্ণিত প্রত্যেকটি সহিহ বাস্তব ঘটনা পড়বেন আর মনে মনে কল্পনা করবেন, আশা করি আপনারা পড়তে পড়তেই সব বুঝে যাবেন যে কেন সমকামিরা যৌনরোগী এবং তারা চরিত্রহীনতায় ডুবে আছে ও কুসংস্কার প্রথায় । চলুন পড়া শুরু করি নাস্তিক ধর্মের সমকামিদের চরিত্রের বয়ান সমাচার ।
😥🎥কিতাবের নাম "সমকামিতা" পৃষ্ঠা নং ৬০ = বিবাহিত সমকামির একটি ঘটনা । উনি দিল্লিতে বসবাসরত দন্ত চিকিৎসক । নাম রমেশ মণ্ডল । নিজে সমকামি । কিন্তু পারিবারিক চাপে পড়ে তাকে এক সময় বিয়ে করতে হয় । কিন্তু স্ত্রীর সাথে তার সম্পর্ক স্রেফ যান্ত্রিক । তিনি তার যৌনচাহিদা নিরসন করেন গোপনে তার এক সমকামি বন্ধুর সাথে । কখন জব্বলপুর, কোলাপুরেও চলে যান । তার স্ত্রী আজও এ ব্যাপারটি জানেন না । সম্পূর্ণ মিথ্যার উপরে দাড়িয়ে আছে রমেশের দাম্পত্য জীবনে ।
😥🎥কিতাবের নাম "সমকামিতা" পৃষ্ঠা নং ৬০ = আরেক সমকামি ভদ্রলোক নিতীন দেশাই স্ত্রীকে ফাঁকি দিয়ে প্রায়ই চলে যান মুব্বই এর চৌপাত্তি সমুদ্র সৈকতে । কারন সহজেই অনুমেয় ।
😥🎥কিতাবের নাম "সমকামিতা" পৃষ্ঠা নং ৬১ = অনেক পাঠক হয়ত পাকিস্তানি সমকামি কবি ইফতি নাসিমের ব্যাক্তিগত জীবনের সমপ্রেমের করুণ কাহিনী জানেন । কবি নাসিম ছোটবেলা থেকেই তার সমবয়সী একটি ছেলের সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন । তারপর দুই কিশোর কৈশোরকাল অতিক্রম করে বড় হলো । পড়াশোনা পাঠ চুকিয়ে তারা তখন প্রতিষ্ঠিত হবার পথে । তখন স্বাভাবিকভাবেই বাসা থেকে এলো বিয়ের চাপ । এমনকি ইফতির বন্ধুটির বসায় লোকজন মেয়ে দেখে তার বিয়ে পর্যন্ত ঠিক করে ফেলল । ইফতির বন্ধু সেদিন সমকামি মানসিকতার কথা বাসায় খুলে বলতে পারেনি । আর তাছাড়া পাকিস্তানি গড়া মুসলিম সমাজে বড় হবার কারনে কুরআনের সমকামিদের প্রতি ঘৃণা উদ্রেককারী আয়াত গুলোর কথাও তার ভালই জানা ছিল । ফলে যা হবার তাই হলো । বেশ ধূম ধাম করে বিয়ে হলো ওই বন্ধুর । সে বিয়েতে ইফতিও আমন্ত্রিত হয়েছিল এবং হাজিরও ছিলেন । ফুল শয্যার রাতে বন্ধুর বাড়িতে ইফতি ছিলেন । যে মানুষটির সাথে তার এতদিনের প্রেমের সম্পর্ক , সে মানুষটি সমাজের চাপে পড়ে এক অচেনা নারীর বাহুলগ্ন হবেন , এ চিন্তা তাকে ক্ষত বিক্ষত করে ফেলল , আজকে রাতে তুমি অন্যের হবে , ভাবতেই চোখ জ্বলে ভিজে যায় । সারা রাত তিনি ঘুমাতে পারলেন না । এপাশ ওপাশ করে কাটালেন । শেষ রাতে হটাত দরজায় ধাক্কা । হুড়মুড় করে বিছানায় উঠে বসলেন ইফতি । দরজা খুলে ইফতি দেখলেন অসহায়ভাবে বাইরে তার বন্ধু দাড়িয়ে আছে । দুজনেই নির্বাক । ........................................(বাকিটা ইতিহাস!)........................
😥🎥কিতাবের নাম "সমকামিতা" পৃষ্ঠা নং ৬১ = নাসের আকবর নামে আরেকজন বাংলাদেশী ভদ্রলোকের কথা জানি । উনি অ্যামেরিকার একটি নামী বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েট । অ্যামেরিকায় সাফল্যের সাথে আইটিতে কাজ করেছেন প্রায় পনেরো-বিশ বছর । অ্যামেরিকায় থাকাকালীন সময় প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে প্রকাশ্যে গে ম্যারেজ করে সংবাদের শিরোনাম হন । বিয়ে করেন পল গুস্তাভসন নামের এক মিউজিশিয়ানকে । তাদের এই বিয়ে এবং দাম্পত্য জীবনকে ফিচার করে এলেন লিউয়িন একটি গ্রন্থ রচনা করেন "Recognizing ourselves" নামে । আমাদের জনপ্রিয় কথা শিল্পী হুমায়ূন আহমেদ হোটেল গ্রেভার ইন - এ ঐ ভদ্রলোকের উদাহরণ হাজির করে কটাক্ষ করে লিখে দিলেন , হুমম , বাংলাদেশীরা ভালোই এগুচ্ছে বটে ! সমকামি বিয়ে করা আর প্লে বয় ম্যাগাজিনের মডেল হওয়া ছাড়া বাংলাদেশ আর বিদেশে গিয়ে করতে পেরেছে কি !
😥🎥কিতাবের নাম "সমকামিতা" পৃষ্ঠা নং ৬১ ও ৬২ = হারুন নামে আমাদের খুব কাছের একজন মুক্তমনা সদস্য সমকামি । খুব ছোটবেলায় পাড়ার এক সমকামি হুজুরের পালায় পড়েন । কিছুদিন পরে সে সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে এলেও পরে কিশোরোত্তীর্ণ যুবক বয়সে তার খুব কাছের এক বন্ধুর সাথে সমকামিতার সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন । কিন্তু বাংলাদেশের পরিবেশ পরিস্থিতি এবং সামাজিক আইন কানুনের কথা বিবেচনা করে তারা এক সাথে থাকতে পারেননি । সেই বন্ধু তারপর তার বোনকে বিয়ে করেন । বিয়ের কারন হিসেবে বন্ধুটি হারুনকে বোঝান যে , এর ফলে তারা বৈধভাবেই সম্পর্ক তৈরি করে বাসায় থাকতে পারবেন । স্বাভাবিকভাবে সেই সম্পর্ক টেকেনি । বন্ধুটি তারপর থেকেই হয়ে ওঠেন চরম প্রতিহিংসাপরায়ন । হারুন হয়ে ওঠেন প্রতিহিংসার প্রধানতম টার্গেটটি । খুনের হুমকি , সম্পত্তি দখল সহ নানা জিঘাংসার স্বীকার হন তিনি । শেষ পর্যন্ত দেশ ত্যাগ । আজকে তিনি ইউরোপের একটি দেশে বসবাস করছেন তার এক সমকামি সাথীর সাথে।
😥🎥চিন্তাবিদ রায় স্যার কিছু প্রাচীন বিজ্ঞানীদের গবেষণা তুলে এনে প্রমান করতে চেয়েছেন যে প্রাণীদের মধ্যে যেহেতু সমকাম স্বাভাবিক তাই মানুষের মধ্যেও এই প্রথা অস্বাভাবিক কিছুই নয় যেমন তার কিতাবের তথা "সমকামিতা" পৃষ্ঠা নং ৬৮ = প্রাইমেট বর্গের মধ্যে সাধারন শিম্পাঞ্জিদের মধ্যে প্রজননহীন যৌনতা খুবই প্রকট , মানুষের মতোই তারা কেবল জিন সঞ্চালনের জন্য সংগম করে না , সংগম করে আনন্দের জন্যও । কাজেই তাদের মধ্যে মুখ মৈথুন থেকে শুরু করে চুম্বন , দংশন সব কিছুই প্রবলভাবে লক্ষণীয় । তারা খুব সচেতনভাবেই সমকাম , উভয়কাম এবং বিষমকামে লিপ্ত হয় । শিম্পাঞ্জিদের আরেকটি প্রজাতি বনোবো শিম্পাঞ্জি - এদের মধ্যে সমকামি প্রবনতা এতই বেশি যে ব্যাগমিল বলেন এই প্রজাতিটির ক্ষেত্রে সমকামি যৌনসংসর্গ বিষমকামিতার মতোই স্বাভাবিক । একেকটি গোত্রে শতকরা ৩০ ভাগ সদস্য সমকামিতা এবং উভয়কামিতার সাথে যুক্ত থাকে এবং দেখা গেছে ৭৫ ভাগ যৌনসংসর্গটি প্রজননহীন । এদের মধ্যে প্রবলভাবে আছে নারী সমকামিতাও । এমনকি শিশুদেরও তারা রেহাই দেয় না । কেউ এ ধরনের সমকামে অনীহা প্রকাশ করে তবে, তাহলে বনোবো সমাজে সে অচ্ছুৎ বলে পরিগণিত হয় , অন্যান্য সদস্যরা তাকে এড়িয়ে চলে ।
😥🎥বনোবো শিম্পাঞ্জিদের কর্মকাণ্ড রায় স্যার খুবই প্রশংসা এবং উৎসাহের সাথেই তার কিতাবে বর্ণনা করেছেন শুধু তাই নয় বরং তার পক্ষে তিনি বিবর্তনীয় ইকোলজিস্ট জোয়ান রাফগার্ডেন রোথসবর্গ সাহেবের একটি ফতোয়াও বর্ণনা করেছেন যেখানে সেক্স বা যৌনতাকে যোগাযোগের কার্যকর মাধ্যম হিসেবে উল্লেখ করেছেন এবং বনোবো শিম্পাঞ্জিদের যৌনকর্ম নাকি আমাদের হ্যালো বলার মতোই সাধারন সেটাও উল্লেখ করেছেন । বিস্তারিত জানতে পড়ুন = কিতাবের নাম "সমকামিতা" পৃষ্ঠা নং ৭৫ থেকে ৭৬ ।
😥🎥কিতাবের নাম "সমকামিতা" পৃষ্ঠা নং ৮৫ ও ৮৬ = জন এডিংটন সিমণ্ডস তার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটিকালীন একটা সময়ে নিজের বাড়িতে যান অবসর কাটাতে । সেখানে তিনি তার চেয়ে বছর তিনেকের ছোট এক ছেলের সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন । যেহেতু তার সময়ে সমকাম অপরাধ ছিল তাই এই সম্পর্ক স্থায়ী হয়নি । ১৮৬১ সালে সিমণ্ডস আরেকটি সমকামিতার সম্পর্কে জড়িয়ে ছিলেন । আলফ্রেড ব্রুক নামের একুশ বছরের এক যুবকের সাথে - কিন্তু সে সম্পর্কও স্থায়ী হয়নি । এ সময় বিভিন্ন মানসিক দন্দে তার স্বাস্থ্য ভেঙ্গে পড়তে থাকে । যৌন হতাশায় ভুগতে থাকেন সিমণ্ডস । এর মধ্যে তিনি বেশ কয়েকজন ডাক্তারের শরণাপন্ন হন । এদের মধ্যে একজন রক্ষিতা রাখারও পরামর্শ দেন কিন্তু সিমণ্ডসের তা মনঃপুত হয়নি । ১৮৮৪ সালে বাবার চাপে পড়ে জ্যানেট ক্যাথেরিন নামের এক নারীকে বিয়ে করেন সিমণ্ডস । ভাবলেন এর ফলে তিনি অস্বাভাবিকতা থেকে মুক্তি পাবেন । বছর খানেকের মধ্যেই তিনি চার সন্তানের পিতা হন । কিন্তু ধীরে ধীরে তার উপলব্ধি হতে শুরু করলো যে বিয়ে করাটা ছিল তার জীবনের সব থেকে বড় ভুল । তিনি তার জীবনীতে লিখলেন Perhaps the great crime of my life was my marrige । তার টিবি রোগ হয় এবং তার শরীরের অবস্থা আরও খারাপ হয় বিধায় তিনি তার স্ত্রীকে বলেন যে তাদের এক সাথে আর থাকা উচিৎ নয় - এতো রোগ শোক নিয়ে ঘর সংসার করে বউকে বিপদে ফেলা খুবই অনৈতিক । বলাবাহুল্য সমকামিতার ইতিহাসে সিমণ্ডসই প্রথম কিংবা সর্বশেষ ব্যাক্তি নন । এখনো সমাজের চাপে বহু সমকামিদেরই সংসার ধর্ম পালন করতে হয় , অভিনয় চলতে হয় সমাজের আর দশটি স্বাভাবিক মানুষের মতোই । সমকামিদের জীবনে এ এক নিষ্ঠুর বিড়ম্বনা ।
😥🎥কিতাবের নাম "সমকামিতা" পৃষ্ঠা নং ৮৭ = হ্যাভলক এলিসের স্ত্রী ছিলেন সমকামি । এলিসের স্ত্রী এডিথ লীজ ছিলেন নারীবাদী কবি । তার অন্য চার বোনেরা ছিলেন আবার সবাই অবিবাহিত । তারা পারস্পারিকভাবে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেও দুইজনেই সাড়াজীবন মুক্ত সম্পর্কে (Open Relationship) আস্থাশীল ছিলেন এবং একে অন্যের যৌন স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করতেন না । যৌনতার ব্যাপারে তারা ছিলেন সমস্ত সামাজিক সংস্কারের উর্ধে ।
🆓মুক্ত বিশ্লেষণঃ
সভ্য পাঠক অনেকেই হয়ত বমি করে দিয়েছেন উপরের নোংরা নোংরা ঘটনা পড়ে । আমি নিজেও এসব ঘটনা আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে চায়নি কারন এসব বাজে ঘটনা পড়ে কিছুই শিখা যায় না । এসব ঘটনা নাস্তিকরাও আলোচনা করে না কারন তারা নিজেরাও জানে যে এসব বিশ্রী ঘটনা মানুষ পড়লে সভ্য মানুষ তাদেরকে থু থু দিয়েই থামবে না বরং পুরনো চপ্পল দিয়ে থাপ্পড়ও দিবে । আমি চাই সভ্য মানুষ এসব কথা জানুক। সভ্য মানুষ এসব ঘটনা জানলেই তারা সহজেই "নাস্তিক ধর্মের" কুসংস্কার বর্বর প্রথা থকে বের হওয়া সহজ হবে । এসব নোংরা ঘটনা লুকাতেই তারা ইসলামের ভুল ব্যাখ্যা করে সাথে পীর নাস্তিকরা অন্য ছোট নাস্তিকদের বিজি রাখে যেন তাদের নিজের নষ্ট চরিত্র কেউ জানতে না পারে ।
নিজ স্ত্রীকে ধোঁকা দিয়ে মিথ্যা বলে অন্য পুরুষের সাথে সমকাম করা এটি কি সভ্য সমাজ মেনে নিবে ? আপনি মেনে নিতে পারবেন ? কখনোই না । চিন্তা করুণ এই খগেন রমেশ কত বড় প্রতারক, বেঈমান ছিল তাছাড়া নিজ স্ত্রীকে সে শুধু যৌন যন্ত্রই মনে করতো আর কিছুই নয় । একজন নারীকে কিভাবে সম্মান দিতে হয় এই খগেন রমেশ হয়ত জানেই না আর জানবেই না কিভাবে সমকামিতার মত নোংরা যৌনরোগ তাকে পেয়ে বসেছিল । সম্পূর্ণ মিথ্যার উপরে দাড়িয়ে আছে রমেশের দাম্পত্য জীবনে । এটাই সকল নাস্তিকদের ভিতরের আসল চরিত্র ।
নিতীন দেশাইও খগেন রমেশ এর মতো ধোঁকাবাজ ছিল যে নিজের স্ত্রীকে মিথ্যা বলে স্ত্রীর সাথে প্রতারনা করে সমুদ্র সৈকতে চলে যেত সেক্স করতে আরেক পুরুষের সাথে > ইয়াক । পাঠক ভাল করে বুঝার চেষ্টা করুণ কত নোংরা বিশ্রী অবস্থা এদের ছিঃ ছিঃ ছিঃ । নাস্তিক ধর্ম যে বর্বর ধর্ম এখানেই সেটার অন্যতম প্রমান মেলে কিন্তু ।
সমকামি খগেন কবি ইফতি নাসিমের ঘটনা হাস্যকর একটি ঘটনা । বাশর রাতে দরজা খুলে দেখে তার সমকামি প্রেমিক ! হাহাহাহাহাহাহ নাস্তিকতা মানে যে বিনোদন আর কোন প্রমান পেলে বিশ্বাস করবেন আপনারা ? বলুন ? বাশর রাতে স্ত্রীকে রেখে দরজার সামনে সমকামি প্রেমিকের সাথে ..................
খগেন নাসের আকবর তো ভাইরাল হওয়ার জন্য পল গুস্তাভসন নামের এক মিউজিশিয়ানকে বিয়েও করেন এবং সংবাদ শিরোনামে তাদের এই কাহিনী ভাইরালও হয় ! বুঝতে পেরেছেন চালটি কোথায় ? সস্তা নাস্তিকরা এখন এদের পক্ষে সাফাই গাইতে ভুল করবে না জানি কিন্তু চিন্তাশীল পাঠক এবং সভ্য সমাজ অবশ্যই বুঝতে পারবে তাদের অসৎ উদ্দেশ্য কি ছিল । আসলে সমাজের কিছু নিচু শ্রেণীর মূর্খ মানব এই সমকামিতার কুসংস্কারকে একটি বিজনেস হিসেবেও গ্রহন করে যেমন নাস্তিকতাকে অনেকেই জীবিকা হিসেবে গ্রহন করে । সেটাই পরিস্কার হল খগেন নাসের আকবরের এই ছলচাতুরীতে !
হারুন নামে এক নাস্তিক সমকামির ঘটনা তো আরও বর্বর এবং কুসংস্কারে ভরা । তার যৌনবিকারের দ্বারা খেয়াল করুণ > প্রথমে সমকামি কাটমোল্লার চক্করে পড়ে > এরপরে আরেক অল্প বয়স্ক পোলার প্রেমে পড়ে > এই সম্পর্ক নষ্ট হয়ে গেছে < যেই ছেলের প্রেমে পড়েছে > এই ছেলে হারুনের বোনকে বিয়ে করে > হারুনের বোনকে ভোগ করতে বিয়ে করে কিন্তু হারুনকে বুঝায় যে তাদের সমকামি সম্পর্ক রক্ষা পাবে এর জন্য > এরপরে হারুন হিংসা জ্বলে যায় > এরপরে আজকেও তিনি কথিত উন্নত দেশে সমকামি সাথীর সাথে আছেন < বাহ বাহ সমকামিদের কি চরিত্র ! বিবেক কে প্রশ্ন করুণ সে কি এই নোংরা ঘটনা মেনে নিবে ? এক সমকামি আরেক সমকামির বোনকে বিয়ে করেছে ! হায়রে "নাস্তিক ধর্মের" আদর্শ । আমরা কি এই নাস্তিক ধর্ম চেয়েছিলাম ? আমরা কি এই নাস্তিক ধর্ম চেয়েছিলাম ? আমরা কি এই নাস্তিক ধর্ম চেয়েছিলাম ?
বনোবো শিম্পাঞ্জিরা যেমন তাদের যৌনতা নিয়ে মুক্ত ঠিক নাস্তিকরাও স্বাধীন যৌনতায় বিশ্বাসী হতে হবে । নাস্তিক ধর্মের যৌনতায় কোন বাধা নিষেধ নাই । কোন নাস্তিক কার সাথে সংগম করবে কি করবে সেটা নিয়ে অন্য নাস্তিকরা কিছুই তাকে বাধা দিবে না । এটাই নাস্তিক ধর্মের শিক্ষা ।
জন এডিংটন সিমণ্ডস যৌন চাহিদা পুরনের জন্য এক সমকামির প্রেমের পড়ে । এই সম্পর্ক টিকে নাই । এরপরে আরও যৌন চাহিদার জন্য আরেক বার আরেক খগেন সমকামির প্রেমে পড়ে । এখানে সে সফল না হলে সে ডাক্তার দেখায় , কোন কোন ডাক্তার তাকে রক্ষিতা রাখতে বলেন । চিন্তাবিদ অভিজিৎ রায় স্যারের ডাক্তারের ঐ কথার পক্ষে মৌন সম্মতি লক্ষ করা গেছে তানা হলে তিনি কেন ডাক্তারের কোথার বিপক্ষে কিছুই বলেননি । অর্থাৎ কোন নাস্তিক চাইলে তার জন্য রক্ষিতা অথবা যৌনদাসী রাখতে পারবে অথবা কোন ডাক্তার যদি রাখতে বলে তাহলে নাস্তিক চাইলে ডাক্তারের কথায় যৌনদাসী বা রক্ষিতা রাখতে পারবে । এরপরে জন এডিংটন সিমণ্ডস বাবার চাপে পড়ে বিয়ে করেন অর্থাৎ তার এই বিয়েতে কোন ইচ্ছাই ছিল না কিন্তু তারপরে জ্যানেট ক্যাথেরিন নামক নারীকে ভোগ করেন এবং একটি নয়, দুটি নয়, তিনটি নয়, চারটি সন্তান জন্ম দেয় । এখানে একটি প্রশ্ন হল যদি বাবার চাপেই বিয়ে করবে তাহলে জ্যানেট ক্যাথেরিনের সাথে সংগম কেন করলো ? জ্যানেট ক্যাথেরিনকে দেখে সমকামি জন এডিংটন সিমণ্ডসের চেতনা খাড়া হয়ে গিয়েছিল তাই ? আহারে কি আমার নারীবাদীরেহহ !
এই নারীকে তো ভোগ করেই থামেন নি বরং বিয়ে করাকে নিজের জীবনের সব থেকে বিশাল ভুল বলে আখ্যায়িত করেছেন এই সমকামি জন এডিংটন সিমণ্ডস । কত বড় নারীকামী ছিল সে চিন্তা করুণ তো, সমকামিতা স্রেফ একটি নাটক ছিল তার, যৌন চাহিদা পুরন করার জন্য ? এই নিষ্ঠুর ঘটনা পড়ে কোন ভাবেই নাস্তিকদের নারীবাদীর পক্ষে বলাই যায় না বরং সকল নাস্তিকরাই নারীদের দেহকে সেক্সের যন্ত্র মনে করে । এটাই সত্য , কিন্তু তারা এসব প্রকাশ করে না । খেয়াল করুণ পাঠক একটি মুসলিম নারী যখন নিজ স্বাধীন ইচ্ছায় বোরখা পরিধান করে তখন সেই জন এডিংটন সিমণ্ডসের মত কিছু নাস্তিক বলে এসব নাকি অমানবিক , বর্বর কিন্তু তারাই আবার চায় একটি নারী বিকিনি পরিধান করে রাস্তায় হাটুক । সভ্য পাঠক আপনি কি চান আপনার মা বোন উলঙ্গ হয়ে রাস্তায় চলুক আর নাস্তিক ধর্ষকরা সুযোগ পাক ? আমি কখনোই চাইবো না । নাস্তিকরা সব সময়ে যৌনতায় মেতে থাকে এসব তাদের কিতাব পড়লেই সহজে বুঝতে পারবেন ।
একটি কুকুর নামক প্রাণীদের মধ্যে কোন অমিল নেই শেষ ঘটনায় । কারন একজন কুকুরের যেমন কোন যৌন নীতিমালা নেই ঠিক তেমনই হ্যাভলক এলিসের ও তার কথিত স্ত্রী এডিথ লীজের কোন নিয়ম কানুন নেই । তারা যৌনস্বাধীনতায় বিশ্বাসী ছিলেন বিয়ে করার পরেও । কেউ কারো যৌন স্বাধীনতায় বাধা প্রদান করত না । অর্থাৎ হ্যাভলক এলিস চাইলে অন্য নারীর সাথে রাত কাটাতে পারতো আবার তার স্ত্রী এডিথ লীজ অন্য পুরুষের সাথে ইচ্ছা করলে রাত কাটাতে পারতো । নাস্তিক ধর্মের আদর্শ এটাই । এটিকে নাস্তিকরা নাকি উচু মানের চিন্তা বলে ! ভাবা যায়?
> "নাস্তিক ধর্মে" নৈতিকতা বিষয়ে বিখ্যাত নাস্তিক ধর্ম প্রচারকদের বিখ্যাত বিখ্যাত ফতুয়া সমূহ মনোযোগ দিয়ে পড়ুন <
বিখ্যাত নাস্তিক ধর্ম প্রচারক ড হুমায়ূন আজাদ স্যার তার "আমার অবিশ্বাস" বইয়ের ১৪৩ পৃষ্ঠায় বলেছেনঃ নৈতিকতার সীমা হওয়া উচিৎ সংকীর্ণ । আমার কোন কাজ যেন অন্যকে ক্ষতিগ্রস্থ না করে,এটুকু ।
বিখ্যাত নাস্তিক ধর্ম প্রচারক ড হুমায়ূন আজাদ স্যার তার "আমার অবিশ্বাস" বইয়ের ১৯ পৃষ্ঠায় বলেছেনঃ জীবনের কোন অর্থ নেই, কোন মহৎ উদ্দেশ্য নাই , নাস্তিক কবি সুধীন্দ্রনাথ যেমন বলেছেন জীবনের সারকথা হল পিশাচের উপজীব্য হওয়া ।
বিখ্যাত নাস্তিক ধর্ম প্রচারক ড হুমায়ূন আজাদ স্যার তার "আমার অবিশ্বাস" বইয়ের ১৭ পৃষ্ঠায় বলেছেনঃ সব কিছুই নিরর্থক, জগত পরিপূর্ণ নিরর্থকতায়, রবীন্দ্রনাথও নিরর্থক,আইনস্টাইনও নিরর্থক, ওই গোলাপও নিরর্থক, ভোরের শিশিরও নিরর্থক , তরুণীর চুম্বনও নিরর্থক, দীর্ঘ সুখকর সংগমও নিরর্থক, রাষ্ট্রপতি নিরর্থক। কেননা সব কিছুর পরিনতিই বিনাশ । বিস্ময়কর বিশ্ব, রঙিন ফুল বা মানুষ বা বন্যশুয়োর, সূর্য বা নক্ষত্র, গ্রহ উপগ্রহ সব কিছুর জন্যই অপেক্ষা করে আছে তাদের পরিনতি - বিনাশ । যার থেকে কারো উদ্ধার নেই ।
বেস্ট সেলার বই "Sapience: A Bief History Of Humankind: part 1" এ বিখ্যাত নাস্তিক ইউভাল নোয়াহ হারেরি বলেছেনঃ মহাবিশ্বে কোন দেবদেবী নেই, জাতি বলতে কিছুই নাই, নাই কোন অর্থকড়ি-টাকাপয়সা, মানবাধিকার বলে কিছুই নাই আর নাই কোন আইন ও সুবিচার । এগুলো কেবল সমষ্টিগত কল্পনা ছাড়া কিছুই নয় ।
ড রাফান আহমেদ তার "অবিশ্বাসী কাঠগড়ায়" ১৭৯ পৃষ্ঠায় "Michael Ruse, God is Dead, Long Live Morality, The Gurdian.15 Mar.2010" সূত্রে বর্ণনা করেছেনঃ নাস্তিক বিবর্তনবাদী গবেষক মাইকেল রুজ স্বীকার করেছেন নৈতিকতা হল স্রেফ ইলুশন বা বিভ্রম, অর্থহীন বাজে ব্যাপার , স্রষ্টার অনুপস্থিতিতে কারও ভাল হতে চাওয়ার কোন ভিত্তি নেই ।
বিখ্যাত চিন্তাবিদ অভিজিৎ রায় স্যার তার "সমকামিতা" কিতাবের ৭৫ ও ৭৯ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন = স্টানফোরড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবর্তনীয় ইকোলজিস্ট জোয়ান রাফগার্ডেন রোথসবর্গ তার Evolutions Rainbow: Diversity, Gender and Sexuality in Nature and People বইয়ে তিনি বলেন , যৌনতার উদ্দেশ্য সনাতনভাবে যে কেবল জিন সঞ্চালন করে বংশ টিকিয়ে রাখা হয় বলে ভাবা হয় , তা ঠিক নয় । যৌনতার উদ্দেশ্য হতে পারে যোগাযোগ এবং সামজিকীকরন, তিনি আরও বলেন যদি আপনি সেক্স বা যৌনতাকে যোগাযোগের একটি কার্যক্রম মাধ্যম হিসেবে দেখেন, তাহলে আপনার কাছে অনেক কিছুই পরিস্কার হয়ে যাবে । যেমন সমকামিতার মতো ব্যাপারগুলো - যা জীব বিজ্ঞানীদের বছরের পর বছর ধরে বিভ্রান্ত করে রেখেছিল । বনোবো শিম্পাঞ্জিদের মধ্যে সমকামি সংশ্রব বিষমকামীদের মতোই দেদারসে ঘটতে দেখা যায় । আর বনোবোরা কিন্তু প্রকটভাবেই যৌনাভিলাসী , তাদের কাছে যৌনসংযোগের (Genital Contact) ব্যাপারটা আমাদের হ্যালো বলার মতোই সাধারন । এভাবেই তারা পরস্পরের সাথে যোগাযোগ করে থাকে । এটি শুধু দলগতভাবে তাদের নিরাপত্তাই দেয় না , সেই সাথে বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য আহরন এবং সন্তানদের লালন পালনও সহজ করে তুলে ।
➡️> উপরের বিশুদ্ধ ফতোয়া সামনে রাখলে নিচের সব মাসালা স্পষ্টই হয়ে যায় <⬅️
= নাস্তিকদের সমকামিতা করার সময় গুরুত্বপূর্ণ দুটি কথা মানতেই হবে । ১/ উভয়ের সম্মতি । ২/ কারো যেন ক্ষতি না হয় ।
= সমকামিতা করতে হলে বয়স কোন ফ্যাক্ট না খেয়াল রাখতে হবে কারো যেন ক্ষতি না হয় ।
= নাস্তিক বাবা তার নাস্তিক ছেলের সাথে সম্মতিতে সমকাম করতে পারবে ।
= এক নাস্তিক বড় ভাই তার আরেক নাস্তিক ছোট ভাইয়ের সাথে সম্মতিতে সমকাম করতে পারবে ।
= নাস্তিক দাদা তার নাস্তিক নাতির সাথে সম্মতিতে সমকাম করতে পারবে ।
= নাস্তিক বাবা তার একাধিক নাস্তিক ছেলের সাথেও সমকামিতা করতে পারবে যদি সকলেই একমত হয় এই বিষয়ে ।
= যে কোন বয়সের পুরুষের সাথে অন্য যে কোন বয়সের পুরুষ নাস্তিকদের সাথে অন্য নাস্তিক সমকামিতা করতে পারবে তবে উভয়ের একমত হতে হবে ।
= নাস্তিক চাচার সাথে নাস্তিক ভাতিজা সমকাম করতে পারবে তবে একমত হতে হবে ।
= নাস্তিক মামার সাথে নাস্তিক দাদা সমকামিতা করতে পারবে তবে উভয়ের একমত হতে হবে ।
= ১২ বছরের একটি নাস্তিক ছেলে যদি চায় ৭০ বছর বয়সের নাস্তিক পুরুষের সাথে সমকাম করবে, সেটাও পারবে যদি উভয়ের সম্মতি থাকে এবং কারো যদি ক্ষতি না হয় ।
= বিবর্তনে শিম্পাঞ্জিরা যেমন একটি শিশুকেও রেহাই দেয় না সমকামের ব্যাপারে ঠিক একইভাবে যদি একজন নাস্তিক পিতা তার অল্প বয়সের শিশুর সাথে সমকাম করতে চায় সেটাও নাস্তিক ধর্ম এলাও করে তবে একটি গুরুত্ব পূর্ণ শর্ত হল উক্ত শিশুর যেন কোন রকম ক্ষতি না হয় । যদি ক্ষতি হয় তাহলে সমকাম করা যাবে না । যেহেতু শিশুর সম্মতি নেওয়া পসিবল না সেহেতু শিশুটির মায়ের থেকে অথবা যেহেতু নিজের সন্তান তাই নিজের সম্মতিই শিশুর সম্মতি হিসেবে গ্রহন করা হতে পারে ।
= ৫৫ বছরের বয়স্ক নাস্তিক ১০০ বছরের বয়স্ক নাস্তিকের সাথে সমকামিতা করতে পারবে যদি উভয় একমত হয় ।
= সকলের সম্মতিতে গ্রুপ সংগম সমকামিতাও নাস্তিক ধর্মে জায়েজ ।
= একজন নাস্তিক একই সাথে তার দুই অথব একাধিক নাস্তিক ছেলের সাথে সমকামিতা করতে পারবে ।
= যেহেতু "নাস্তিক ধর্ম" যৌনতাকে স্রেফ একটি যোগাযোগের কার্যকর মাধ্যম হিসেবে দেখা হয় তাই উপরের সকল যৌনতাই স্রেফ একটি যোগাযোগের মাধ্যম এবং আনন্দ হিসেবে যদি কোন নাস্তিক করতে চায় । এটাই নাস্তিক ধর্মের আদর্শ এবং শিক্ষা ।
🆗সভ্য মানুষদের জন্য নসিয়তঃ📶
আমার খুব কষ্ট অনুভব হয় যখন কোন নাস্তিক অনুসারীকে দেখি সে নিজেকে উচু চিন্তার অধিকারী মনে করে । কিন্তু সে নিজেও জানে না যে তার নাস্তিক ধর্ম সম্পূর্ণ ভুলে ভরা কুসংস্কারের উপর দাড়িয়ে আছে যেটা তাকে দেখতে দেওয়াই হচ্ছে না । আমি জানি সভ্য এবং সত্য সন্ধানী মানুষ কখনোই উপরের বিশ্রী ঘটনা মেনে নিবেন না এবং পাঠক আপনারা জানলে অবাক হবেন নাস্তিক ধর্মের এটাই আদর্শ অর্থাৎ তাদের যৌনতার কোন এরিয়া নেই ।
কিন্তু এসব তারা মানুষকে বলে না । তারা সব সময় ইসলামের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে , ইসলামকেই অভিযুক্ত করতে চেষ্টা করে এবং সস্তা নাস্তিকদের এই দিকেই বেস্ত রাখে যেন সাধারন নাস্তিকরা তাদের নিজেদের "নাস্তিক ধর্ম" সম্পর্কে জানতে না পারে । অনেকেই আছে যারা এসব নাস্তিক সমকামিদের নোংরামই দেখে "নাস্তিক ধর্ম" ত্যাগই করেছে এবং ইসলামে ফিরে এসেছে। সমকামিতা ইসলামে হারাম এতে কোন সন্দেহ নেই ।
আর যে সব নাস্তিক ইসলামের সমালোচনা করে তারা আসলে যৌনরোগে আক্রান্ত কারন তারা সমকামিতা করতে চায় নিজের বাপের সাথে > হয়ত নিজের ভাইয়ের সাথে হয়ত ............ইত্যাদি ইত্যাদির সাথে । আর ইসলাম কেন এসব কুসংস্কার প্রথা হারাম করলো > এই জন্যই তারা ইসলামকে ঘৃণা করে । অন্য কিছুই নয় । নিজের বিবেককে জিজ্ঞাসা করুন সে তো জেগে আছে , নাকি জেগে ঘুমিয়ে আছে ?
🆒এরপরেও কি আমার স্পষ্ট করে বলতে হবে কারা সভ্য আর কারা অসভ্য ? মনে হয় না !

Related Posts

: