🧐গল্পের নামঃ মৃত্যুকে এতদিনবাদ ব্রেনে এলো !
✍️লিখেছেনঃ এম ডি আলী ।
>>>>>>>>>>>>>>>>>>
ভাইয়া বই পড়ছে মনোযোগ দিয়ে, ভাইয়া যখন কোন বই পড়ে তখন মনে হয় আকাশ ভেঙে গেলেও সে ঐ দিকে খেয়াল দিবে না ।
✍️লিখেছেনঃ এম ডি আলী ।
>>>>>>>>>>>>>>>>>>
ভাইয়া বই পড়ছে মনোযোগ দিয়ে, ভাইয়া যখন কোন বই পড়ে তখন মনে হয় আকাশ ভেঙে গেলেও সে ঐ দিকে খেয়াল দিবে না ।
বললাম ফ্রি আছো ?
হ্যাঁ, কেন ? কিছু বলবি ?
করোনা ভাইরাস নিয়ে কিছু জিজ্ঞাসা ছিল । চারদিকেই অনেক খবর তাছাড়া অনেকেই তো এই সিরিয়াস ইসু নিয়ে মিথ্যা তথ্যও ছড়াচ্ছে যা খুবিই অন্যায় । হ্যাঁ, অবশ্যই জিজ্ঞাসা করবি , কারন হাদিসে আছে অজ্ঞতার প্রতিষেধক হল জিজ্ঞাসা করা । (১) আসলে আমাদেরকে সচেতন হতে হবে, এবং নিজেদের শরীরকে এমন ভাবে তৈরি করতে হবে যেন করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে জিহাদ করে আমরা বিজয় লাভ করি ।
ভাইয়া তুমি তো অনেক কিছুই জানো আমাকে কিছু উপদেশ দেও কিভাবে সেইফ থাকতে পারি এই ভাইরাস থেকে ?
আরে ছোটু নিজের বড় ভাই সম্পর্কে এত উচু ধারনা রাখিস আগে জানতাম না তো ! আল্লাহ তোর নেক ধারনা বাস্তবে কবুল করুক আমিন । আমি আসলে ছাত্র আর পড়াশোনাই আমার ভালবাসারে । তুইও পড়বি বুজলি , না পড়লে জানবি কিভাবে বল ? হ্যাঁ ! দেক আমি যা মনে করি আমাদের প্রচুর সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে সাথে শহীদ হওয়ার জন্য মনস্তাত্ত্বিক ভাবে শক্তিশালী হতে হবে । এই মুহূর্তে সব থেকে বেশি সচেতন যারা তারা তো ঘর থেকেই বের হবে না, আর ঘর থেকে না বের হওয়াই উত্তম, এখন ।
সাবধানতা বুঝলাম কিন্তু শহীদ হওয়া মানে ?
সাবধানতা বুঝলাম কিন্তু শহীদ হওয়া মানে ?
আমাদের আদর্শ হযরত নবী করীম (সা) নিজে বলেছেন মহামারীতে মৃত্যু হওয়া প্রতিটি মুসলিম শহীদ । (২) তাই আমরা যদি এই সময়টি লুফে নেই অর্থাৎ অনেক তওবা , কান্নাকাটি এবং আমল করে নিজেকে একজন আদর্শ মুসলিম হিসেবে তৈরি করতে পারি এবং এই চেষ্টা করার মধ্যে যদি আমাদের মৃত্যুও হয় তাহলে আমরা শহীদ আর এই শহীদ হতে পারলে জান্নাত একেবারে সহজ হয়ে যাবে আর আল্লাহ তো আমাদের প্রতি খুশি হবেনই ।
ভাইয়া প্রফুল্লতার সাথে হাঁসি দিলেন , এই শান্তিপূর্ণ হাঁসি দেখে আমার করোনা ভাইরাসের ভয় দূর হয়ে গেল । কিন্তু ভাইয়া এখানে আমার আরেকটি প্রশ্ন হল সমাজে এমন অনেক মুসলিম আছে যারা নামাজ আদায় করে না , মুখে রাসুলের সুন্নাত নাই , দেহে সুন্নাত নাই , সুদ-ঘুষ ইত্যাদি পাপ আর অপরাধের সাথে যুক্ত এরাও যদি মারা যায় তাহলে কি এরাও শহীদ ?
এই প্রশ্নের জবাব নবীজি (সা) নিজেই দিয়েছেন হাদিসে । নবীজি (সা) বলেছেন যিনাকার যখন যিনায় লিপ্ত হয় তখন সে মু’মিন থাকে না। কেউ যখন মদপান করে তখন সে মু’মিন থাকে না। যে চুরি করে চুরি করার সময় মু’মিন থাকে না এবং কোন ছিনতাইকারী এমনভাবে ছিনতাই করে যে, মানুষ তার দিকে অসহায় হয়ে তাকিয়ে থাকে; তখন সে মু’মিন থাকে না । (৩) এই হাদিস থেকে আমরা স্পষ্ট জানতে পারলাম যদি কেউ পাপ কাজ করে তাহলে সে আর মুমিন থাকে না আর যে মুমিন থাকে না সে কিন্তু আল্লাহর কাছে প্রিয় হতেই পারে না তাই এখন আমাদের উচিত তওবা করা । সকল প্রকার পাপ কাজ থেকে নিজেকে বিরত রেখে ভাল ভাল সহজ আমল করে আল্লাহর কাছে প্রিয় হয়ে যাওয়া তাহলেই আশা করা যায় আমরা শহীদ এর মর্যাদা পাবো ইনশা আল্লাহ ।
হাদিসে তো বলা হয়েছে সকল মুসলিম শহীদ হবে এখানে তো ভাল খারাপ এর কথা বলা হয়নি?
নাম মুসলিম হলেই কি সে মুসলিম ? উত্তর হচ্ছে না । আমাদেরকে নবীজি (সা) এর মতই একজন খাটি মুসলিম হতে হবে , তাঁর মত পুরোপুরি তো হওয়া যাবে না কিন্তু চেষ্টা করতে হবে । দেক নবীজি (সা) বলেছেন শপথ করে, কেউই সত্য মুমিন হতে পারবে না যতক্ষণ না আমি তার পিতা ও সন্তানাদির চেয়ে অধিক ভালবাসার পাত্র হই । (৪)। এখন তুই যদি নবীজি (সা) কে ভাল না বাসিস তাহলে কিভাবে একজন ভাল মুমিন হবি আর ভাল মুমিন না হলে কিভাবে ভাল মুসলিম হবি জবাব দে ? এখন কেউ যদি মুখে বলে সে আল্লাহ কে ভালবাসে , রাসুলকে ভালবাসে , ইসলামকে ভালবাসে অথচ তার পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় কোন ক্ষেত্রেই ইসলামের কোন আদর্শ নেই তাহলে সে কিভাবে শহীদ হতে পারে তুই বল ? কিন্তু হ্যাঁ যদি সে মৃত্যুর আগে খাটি তওবা করে মরতে পারে তাহলে আশা করা যায় রহমান আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দিবেন । মৃত্যুর আগে তওবা করতে পারব কিনা সেটার কোন গ্যারান্টি নেই তাই এখনি তওবা করা উচিত ।
নাম মুসলিম হলেই কি সে মুসলিম ? উত্তর হচ্ছে না । আমাদেরকে নবীজি (সা) এর মতই একজন খাটি মুসলিম হতে হবে , তাঁর মত পুরোপুরি তো হওয়া যাবে না কিন্তু চেষ্টা করতে হবে । দেক নবীজি (সা) বলেছেন শপথ করে, কেউই সত্য মুমিন হতে পারবে না যতক্ষণ না আমি তার পিতা ও সন্তানাদির চেয়ে অধিক ভালবাসার পাত্র হই । (৪)। এখন তুই যদি নবীজি (সা) কে ভাল না বাসিস তাহলে কিভাবে একজন ভাল মুমিন হবি আর ভাল মুমিন না হলে কিভাবে ভাল মুসলিম হবি জবাব দে ? এখন কেউ যদি মুখে বলে সে আল্লাহ কে ভালবাসে , রাসুলকে ভালবাসে , ইসলামকে ভালবাসে অথচ তার পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় কোন ক্ষেত্রেই ইসলামের কোন আদর্শ নেই তাহলে সে কিভাবে শহীদ হতে পারে তুই বল ? কিন্তু হ্যাঁ যদি সে মৃত্যুর আগে খাটি তওবা করে মরতে পারে তাহলে আশা করা যায় রহমান আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দিবেন । মৃত্যুর আগে তওবা করতে পারব কিনা সেটার কোন গ্যারান্টি নেই তাই এখনি তওবা করা উচিত ।
ভাইয়া আমাদের দেশ নিয়ে তোমার ভাবনা কি ?
ভাইয়া দীর্ঘ নিঃশ্বাস নিয়ে বললেন, সুইজারল্যান্ডের আধুনিক শহর ভিতু, কানাডা আতংকে, ক্ষমতার শহর অ্যামেরিকা দিশেহারা , চীনেও নারভাস হয়ে যাচ্ছে, চিকিৎসায় উন্নত ইতালি সব আশা ছেড়ে দিচ্ছে আকাশের দিকে এখন তাকিয়ে, সেখানে আমরা যদি সচেতন না হই তাহলে আমাদের এই দেশের যে কি হবে সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে নারে ! কারন আমাদের অবস্থা এমন যে করোনার ভয়ে মুখে মাস্ক পরি ঠিকই কিন্তু আবার মাস্ক খুলে বিড়িতে টান দিয়ে ভাইরাস করোনাকে বিড়ির ধোয়া উপহার দিয়ে দেই এরকমই হল আমাদের এই বাংলার অনেক মানুষ ।
ভাইয়া দীর্ঘ নিঃশ্বাস নিয়ে বললেন, সুইজারল্যান্ডের আধুনিক শহর ভিতু, কানাডা আতংকে, ক্ষমতার শহর অ্যামেরিকা দিশেহারা , চীনেও নারভাস হয়ে যাচ্ছে, চিকিৎসায় উন্নত ইতালি সব আশা ছেড়ে দিচ্ছে আকাশের দিকে এখন তাকিয়ে, সেখানে আমরা যদি সচেতন না হই তাহলে আমাদের এই দেশের যে কি হবে সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে নারে ! কারন আমাদের অবস্থা এমন যে করোনার ভয়ে মুখে মাস্ক পরি ঠিকই কিন্তু আবার মাস্ক খুলে বিড়িতে টান দিয়ে ভাইরাস করোনাকে বিড়ির ধোয়া উপহার দিয়ে দেই এরকমই হল আমাদের এই বাংলার অনেক মানুষ ।
আচ্ছা ভাইয়া অনেক ইসলাম বিদ্বেষীরা প্রশ্ন করে যদি আল্লাহ দয়ালু হয় তাহলে এই করোনা ভাইরাস দিয়ে এত এত মানুষকে কেন খুন করছেন তিনি ?
ভাইয়া হাঁসি দিয়ে বললেন আসলে এই প্রশ্নটিই নাস্তিক্যধর্ম অনুযায়ী বাতিল । আমরা ইসলামের জবাব একটু পরে দিব যেহেতু ইসলাম দিয়ে জবাব দিলে নাস্তিক্যধর্মর অন্ধ বিশ্বাসীরা স্বীকার করতে চাইবে না । তাই ওদের বিশ্বাস দিয়েই আমি প্রথমে জবাব পেশ করব ।
ভাইয়া হাঁসি দিয়ে বললেন আসলে এই প্রশ্নটিই নাস্তিক্যধর্ম অনুযায়ী বাতিল । আমরা ইসলামের জবাব একটু পরে দিব যেহেতু ইসলাম দিয়ে জবাব দিলে নাস্তিক্যধর্মর অন্ধ বিশ্বাসীরা স্বীকার করতে চাইবে না । তাই ওদের বিশ্বাস দিয়েই আমি প্রথমে জবাব পেশ করব ।
ভাইয়া তোমার এই উত্তর দেয়ার সিস্টেমটা আমার কাছে খুবই ভাল লাগে ।
হাহাহা - ভাইয়ার হাঁসি ।
হাহাহা - ভাইয়ার হাঁসি ।
সাইফ খেয়াল কর, নাস্তিক্যধর্মের মুল আকিদা বিশ্বাস হচ্ছে "স্রস্টার অস্তিত্বই নেই" । যেখানে ওদের বিশ্বাস মতে স্রস্টাই নেই সেখানে আল্লাহ করোনা ভাইরাস বানিয়ে মানুষকে খুন করছেন এটি পরস্পর বৈপরীত্য তথা ভয়ংকর সাংঘর্ষিক এবং ভুল । আরও সহজ করে বুঝিয়ে দিচ্ছি ।
আমরা দুটি পয়েন্ট নেই নাস্তিক্যধর্মের আকিদা বিশ্বাস থেকেঃ
১ > স্রস্টার অস্তিত্বই নেই ।
২ > স্রস্টা করোনা ভাইরাস বানিয়ে মানুষ খুন করছে অর্থাৎ স্রস্টা খুনি ।
২ > স্রস্টা করোনা ভাইরাস বানিয়ে মানুষ খুন করছে অর্থাৎ স্রস্টা খুনি ।
সাইফ খেয়াল কর নাস্তিক্যধর্মর দৃষ্টিতে, প্রথম পয়েন্ট সত্য হলে দ্বিতীয়টি ভুল আর দ্বিতীয়টি সত্য হলে প্রথমটি মিথ্যা - এই সমস্যার সমাধান নাস্তিক্যধর্ম কিভাবে সমাধান করবে এবং কে সমাধান দিবে ? তার সমাধান পুরো দুনিয়ার মানুষ বিশ্বাস করতে বাধ্য কেন? আবার নাস্তিকরা যদি বিশ্বাস করে "স্রস্টা খুনি" তাহলে সে আর নাস্তিক থাকবে না সে আস্তিক হয়ে যাচ্ছে, কারন তার বিশ্বাস হচ্ছে "স্রস্টা আছে কিন্তু সে খুনি" আবার যদি সে স্রস্টায় অবিশ্বাসী হয় তাহলে সে নাস্তিক ঠিকই কিন্তু "স্রস্টা খুনি" এটি সে নিজেও বিশ্বাস করতে পারছে না - এই সমস্যার সমাধান কিভাবে দিবে নাস্তিক্যধর্ম ? আমি অনেক সময় মজা করে বলি 404 ERROR নাস্তিক্যধর্ম ।
wow মাশা আল্লাহ ভাইয়া তুমি এভাবে বুঝাবে আমি কল্পনাও করিনি অসাধারন । আল্লাহ তোমার জ্ঞানে আরও বরকত দিক আমিন ।
কিয়ামত হলেও নাস্তিক্যধর্ম দিয়ে বর্ণিত সমস্যার সমাধান কোন নাস্তিকই তার নাস্তিক্যধর্ম দিয়ে পেশ করতে পারবে না । কারন সে যেই জবাবই দিক না কেন সেটার উপর মানুষ কেন বিশ্বাস করবে ? আর বিশ্বাস করাই তো নাস্তিক্যধর্ম মতে ভাইরাস যেমন এই বিষয় একটি কেতাবও আছে "বিশ্বাসের ভাইরাস" নামে । নাস্তিক্যধর্ম দিয়ে যেহেতু অভিযোগটি আমি ধ্বংস করে দিয়েছি এখন তোর কাছে ইসলামের জবাব বুঝতে খুবই সহজ লাগবে । ইসলাম আমাদের কি বলছে সেটি এখন আমরা জানব কেমন ?
আচ্ছা ভাইয়া - বললাম আমি ।
আচ্ছা ভাইয়া - বললাম আমি ।
আল্লাহ কখনোই ভুল করবেন না । আল্লাহ আমাদেরকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন পরীক্ষা করার জন্য তাই করোনা ভাইরাস এক প্রকার পরীক্ষা আমাদের সকলের জন্য । আবার করোনা ভাইরাস মানুষেরই কর্মের ফল ।
সেটি কিভাবে ভাইয়া ? আদার চায়ের সাথে কালোজিরা খেতে খেতে জিজ্ঞাসা করলাম ।
কুরআনে আল্লাহ বলেছেন জলে স্থলে মানুষের কৃতকর্মের জন্য বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়েছে, আল্লাহ তা"লা তাদের কর্মের শাস্তি ভোগ করাতে চান যাতে তারা ফিরে আসে । (৫)
সেটি কিভাবে ভাইয়া ? আদার চায়ের সাথে কালোজিরা খেতে খেতে জিজ্ঞাসা করলাম ।
কুরআনে আল্লাহ বলেছেন জলে স্থলে মানুষের কৃতকর্মের জন্য বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়েছে, আল্লাহ তা"লা তাদের কর্মের শাস্তি ভোগ করাতে চান যাতে তারা ফিরে আসে । (৫)
এই যে দেক বর্তমান মাক্সিমাম মানুষ অপরাধে ডুবে আছে , গান বাজনা থেকে শুরু করে মানুষ হত্যা পর্যন্ত এমন কোন অপরাধ নেই যা হচ্ছে না । এসব অপরাধ থেকে দুনিয়ার মানুষ যেন ফিরে আসে তারা সবাই যেন ভাল হয়ে যায় সেই কারনেই আল্লাহ আমাদেরকে পরীক্ষা করছেন । নবীজি (সা) আমাদের সবাইকে নিজের নফসের দিকে খেয়াল রাখতে বলেছেন যেন আমরা অন্যায় কাজ না করি । (৬) । আমাদেরকে ভাল মুসলিম হতে হবে এবং সকল মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করতে হবে । কুরআন আমাদেরকে তাই মানতে বাধ্য করছে যেমন তোমরা নিজেদের জীবন ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিও না আর মানুষের সাথে ভাল ব্যাবহার করো , নিশ্চয় আল্লাহ্ভাল ব্যাবহারকারীদের ভালবাসেন । (৭) । দুনিয়াতে শান্তি স্থাপনের পর তোমরা তাতে বিপর্যয় ঘটিও না।(৮)
আচ্ছা ভাইয়া তুমি সে দিন বলেছিলে করোনা ভাইরাস মুসলিমদের জন্য রহমত সেটি কিভাবে ?
অবশ্যই, এই পৃথিবীতে যত স্থানে মুসলিমরা মুসলিম হওয়ার জন্যই নির্যাতনের শিকার হয়েছে সব এই করোনা ভাইরাসের উসিলায় বন্ধ । বর্বর বিশুদ্ধ নাস্তিক্যধর্মের দেশ চীন থেকে শুরু করে গোঁমুত্র সেবনকারী ভারতেও সব বন্ধ খেয়াল করেসিস । সবাই ঘরে, কেউই মুসলিমদের এখন আর নির্যাতন করছে না এটি কিন্তু নির্যাতিত সকল মুসলিম ভাই বোনদের জন্য একটি সেইফটি, যতক্ষণের জন্যই হক না কেন!
মুসলিমরাও তো এই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে তাহলে ?
আচ্ছা ভাইয়া তুমি সে দিন বলেছিলে করোনা ভাইরাস মুসলিমদের জন্য রহমত সেটি কিভাবে ?
অবশ্যই, এই পৃথিবীতে যত স্থানে মুসলিমরা মুসলিম হওয়ার জন্যই নির্যাতনের শিকার হয়েছে সব এই করোনা ভাইরাসের উসিলায় বন্ধ । বর্বর বিশুদ্ধ নাস্তিক্যধর্মের দেশ চীন থেকে শুরু করে গোঁমুত্র সেবনকারী ভারতেও সব বন্ধ খেয়াল করেসিস । সবাই ঘরে, কেউই মুসলিমদের এখন আর নির্যাতন করছে না এটি কিন্তু নির্যাতিত সকল মুসলিম ভাই বোনদের জন্য একটি সেইফটি, যতক্ষণের জন্যই হক না কেন!
মুসলিমরাও তো এই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে তাহলে ?
তো কি হয়েছে ? আগেই বললাম এই করোনা ভাইরাসে মৃত্যু হলে শহীদ আর যদি তুই এই আশা করিস যে আল্লাহ আমাকে এই মহামারীতে যে অবস্থায় রেখেছেন আমি তাতে খুশি এবং তুই যদি সচেতন হোশ তাহলেও সওয়াব পাবি এটাই ইসলাম আমাদেরকে শিক্ষা দেয় । (৯)
ভাইয়া এই সময়ে কি কি আমল করতে পারি আমরা ?
আমার কম্পিউটার এর সামনে থেকে আমার নোটবুকটি দে , ভাইয়াকে দেয়ার পর ভাইয়া দেখে দেখে পড়া শুরু করলেনঃ
আমার কম্পিউটার এর সামনে থেকে আমার নোটবুকটি দে , ভাইয়াকে দেয়ার পর ভাইয়া দেখে দেখে পড়া শুরু করলেনঃ
নবীজি (সা) বলেছেনঃ তোমরা কুরআন মাজীদ পাঠ কর । কেননা, কিয়ামতের দিন কুরআন, তার পাঠকের জন্য সুপারিশকারী হিসাবে আগমন করবে । (১০)
নবীজি (সা) বলেছেনঃ “কুরআন ও ইহজগতে তার উপর আমলকারীদেরকে (বিচারের দিন মহান আল্লাহর সামনে) পেশ করা হবে । সূরা বাকারাহ ও সূরা আলে ইমরান তার আগে আগে থাকবে এবং তাদের পাঠকারীদের স্বপক্ষে (প্রভুর সঙ্গে) বাদানুবাদে লিপ্ত হবে । (১১)
নবীজি (সা) বলেছেনঃ “কুরআন ও ইহজগতে তার উপর আমলকারীদেরকে (বিচারের দিন মহান আল্লাহর সামনে) পেশ করা হবে । সূরা বাকারাহ ও সূরা আলে ইমরান তার আগে আগে থাকবে এবং তাদের পাঠকারীদের স্বপক্ষে (প্রভুর সঙ্গে) বাদানুবাদে লিপ্ত হবে । (১১)
আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ এক ব্যক্তি নিবেদন করল, ‘হে আল্লাহর রসূল ! আমি এই (সূরা) ‘ক্বুল হুওয়াল্লাহু আহাদ’ ভালবাসি ।’ তিনি বললেন, “এর ভালবাসা তোমাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবে ।”(১২)
নবীজি (সা) বলেছেনঃ “কুরআনে ত্রিশ আয়াতবিশিষ্ট একটি সূরা এমন আছে, যা তার পাঠকারীর জন্য সুপারিশ করবে এবং শেষাবধি তাকে ক্ষমা ক’রে দেওয়া হবে, সেটা হচ্ছে ‘তাবা-রাকাল্লাযী বিয়্যাদিহিল মুল্ক’ (সূরা মুল্ক) (১৩)
নবীজি (সা) বলেছেনঃ “কুরআনে ত্রিশ আয়াতবিশিষ্ট একটি সূরা এমন আছে, যা তার পাঠকারীর জন্য সুপারিশ করবে এবং শেষাবধি তাকে ক্ষমা ক’রে দেওয়া হবে, সেটা হচ্ছে ‘তাবা-রাকাল্লাযী বিয়্যাদিহিল মুল্ক’ (সূরা মুল্ক) (১৩)
নবীজি (সা) বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি রাতে সূরা বাক্বারার শেষ আয়াত দু’টি পাঠ করবে, তার জন্য সে দু’টি যথেষ্ট হবে ।” (১৪)
নবীজি (সা) বলেছেনঃ “নিশ্চয় আমার উম্মতকে কিয়ামতের দিন এমন অবস্থায় ডাকা হবে, যে সময় তাদের ওযূর অঙ্গগুলো চমকাতে থাকবে । সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে তার চমক বাড়াতে চায়, সে যেন তা করে ।” (অর্থাৎ সে যেন তার ওযূর সীমার অতিরিক্ত অংশও ধুয়ে ফেলে ।) (১৫)
নবীজি (সা) বলেছেনঃ “(পরকালে) মু’মিনের অলংকার ততদূর হবে, যতদূর তার ওযূর (পানি) পৌঁছবে।” (১৬)
নবীজি (সা) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি উত্তমরূপে ওযূ করবে, তার পাপসমূহ তার দেহ থেকে বেরিয়ে যাবে । এমনকি তার নখগুলোর নিচে থেকেও (পাপ) বেরিয়ে যাবে ।”।” (১৭)
নবীজি (সা) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি উত্তমরূপে ওযূ করবে, তার পাপসমূহ তার দেহ থেকে বেরিয়ে যাবে । এমনকি তার নখগুলোর নিচে থেকেও (পাপ) বেরিয়ে যাবে ।”।” (১৭)
নবীজি (সা) বলেছেনঃ “কুরআনে ত্রিশ আয়াতবিশিষ্ট একটি সূরা এমন আছে, যা তার পাঠকারীর জন্য সুপারিশ করবে এবং শেষাবধি তাকে ক্ষমা ক’রে দেওয়া হবে, সেটা হচ্ছে ‘তাবা-রাকাল্লাযী বিয়্যাদিহিল মুল্ক’ (সূরা মুল্ক)।” (১৮)
নবীজি (সা) বলেছেনঃ ক্বিয়ামাতের দিবসে কুরআন ও কুরআনের ধারক-বাহকগণ যারা দুনিয়াতে তদনুযায়ী ‘আমাল করবে এমন ভাবে হাযির হবে যে, সূরা আল-বাক্বারাহ্ ও আল ‘ইমরান তাদের আগে আগে থাকবে। নাওওয়াস (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এ সূরা দু‘টি আগমনের তিনটি উদাহরণ দিয়েছিলেন, আমি সেগুলো এখনও ভুলিনি। তিনি বলেনঃ (১) এ সূরা দু‘টি ছায়ার মত আসবে, আর এতদুভয়ের মাঝে থাকবে আলো। (২) অথবা এ দু‘টি কালো মেঘ খন্ডের ন্যায় (৩) অথবা ডানা বিস্তার করে ছায়াদানকারী পাখীর ন্যায় আসবে এবং তাদের সাথীর পক্ষ হয়ে বিতর্ক করবে। (১৯)
নবীজি (সা) বলেছেনঃ কুরআনের মধ্যে ত্রিশ আয়াত বিশিষ্ট একটি সূরা আছে যেটি কারো পক্ষে সুপারিশ করলে তাকে মাফ করে দেয়া হয়। এ সূরাটি হল তাবারাকাল্লাযী বিয়াদিহিল মুল্ক। (২০)
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, একদা আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাথে আসছিলাম। তখন তিনি এক ব্যক্তিকে “কুল হুওয়াল্লাহু আদাদ, আল্লাহুস সামাদ” পাঠ করতে শুনলেন। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ ওয়াজিব (অবধারিত) হয়ে গেছে। আমি প্রশ্ন করলাম, কি ওয়াজিব হয়ে গেছে? তিনি বললেনঃ জান্নাত। (২১)
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, একদা আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাথে আসছিলাম। তখন তিনি এক ব্যক্তিকে “কুল হুওয়াল্লাহু আদাদ, আল্লাহুস সামাদ” পাঠ করতে শুনলেন। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ ওয়াজিব (অবধারিত) হয়ে গেছে। আমি প্রশ্ন করলাম, কি ওয়াজিব হয়ে গেছে? তিনি বললেনঃ জান্নাত। (২১)
নবীজি (সা) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আমার উপর একবার দরূদ পাঠ করবে আল্লাহ তা’আলা তাঁর উপর দশবার রহমত নাযিল করবেন, তাঁর দশটি গুনাহ মিটিয়ে দেওয়া হবে এবং তাঁর জন্য দশটি মর্যাদা উন্নীত করা হবে। (২২)
আবূ তালহা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একদিন (আমাদের কাছে) আগমন করলেন। তখন তাঁর চেহারায় প্রফুল্লতা দৃষ্টিগোচর হচ্ছিল। তিনি বললেন, জিবরাঈল (আঃ) আমার কাছে এসে বলল, “ইয়া মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! আপনাকে কি এই সংবাদ খুশি করে না যে, আপনার উম্মতের মধ্য থেকে যদি কোন ব্যক্তি আপনার উপর একবার দরূদ পাঠ করে আমি তাঁর দশবার মাগফিরাত চাইব, আর কেউ যদি আপনাকে একবার সালাম পাঠায় আমি তার প্রতি দশবার সালাম পাঠাব।” (২৩)
নবীজি (সা) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি খাঁটি অন্তরে আল্লাহর নিকট শাহাদাত চায়, আল্লাহ তাকে শহীদদের মর্যাদা দিবেন, যদিও সে নিজ বিছানায় মৃত্যুবরণ করে। (২৪)
নবীজি (সা) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি এ দু‘আ পাঠ করবে : “আসতাগফিরুল্লাহ হাল্লাযী লা ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল ক্বাইয়ুম ওয়া আতূবু ইলাইহি” সে জিহাদের ময়দান হতে পলায়ন করলেও তাকে ক্ষমা করা হবে। (২৫)
নবীজি (সা) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি এ দু‘আ পাঠ করবে : “আসতাগফিরুল্লাহ হাল্লাযী লা ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল ক্বাইয়ুম ওয়া আতূবু ইলাইহি” সে জিহাদের ময়দান হতে পলায়ন করলেও তাকে ক্ষমা করা হবে। (২৫)
উক্ববাহ ইবনু ‘আমির (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে প্রত্যেক সলাতের পর ‘কুল আ‘ঊযু বি-রব্বিল ফালাক্ব ও কুল আঊযু বি-রব্বিন্ নাস’ সূরাহ দুটি পাঠ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। (২৬)
আবূ মূসা আল-আশ‘আরী (রাঃ) বলেন, আমি রসূলুল্লাহর (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সাথে এক সফরে ছিলাম। অতঃপর আমরা মদীনার নিকটবর্তী হলে লোকেরা উচ্চস্বরে তাকবীর বললো। তখন রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ হে লোক সকল! তোমরা তো কোনো বধির কিংবা অনুপস্থিত সত্তাকে ডাকছো না, যাকে তোমরা ডাকছো তিনি তোমাদের বাহনের ঘাড়ের চাইতেও অতি নিকটে আছেন। এরপর রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ হে আবূ মূসা! আমি কি তোমাকে আল্লাহর ধন-ভান্ডারসমূহ হতে একটি ভান্ডারের খোঁজ দিবো না। আমি বললাম, সেটা কি? তিনি বললেনঃ “লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।” (২৭)
আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ প্রতি রাতে নবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বিছানায় যাওয়ার প্রাক্কালে সূরা ইখ্লাস, সূরা ফালাক ও সূরা নাস পাঠ করে দু’হাত একত্র করে হাতে ফুঁক দিয়ে যতদূর সম্ভব সমস্ত শরীরে হাত বুলাতেন। মাথা ও মুখ থেকে আরম্ভ করে তাঁর দেহের সম্মুখ ভাগের উপর হাত বুলাতেন এবং তিনবার এরূপ করতেন। (২৮)
এই আমল গুলা করার চেষ্টা কর আর সব গুলা এক সাথে করা হয়ত একটু কষ্টকর তাই প্রথমে একটি একটি করেই শুরু কর কেমন । আমার কাছে এই সব গুলা আমলই খুব পছন্দের । শুধু এই সময়ের জন্যই নয় বরং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এই আমল সমুহ করবি ইনশা আল্লাহ । মানুষের অবস্থা এরকম যে তারা মনে হয় জীবনেও মরবে না অথচ আল্লাহ বলেছেন মৃত্যুর যন্ত্রণা আসবেই কেউই পালাতে পারবে না (২৯) । মৃত্যু কখনোই আমাদের ভাল হওয়ার জন্য অপেক্ষা করবে না তাই এটাই ভাল যে আমি ভাল হয়ে গিয়ে মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করি । আল্লাহ বলেছেন মৃত্যু আমাদেরকে ধরবেই (৩০)
আচ্ছা ভাইয়া রিজিক আর হায়াত বৃদ্ধির কোন আমল আছে ?
অবশ্যই আছে । নবীজি (সা) বলেছেনঃ দু’আ ব্যতীত অন্য কোন কিছুই ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারে না এবং সৎকাজ ব্যতীত অন্য কোন কিছুই হায়াত বাড়াতে পারে না। (৩১)
তাহলে আমি বেশি বেশি দুয়া করব এবং ভাল কাজ করব ইনশা আল্লাহ । তাহলে করোনা ভাইরাসে যদি আমার মৃত্যু লিখাই থাকে তাহলে এই আমলের কারনে আমার হায়াত এবং তাকদির পরিবর্তন হয়ে যাবে ।
ভাইয়া আমার কথা শুনে মুচকি হাঁসি দিল ।
আমি তোকে আর কিছু পড়ে শুনাই, এই আয়াত সমুহ পড়ে মনে হচ্ছে যেন এই মাত্র নাজিল হলঃ
কুরআনে আছেঃ আর তারপর আমি তোমাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে পাঠিয়েছিলাম এক ঝঞ্ঝা বায়ু এবং এক বাহিনী । এমন এক বাহিনী যা তোমরা চোখে দেখতে পাওনি । (৩২)
অবশ্যই আছে । নবীজি (সা) বলেছেনঃ দু’আ ব্যতীত অন্য কোন কিছুই ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারে না এবং সৎকাজ ব্যতীত অন্য কোন কিছুই হায়াত বাড়াতে পারে না। (৩১)
তাহলে আমি বেশি বেশি দুয়া করব এবং ভাল কাজ করব ইনশা আল্লাহ । তাহলে করোনা ভাইরাসে যদি আমার মৃত্যু লিখাই থাকে তাহলে এই আমলের কারনে আমার হায়াত এবং তাকদির পরিবর্তন হয়ে যাবে ।
ভাইয়া আমার কথা শুনে মুচকি হাঁসি দিল ।
আমি তোকে আর কিছু পড়ে শুনাই, এই আয়াত সমুহ পড়ে মনে হচ্ছে যেন এই মাত্র নাজিল হলঃ
কুরআনে আছেঃ আর তারপর আমি তোমাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে পাঠিয়েছিলাম এক ঝঞ্ঝা বায়ু এবং এক বাহিনী । এমন এক বাহিনী যা তোমরা চোখে দেখতে পাওনি । (৩২)
কুরআনে আছেঃ তারপর আমি তাদের উপর রোগব্যাধি, অভাব, দারিদ্র্য, ক্ষুধা চাপিয়ে দিয়ে ছিলাম, যেন তারা আমার কাছে নম্রতাসহ নতি স্বীকার করে। (৩৩)
কুরআনে আছেঃ ওর অধিবাসীদেরকে আমি দূঃখ, দারিদ্র্য রোগ-ব্যধি এবং অভাব-অনটন দ্বারা আক্রান্ত করে থাকি । উদ্দেশ্য হলো তারা যেন, নম্র এবং বিনয়ী হয় । (৩৪)
কুরআনে আছেঃ তুমি তাদের বলো যে, আল্লাহ্ তোমাদের ঊর্ধ্বলোক হতে বা উপর থেকে এবং তোমাদের পায়ের নিচ হতে শাস্তি বা বিপদ পাঠাতে পূর্ণ সক্ষম । (৩৫)
কুরআনে আছেঃ অবশ্যই আমি তোমাদের পূর্বে বহু জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছি, যখন তারা সীমা অতিক্রম করেছিলো। (৩৬)
কুরআনে আছেঃ ওর অধিবাসীদেরকে আমি দূঃখ, দারিদ্র্য রোগ-ব্যধি এবং অভাব-অনটন দ্বারা আক্রান্ত করে থাকি । উদ্দেশ্য হলো তারা যেন, নম্র এবং বিনয়ী হয় । (৩৪)
কুরআনে আছেঃ তুমি তাদের বলো যে, আল্লাহ্ তোমাদের ঊর্ধ্বলোক হতে বা উপর থেকে এবং তোমাদের পায়ের নিচ হতে শাস্তি বা বিপদ পাঠাতে পূর্ণ সক্ষম । (৩৫)
কুরআনে আছেঃ অবশ্যই আমি তোমাদের পূর্বে বহু জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছি, যখন তারা সীমা অতিক্রম করেছিলো। (৩৬)
কুরআনে আছেঃ আর আমি অবশ্যই তোমাদেরকে কিছু ভয়, ক্ষুধা, জান-মালের ক্ষতি এবং ফল-ফলাদির স্বল্পতার মাধ্যমে পরীক্ষা করব । তবে তুমি ধৈর্যশীলদেরকে জান্নাতের সুসংবাদ দাও । (৩৭)
কুরআনে আছেঃ নিশ্চয়ই আমিই হলাম "আল্লাহ" । অতএব আমার আইনের অধীনে থাকো । (৩৮)
কুরআনে আছেঃ তোমরা কি ভাবনা মুক্ত হয়ে গিয়েছো যে , আকাশে যিনি আছেন , তিনি তোমাদের সহ ভূমিকে ধ্বসিয়ে দিবেন না ?? অথবা তোমাদেরকে ভূ'গর্ভে বিলীন করে দিবেন না ?? এমন অবস্থায় যে ভূ'ভাগ তথা জমিন ( আল্লাহর নির্দেশে ) আকস্মিক ভাবে থরথর করে কাঁপতে থাকবে বা ভূমিকম্পকে চলমান করে দেওয়া হবে । নাকি তোমরা ভাবনা মুক্ত হয়ে গিয়েছো যে , আকাশে যিনি আছেন , তিনি তোমদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা বৃষ্টি কিংবা প্রস্তর বৃষ্টি বর্ষণ করার হুকুম দিবেন না ?? ( যদি আমি এমন করার হুকুম করি ) তখন তোমরা জানতে পারবে বা উপলব্ধি করবে , কেমন ছিল আমার সতর্ক বাণীর পথ-নির্দেশ । (৩৯)
কুরআনে আছেঃ নিশ্চয়ই আমিই হলাম "আল্লাহ" । অতএব আমার আইনের অধীনে থাকো । (৩৮)
কুরআনে আছেঃ তোমরা কি ভাবনা মুক্ত হয়ে গিয়েছো যে , আকাশে যিনি আছেন , তিনি তোমাদের সহ ভূমিকে ধ্বসিয়ে দিবেন না ?? অথবা তোমাদেরকে ভূ'গর্ভে বিলীন করে দিবেন না ?? এমন অবস্থায় যে ভূ'ভাগ তথা জমিন ( আল্লাহর নির্দেশে ) আকস্মিক ভাবে থরথর করে কাঁপতে থাকবে বা ভূমিকম্পকে চলমান করে দেওয়া হবে । নাকি তোমরা ভাবনা মুক্ত হয়ে গিয়েছো যে , আকাশে যিনি আছেন , তিনি তোমদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা বৃষ্টি কিংবা প্রস্তর বৃষ্টি বর্ষণ করার হুকুম দিবেন না ?? ( যদি আমি এমন করার হুকুম করি ) তখন তোমরা জানতে পারবে বা উপলব্ধি করবে , কেমন ছিল আমার সতর্ক বাণীর পথ-নির্দেশ । (৩৯)
কুরআনে আছেঃ আমি জালিমদেরকে সুযোগ দিই বা বেঁচে থাকার সময় দেই, তাদের পাপকে পাকাপোক্ত করার জন্য। ( এই বেঁচে থাকার সুযোগে তারা নিজেদের পাপের বোঝা বা পরিমাণকেই বৃদ্ধি করে থাকে ) অতঃপর তাদের জন্য রয়েছে কঠিন অপমানকর শাস্তি। (৪০)
কুরআনে আছেঃ আমি (জুলুমকারী শক্তি গুলোকে) প্রচুর সময় সুযোগ দিয়ে যাচ্ছি, নিশ্চয়ই আমার কৌশল অত্যন্ত জটিল । (৪১)
কুরআনে আছেঃ আমি (জুলুমকারী শক্তি গুলোকে) প্রচুর সময় সুযোগ দিয়ে যাচ্ছি, নিশ্চয়ই আমার কৌশল অত্যন্ত জটিল । (৪১)
কুরআনে আছেঃ তোমরা আল্লাহকে কখনোও অক্ষম বা দুর্বল করতে পারবে না। তোমাদের জন্য নির্ধারিত সময় ঠিক করে রাখা কর্মফল দিবস অবশ্যম্ভাবী । (৪২)
এই জানিস নবীজি (সা) আমাদেরকে প্রাচীন কালে সেই সিস্টেম বলে দিয়েছিলেন যেটি এখন পুরা দুনিয়া অনুসরন করছে ।
তুমি কি কোয়ারান্টাইন এর কথা বলছ ভাইয়া ?
হ্যাঁ ।
সেটি কিভাবে ?
নবীজি (সা) বলেছেনঃ কোন স্থানে প্লেগ রোগ চলছে শুনলে সেখানে প্রবেশ করো না। আর সেখানে তোমাদের থাকাকালে তা শুরু হলে সেখান হতে বের হয়ে যেয়ো না।” (৪৩)
এখানে তো প্লেগ রোগের কথা বলা হচ্ছে করোনা ভাইরাসের কথা নয় ?
এই জানিস নবীজি (সা) আমাদেরকে প্রাচীন কালে সেই সিস্টেম বলে দিয়েছিলেন যেটি এখন পুরা দুনিয়া অনুসরন করছে ।
তুমি কি কোয়ারান্টাইন এর কথা বলছ ভাইয়া ?
হ্যাঁ ।
সেটি কিভাবে ?
নবীজি (সা) বলেছেনঃ কোন স্থানে প্লেগ রোগ চলছে শুনলে সেখানে প্রবেশ করো না। আর সেখানে তোমাদের থাকাকালে তা শুরু হলে সেখান হতে বের হয়ে যেয়ো না।” (৪৩)
এখানে তো প্লেগ রোগের কথা বলা হচ্ছে করোনা ভাইরাসের কথা নয় ?
প্লেগ রোগ যেমন ছোঁয়াচে ঠিক একই ভাবে করোনা ভাইরাসও ছোঁয়াচে । এখানে মুল উদ্দেশ্য একইরে । এই কথা শুধু আমি দাবি করছি না বরং খোদ এমেরিকান বিজ্ঞানীরা স্বিকার করেছে ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে মহানবী মুহাম্মদ (সা) সবার প্রথমে কোয়ারান্টাইন আবিস্কার করেছে ! (৪৪)
আসলে কোন বিজ্ঞানি কি বলেছে না বলেছে সেটার থেকে আমাদের আগে গুরুত্বপূর্ণ হল নবীজি (সা) । কারন তিনি আমাদের আদর্শ । এখানে একটি প্রশ্ন হচ্ছে নবীজি (সা) এই সিস্টেম কিভাবে জানলেন যদি না তাঁকে আল্লাহ জানায় ?
আসলে কোন বিজ্ঞানি কি বলেছে না বলেছে সেটার থেকে আমাদের আগে গুরুত্বপূর্ণ হল নবীজি (সা) । কারন তিনি আমাদের আদর্শ । এখানে একটি প্রশ্ন হচ্ছে নবীজি (সা) এই সিস্টেম কিভাবে জানলেন যদি না তাঁকে আল্লাহ জানায় ?
হুম ভাইয়া এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ।
আচ্ছা ভাইয়া এই চীন নাকি ইচ্ছা করেই এই করোনা ভাইরাস আবিস্কার করেছে মানুষকে হত্যা করার জন্য ?
হতেও পারে কারন তারা নাস্তিক তাদের মধ্যে মানবতা নেই, তাদের ইতিহাস ভয়াবহ (৪৫) অনেকেই সন্দেহ করছে যে আসলেই ইচ্ছা করেই চীন এই মর্মান্তিক ভাইরাস আবিস্কার করেছে মানুষদের ক্ষতি করার জন্য । (৪৬)
আচ্ছা ভাইয়া এই চীন নাকি ইচ্ছা করেই এই করোনা ভাইরাস আবিস্কার করেছে মানুষকে হত্যা করার জন্য ?
হতেও পারে কারন তারা নাস্তিক তাদের মধ্যে মানবতা নেই, তাদের ইতিহাস ভয়াবহ (৪৫) অনেকেই সন্দেহ করছে যে আসলেই ইচ্ছা করেই চীন এই মর্মান্তিক ভাইরাস আবিস্কার করেছে মানুষদের ক্ষতি করার জন্য । (৪৬)
আসলে এই বিষয়টি সন্দেহজনক , সত্য হতেও পারে আবার মিথ্যা হতেও পারে কারন নাস্তিক্যধর্মের দেশ চীনা নাস্তিকরা হয় উগ্র এবং বর্বর তারা মুসলিমদের সম্মান করতে জানেই না, মুসলিম হওয়ার কারনে । আসলে নাস্তিকদের ইতিহাস খুবই নোংরা এবং বর্বর এসব তথ্য নাস্তিকরা কখনোই সাধারন মানুষকে দেখাতে চাইবে না বা খুব কৌশলে ওরা এড়িয়ে যায় ।
নাস্তিক্যধর্মের অন্ধ বিশ্বাসীরা কখনোই মুসলিমদের সহ্য করতে পারে না, মুসলিম হওয়ার কারনে । নাস্তিক্যধর্ম নাকি মানবতার ধর্ম তাহলে দিনে কেন রোজা রাখা নিষিদ্ধ করেছে নাস্তিক সরকার (৪৭) ? নাস্তিক্যধর্ম যদি শান্তির ধর্ম হয় তাহলে তিন বছরে ৩১ মসজিদ কেন ধ্বংস করেছে নাস্তিক সরকার ? (৪৮)
নাস্তিক্যধর্মের অন্ধ বিশ্বাসীরা কখনোই মুসলিমদের সহ্য করতে পারে না, মুসলিম হওয়ার কারনে । নাস্তিক্যধর্ম নাকি মানবতার ধর্ম তাহলে দিনে কেন রোজা রাখা নিষিদ্ধ করেছে নাস্তিক সরকার (৪৭) ? নাস্তিক্যধর্ম যদি শান্তির ধর্ম হয় তাহলে তিন বছরে ৩১ মসজিদ কেন ধ্বংস করেছে নাস্তিক সরকার ? (৪৮)
এদের অপরাধ এরা মুসলিম ? উইঘুর মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর বর্বর নির্যাতন চীনের । ১০ লাখের বেশি মুসলিমকে বন্দী করে রেখেছে চীন । চীনের পশ্চিমাঞ্চলীয় শিনজিয়াং অঞ্চলে এদের সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ । (৪৯)
বর্তমানের অনলাইনের সব নাস্তিকই উগ্রতায় বিশ্বাসী কারন তারা কখনোই মুসলিমদের সম্মান এবং ভালবাসতে শিখেনি আর এসব তারা পারবেই না কি করে তাদের নাস্তিক্যধর্ম প্রতিষ্ঠার ইতিহাস খুবই ভয়ংকর । কুখ্যাত নাস্তিক্যধর্মে বিশ্বাসী, পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি গণহত্যা চালানো মানুষের তালিকায় প্রথম স্থান অধিকার করেছেন নাস্তিক মাও সেতুং । তার বর্বর শাসনকালে প্রায় ১০ মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করা হয় তার প্রত্যক্ষ নির্দেশে । তার বিরোধিতার জন্য অসংখ্য মানুষকে কারাবরণ করতে বাধ্য করা হয় । নাস্তিক মাও সেতুং এর "The Great Leap Forward" নামের গড়া নীতির কারনে অসংখ্য মানুষ মৃত্যুর মুখে পতিত হয় । ঐতিহাসিক ফ্রাংক ডিকোটার এর মতে এর ফলে নিহতের সংখ্যা ৪৫ মিলিয়ন । আরেক চীনা ঐতিহাসিক ইউ জিসুয়াং এর বিশ বছরের গবেষণা অনুযায়ী এই নিহতের সংখ্যা আনুমানিক ৫৫ মিলিয়ন । সব মিলিয়ে নাস্তিকতায় বিশ্বাসী নাস্তিক নেতা মাও সেতুং এর কারনে নিহত মানুষের সংখ্যা ৭০ মিলিয়ন , ৭ কোটি পর্যন্ত গড়ায় । যেই তার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাকেই এই নাস্তিক নেতা শেষ করে দিয়েছিল । (৫০)
নাস্তিক নেতা স্তালিন গণহত্যা, চরম নির্যাতন, নির্বাসন , কৃত্তিম দুর্ভিক্ষ তৈরি প্রভুতির ফলে তার কারনে নিহতের সংখ্যা ৬ কোটি পর্যন্ত গড়ায় । নাস্তিক স্তালিনের অনুপ্রেরনায় আরেক নাস্তিক লেনিনও কম যান নি, প্রায় ৪ মিলিয়ন মানুষ মৃত্যুর কারন সেই নাস্তিক লেনিন । এমনকি হাই স্কুলের এন্ট্রান্স পরীক্ষাতে ফেল মারা নাস্তিক শাসক পলপট কেম্বোডিয়ার ক্ষমতা দখলের পর ক্রাশ ও নৈরাজ্যের ডামাডোল বাজিয়ে তোলে । এই নাস্তিক নেতার সময়ে ১.৫ - ২ মিলিয়ন কেম্বোডিয়ার জনগন ক্ষুধা, রোগ, হত্যা ও অতিরিক্ত কাজের বোঝায় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে । (৫১)
ভাইয়া এসব তথ্য তো নাস্তিকরা বলে না কেন ?
তারা খুব কৌশলে উত্তর দেয় সেটা হল, বর্তমানের নাস্তিকরা সরাসরি বলে যে আগের কালের সবাই ভুল করেছে । কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে তারাও কিন্ত কখনোই স্বীকার করেনি যে তারা ভুল করেছে আর নাস্তিক্যধর্মে ভুল সঠিক বলেই তো কোন কথা নাই । পূর্বের যত নাস্তিক মানুষ হত্যা করেছে তারা নাস্তিক্যধর্ম প্রতিষ্ঠা করার জন্যই মানুষ হত্যা করেছে যা খুবই অন্যায় । এখন বর্তমান নাস্তিকরা যদি বলে তারা ভুল করেছে তাহলে সেটি সত্য হবে না কারন আগের কালের সকল নাস্তিকরা সত্য জেনেই মানুষকে হত্যা করেছে । এইবার চিন্তা কর যে কত বর্বর এই নাস্তিক্যধর্মের বিশ্বাসীরা ।
তারা খুব কৌশলে উত্তর দেয় সেটা হল, বর্তমানের নাস্তিকরা সরাসরি বলে যে আগের কালের সবাই ভুল করেছে । কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে তারাও কিন্ত কখনোই স্বীকার করেনি যে তারা ভুল করেছে আর নাস্তিক্যধর্মে ভুল সঠিক বলেই তো কোন কথা নাই । পূর্বের যত নাস্তিক মানুষ হত্যা করেছে তারা নাস্তিক্যধর্ম প্রতিষ্ঠা করার জন্যই মানুষ হত্যা করেছে যা খুবই অন্যায় । এখন বর্তমান নাস্তিকরা যদি বলে তারা ভুল করেছে তাহলে সেটি সত্য হবে না কারন আগের কালের সকল নাস্তিকরা সত্য জেনেই মানুষকে হত্যা করেছে । এইবার চিন্তা কর যে কত বর্বর এই নাস্তিক্যধর্মের বিশ্বাসীরা ।
ভাইয়ার সাথে কথা বলতে বলতে জোহরের আজান হয় । আমি আর ভাইয়া এক সাথে ঘরে জামাতে নামাজ আদায় করি ।
, সুনানে আবু দাউদ,হাদিসঃ ৩৩৬, সহিহ হাদিস ।২/ ihadis.com, সহিহ বুখারী, হাদিস ২৮৩০, সহিহ হাদিস ।৩/ ihadis.com, সহিহ বুখারী, হাদিসঃ ৬৭৭২, ৬৭৮২ ,৬৮০৯ , ৬৮১০ , সহিহ হাদিস।
৪/ ihadis.com, সহিহ বুখারী, হাদিসঃ ১৪ , সহিহ হাদিস ।
৫/ সুরা রুম ৩০: ৪১ ।
৬/ ihadis.com,সুনানে আবু দাউদ, হাদিসঃ ১৫২৮ , সহিহ হাদিস ।
৭/ সুরা বাকারা ২:১৯৫ ।
৮/ সুরা আরাফ ৭:৫৬ ।
৯/ ihadis.com, সহিহ বুখারী, হাদিসঃ ৩৪৭৪ , সহিহ হাদিস ।
১০/ ihadis.com, রিয়াদুস সলেহিন, হাদিসঃ ৯৯৮, সহিহ হাদিস ।
১১/ ihadis.com, রিয়াদুস সলেহিন, হাদিসঃ ৯৯৯ , সহিহ হাদিস ।
১২/ ihadis.com, রিয়াদুস সলেহিন, হাদিসঃ ১০২০, সহিহ হাদিস ।
১৩/ ihadis.com, রিয়াদুস সলেহিন, হাদিসঃ ১০২৩, হাসান হাদিস ।
১৪/ ihadis.com, রিয়াদুস সলেহিন, হাদিসঃ ১০২৪, সহিহ হাদিস ।
১৫/ ihadis.com, রিয়াদুস সলেহিন, হাদিসঃ ১০৩১, সহিহ হাদিস ।
১৬/ ihadis.com, রিয়াদুস সলেহিন, হাদিসঃ ১০৩২, সহিহ হাদিস ।
১৭/ ihadis.com, রিয়াদুস সলেহিন, হাদিসঃ ১০৩৩, সহিহ হাদিস ।
১৮/ ihadis.com, হাদিস সম্ভার, হাদিসঃ ১৪৫৫, সহিহ হাদিস ।
১৯/ ihadis.com, জামে আত তিরমিজি, হাদিসঃ ২৮৮৩, সহিহ হাদিস ।
২০/ ihadis.com, জামে আত তিরমিজি, হাদিসঃ ২৮৯১, হাসান হাদিস ।
২১/ ihadis.com, জামে আত তিরমিজি, হাদিসঃ ২৮৯৭, সহিহ হাদিস ।
২২/ ihadis.com, সুনানে আন নাসায়ী, হাদিসঃ১২৯৭, সহিহ হাদিস ।
২৩/ ihadis.com, সুনানে আন নাসায়ী, হাদিসঃ১২৯৫, হাসান হাদিস ।
২৪/ ihadis.com, সুনানে আবু দাউদ, হাদিসঃ ১৫২০, সহিহ হাদিস ।
২৫/ ihadis.com, সুনানে আবু দাউদ, হাদিসঃ ১৫১৭, সহিহ হাদিস ।
২৬/ ihadis.com, সুনানে আবু দাউদ, হাদিসঃ ১৫২৩, সহিহ হাদিস ।
২৭/ ihadis.com, সুনানে আবু দাউদ, হাদিসঃ ১৫২৬, সহিহ হাদিস ।
২৮/ ihadis.com , সহিহ বুখারী , হাদিসঃ ৫০১৭ , সহিহ হাদিস ।
২৯/ সুরা কাফ ৫০:১৯ ।
৩০/ সুরা নিসা ৪:৭৮ ।
৩১/ ihadis.com, জামে আত তিরমিজি, হাদিসঃ ২১৩৯, সহিহ হাদিস ।
৩২/ সূরা আহযাব ৩৩:৯ ।
৩৩/ সূরা আনআম ৬:৪২ ।
৩৪/ সূরা আ'রাফ ৭: ৯৪ ।
৩৫/ সূরা আন'আম ৬:৬৫ ।
৩৬/ সূরা ইউনুস ১০:১৩ ।
৩৭/ সূরা বাকারা ২:১৫৫ ।
৩৮/ সূরা ত্বা'হা ২০:১৪ ।
৩৯/ সূরা মূলক্ ৬৭: ১৬,১৭ ।
৪০/ সূরা আল-ইমরান ৩:১৭৮ ।
৪১/ সূরা আ'রাফ ৭:১৮৩ ।
৪২/ সূরা আন'আম ৬: ১৩৪ ।
৪৩/ ihadis.com, হাদিস সম্ভার, হাদিস" ১২১২, সহিহ হাদিস ।
৪৪/ প্রমানঃ দৈনিক ইত্তেফাক, ২৪ মার্চ, ২০২০ । https://www.ittefaq.com.bd/
৪৫/ https://www.youtube.com/watch?v=xOAub2BKLlk
৪৬/ https://www.youtube.com/watch?v=bqiNIUNc0mM
৪৭/ কালের কণ্ঠ, ৭/জুন/২০১৬ - এই সুত্রে বিস্তারিত বলা আছে ।
৪৮/ যুগান্তর, ৮/মে/২০১৯ - এই সুত্রে বিস্তারিত বলা আছে ।
৪৯/ দৈনিক ইত্তেফাক, ১০/ফেব্রুয়ারি/২০১৯ = । BBC News বাংলাতেও এই খবর এসেছে ।
৫০/ ড রাফান আহমেদ তার "অবিশ্বাসী কাঠগড়ায়" ১৬৭ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন ।
৫১/ ড রাফান আহমেদ তার "অবিশ্বাসী কাঠগড়ায়" ১৭০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন = বিস্তারিত জানতে দেখুনঃ www.history.com/topics/pol-pot
: