আমি মানুষটা ছেলে হলেও, মনটা যেন মেয়ে মানুষের মতোই রয়ে গেল ।
"খায়রন সুন্দরী' ছবি দেখে অঝোরে কান্না করায় , পরের দিন ভীষণ জ্বর হয়েছিল আমার।
ঐটা ছিল আমার জীবনে প্রথম সিনেমা হলে ছবি দেখা।
.
তার কিছুদিন পর আবার ডিপজলের "চাচ্চু" ছবি পেক্ষাগৃহে মুক্তি পেল।
বাড়ির সবাই মিলে বাজ পাখির মতো আচড়ে ধরলো আমাকে।
এই ছবিটা তোকে দেখতেই হবে।
সামাজিক একটা ছবি, কোন প্রকার খারাপ দৃশ্য নেই।
এই ছবিটা না দেখলে তোকে সারাজীবন আফসোসে কাটাতে হবে।
নানান কায়দা কানুনের যাতাকলে পিষ্ট হয়ে রাজি হলাম কোনমতে।
ছবি শুরু হলো....
দুই ঘন্টা পঞ্চাশ মিনিটের ছবি দেখতে গিয়ে, কান্নাই করলাম প্রায় আড়াই ঘন্টা।
.
মনে মনে সংকল্প করলাম, বেঁচে থাকতে আর কোন দিনও ছবি দেখবো না।
কিন্তু! বন্ধু মহলে কি আর প্রতিজ্ঞা খাটে.?
নানা ভাবে ফুসলিয়ে ফাসলিয়ে অামাকে পুনরায় রাজী করা হলো সালমান খানের "বজরাঙ্গী ভাইজান" ছবি দেখার জন্য।
আমার জন্যই নাকি ছবিটা নির্মাণ করা হয়েছে।
এই ছবিটা না দেখলে নাকি পুরো ভারত বর্ষের অনেক কিছু অজানাই থেকে যেতে হবে।
.
ঠিক আছে, অনেক ভেবে চিন্তে অবশেষে রাজি হলাম।
ছবি শুরু হলো...
আমার কান্না থামায় কে!
সব কাল্পনিক চরিত্র, এবং সবই অভিনয়।
এসব জানা সত্বেও , আমার চোখে তখন সব কিছুই বাস্তব মনে হতে লাগলো ।
পুরো ছবিটা জুড়েই যেন পৃথিবী।
এটাই নিমর্ম, এবং এটাই চির সত্য।
লেন্স জোড়া গভীর মনযোগী হয়ে উঠলো সিনেমার পর্দা জুড়ে।
কুড়ে ঘর থেকে সুন্দরী মেয়ের উকি দেওয়া দেখার মতো গভীর মনযোগ।
যাই হোক,
বুকে পাথর সমান কষ্ট চাপা রেখে, সম্মান বাচাঁতে চোখ মুছে মুছে ছবি শেষ করলাম।
তার পর থেকে, আর কোন দিনও খেলাধুলা ব্যতীত বড় পর্দায় ছবি দেখিনি।
.
সিনেমার পর্দা ছাড়লাম , এবার বাস্তবের পর্দার গল্প বলি ।
ঐটা ছিল আমার জীবনে প্রথম সিনেমা হলে ছবি দেখা।
.
তার কিছুদিন পর আবার ডিপজলের "চাচ্চু" ছবি পেক্ষাগৃহে মুক্তি পেল।
বাড়ির সবাই মিলে বাজ পাখির মতো আচড়ে ধরলো আমাকে।
এই ছবিটা তোকে দেখতেই হবে।
সামাজিক একটা ছবি, কোন প্রকার খারাপ দৃশ্য নেই।
এই ছবিটা না দেখলে তোকে সারাজীবন আফসোসে কাটাতে হবে।
নানান কায়দা কানুনের যাতাকলে পিষ্ট হয়ে রাজি হলাম কোনমতে।
ছবি শুরু হলো....
দুই ঘন্টা পঞ্চাশ মিনিটের ছবি দেখতে গিয়ে, কান্নাই করলাম প্রায় আড়াই ঘন্টা।
.
মনে মনে সংকল্প করলাম, বেঁচে থাকতে আর কোন দিনও ছবি দেখবো না।
কিন্তু! বন্ধু মহলে কি আর প্রতিজ্ঞা খাটে.?
নানা ভাবে ফুসলিয়ে ফাসলিয়ে অামাকে পুনরায় রাজী করা হলো সালমান খানের "বজরাঙ্গী ভাইজান" ছবি দেখার জন্য।
আমার জন্যই নাকি ছবিটা নির্মাণ করা হয়েছে।
এই ছবিটা না দেখলে নাকি পুরো ভারত বর্ষের অনেক কিছু অজানাই থেকে যেতে হবে।
.
ঠিক আছে, অনেক ভেবে চিন্তে অবশেষে রাজি হলাম।
ছবি শুরু হলো...
আমার কান্না থামায় কে!
সব কাল্পনিক চরিত্র, এবং সবই অভিনয়।
এসব জানা সত্বেও , আমার চোখে তখন সব কিছুই বাস্তব মনে হতে লাগলো ।
পুরো ছবিটা জুড়েই যেন পৃথিবী।
এটাই নিমর্ম, এবং এটাই চির সত্য।
লেন্স জোড়া গভীর মনযোগী হয়ে উঠলো সিনেমার পর্দা জুড়ে।
কুড়ে ঘর থেকে সুন্দরী মেয়ের উকি দেওয়া দেখার মতো গভীর মনযোগ।
যাই হোক,
বুকে পাথর সমান কষ্ট চাপা রেখে, সম্মান বাচাঁতে চোখ মুছে মুছে ছবি শেষ করলাম।
তার পর থেকে, আর কোন দিনও খেলাধুলা ব্যতীত বড় পর্দায় ছবি দেখিনি।
.
সিনেমার পর্দা ছাড়লাম , এবার বাস্তবের পর্দার গল্প বলি ।
সাদিয়ার সাথে দির্ঘ দিনের বন্ধুত্ব ছিল, আমার বন্ধু সাব্বিরের।
অবশেষে সেই বন্ধুত্ব রূপ নিলো ভালোবাসায়।
আমি হলাম তাদের ভালোবাসার প্রধান সাক্ষী।
সাব্বির, সাদিয়া দেখা করতে গেলে আমি যেতাম সাব্বিরের সাথে ।
লোকজন পাহারা দিতাম দাড়িয়ে দাড়িয়ে।
সাদিয়া বলতো... "বন্ধু হলে এমন একটু করতেই হয়।
বন্ধুর পাশেই তো বন্ধু!
আমি মাথা নাড়তাম।
মাঝে মধ্যে ওরা গোপন সাক্ষাতের জন্য পার্কে গেলে, আমি সাব্বির সাদিয়ার ব্যাগ কাধে ঝুলিয়ে নিয়ে পার্কের বাইরে দাড়িয়ে থাকতাম ঘন্টার পর ঘন্টা।
কোন বাড়ির দাড়োয়ানও এভাবে দাড়িয়ে থাকে না।
.
এভাবে অনেক দিন গোপন সাক্ষাতের পর, এক পর্যায়ে সাদিয়ার খবর রাখা বন্ধ করে দিল সাব্বির।
সাদিয়াকে পাত্তাই দেয় না সে।
এখন সাব্বিরের গলার শুধু একটাই সুর..."আজকাল কার যুগে প্রেমের উদ্দেশ্য কি.? ভোগ, আর "ভোগ শেষ, সব শেষ"
.
এসব কথা শুনলে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যেত সাদিয়া।
চার পাঁচটা ঘুমের ট্যাবলেট না খেলে ঘুমাতে পারতো না সারারাত।
"যার জন্য আমি এতো কিছু করলাম।
"আরে সে!
আমাকে কল করে, এসব বলতে বলতে হাউমাউ করে কান্না শুরু করতো সাদিয়া।
সাদিয়ার কান্না শুনে, আমিও কান্না থামাতে পারতাম না।
তারপর থেকে সাদিয়া'কে দেখলেই আমি আহত হয়ে উঠতাম, হাউমাউ করে কান্না চলে আসতো।
ভালবাসার এই কঠিন বিপর্যয়ে সাদিয়ার জীবন পেল দ্বিতীয় প্রেমের দেখা।
সে খবর শুনে তো সাব্বিরের মাথা নষ্ট।
সুন্দরী সাদিয়ার জন্য সব কিছু করবে সে।
এক পর্যায়ে পড়ালেখা ছেড়ে দিল সাব্বির।
তারপর থেকে সাব্বির প্রায়ই আমাকে ডেকে নিয়ে যেতো বাসায়, আর কাঁদতো ।
তার কান্না দেখলে আমার প্রচন্ড রাগ হতো।
পরক্ষনে আবার আমিও আহত হৃদয়ে কাঁদতাম, তবে কার জন্য কাঁদতাম জানতাম না।
.
এভাবে অনেক দিন কেটে গেল।
অন্যের প্রেমের ব্যাথায় আহত মানুষ আমি হটাৎ পেলাম নিজের প্রেমের দেখা।
এক অাননোন নাম্বার থেকে প্রতিদিনই কল আসতো আমার ফোনে।
পরিচয় গোপন করে কথা বলতো একটা কম বয়সি মেয়ে।
সে নাকি আমায় ভালোবাসে।
আমি তো অবাক।
কি বলে এসব!
চেনা নেই জানা নেই।
অবশেষে একদিন পরিচয় হলো আমাদের।
নাম বৃষ্টি, ক্লাস সেভেনে পড়ে।
দেখতে শুনতে এতোটাই ছোট যে, জামার নিচে আর অন্য কিছু পড়ার দরকার হয় বলে দেখে মনে হয়নি।
ওজন বড়জোর ত্রিশ কেজির মতো হবে।
এতটুকোন বাচ্চা মেয়ের শরীরে প্রেম জাগে কিভাবে আমি বুঝলাম না।
তাকে দেখে কোন ভাবেই রুচি হলো না আমার।
না সুন্দর চেহারা, না বড়সড়ো।
আমি অ-সম্মতি জানালাম।
না, সে নাছোড়বান্দা।
সে প্রেম করবেই।
অবশেষে তার দুই দিনের অত্যাচারে, আমি আমার ফোন বন্ধ করতে বাধ্য হলাম।
.
মাঝখানে ছয় বছর আমাদের আর কোন যোগাযোগ হয়নি।
হটাৎ একদিন কি যেন এক কাজে শহরে গিয়েছি।
ক্লান্ত শরীরে রেষ্টুরেন্টে গিয়ে বসতেই, দেখলাম হাপাতে হাপাতে একটা সুন্দরী মেয়ে আমার দিকে এগিয়ে আসছে।
আমি কিছু বুঝে উঠার আগেই, সে জিজ্ঞেস করলো...
'আরে! আপনি মারুফ ভাই না.?
"আমি বৃষ্টি'
"আর উনি আমার হাজবেন্ট'
.
আমি হতভম্ব হয়ে দাড়িয়ে গেলাম।
"বৃষ্টি!
উজ্জল চেহারা, ভরপুর শরীর, মায়াভরা হাসি।
নিজেকে বিশ্বাসই হচ্ছিল না।
আমি এ কাকে দেখছি!
আমি জামার নিচের কোনার অংশে তাকালাম।
দু-তিন রঙের কাপড় চোখে পড়লো।
অর্থাৎ বৃষ্টি আজ সা-বালিকা হয়েছে।
এই সা-বালিকা সুন্দরী রমণী'কে আমি হাতের কাছে পেয়েও হারালাম।
আমার জন্মেও এমন প্রেমের দেখা আর মিলবে.?
ভাবতেই চোখের কোনে জলে ভিজে উঠলো।
হটাৎ বৃষ্টি আমার চোখের দিকে তাকিয়ে বলে উঠলো.."আরে! মারুফ ভাই, আপনি কাঁদছেন.?
আমি লজ্জা সামলাতে দ্রুত চোখ মুছলাম।
ওমা! সত্যিই দেখি আমি কাঁদছি।
তবে কেন কাঁদছি জানিনা।
আমার ভিতরে কোন কষ্ট নেই।
বৃষ্টি'কে দেখে আমার হাসতে ইচ্ছে করছে।
তবে এখন একগাল হাসবো না একচোখ কাঁদবো বুঝতে পারছিনা।
নাহ্! একটু কাঁদিই।
হাসলে মেয়েটা লজ্জা পাবে।
আমি কাঁদতে লাগলাম।
হটাৎ শুনি হোটেল বয় এসে জিজ্ঞেস করছে.. "ভাই, আর কতো কাঁদবেন.? এবার থামেন"
আমি কান্নারত স্বরে উচ্চারণ করলাম.."আরেকটু কাঁদি, ভালোই লাগতেছে।
অবশেষে সেই বন্ধুত্ব রূপ নিলো ভালোবাসায়।
আমি হলাম তাদের ভালোবাসার প্রধান সাক্ষী।
সাব্বির, সাদিয়া দেখা করতে গেলে আমি যেতাম সাব্বিরের সাথে ।
লোকজন পাহারা দিতাম দাড়িয়ে দাড়িয়ে।
সাদিয়া বলতো... "বন্ধু হলে এমন একটু করতেই হয়।
বন্ধুর পাশেই তো বন্ধু!
আমি মাথা নাড়তাম।
মাঝে মধ্যে ওরা গোপন সাক্ষাতের জন্য পার্কে গেলে, আমি সাব্বির সাদিয়ার ব্যাগ কাধে ঝুলিয়ে নিয়ে পার্কের বাইরে দাড়িয়ে থাকতাম ঘন্টার পর ঘন্টা।
কোন বাড়ির দাড়োয়ানও এভাবে দাড়িয়ে থাকে না।
.
এভাবে অনেক দিন গোপন সাক্ষাতের পর, এক পর্যায়ে সাদিয়ার খবর রাখা বন্ধ করে দিল সাব্বির।
সাদিয়াকে পাত্তাই দেয় না সে।
এখন সাব্বিরের গলার শুধু একটাই সুর..."আজকাল কার যুগে প্রেমের উদ্দেশ্য কি.? ভোগ, আর "ভোগ শেষ, সব শেষ"
.
এসব কথা শুনলে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যেত সাদিয়া।
চার পাঁচটা ঘুমের ট্যাবলেট না খেলে ঘুমাতে পারতো না সারারাত।
"যার জন্য আমি এতো কিছু করলাম।
"আরে সে!
আমাকে কল করে, এসব বলতে বলতে হাউমাউ করে কান্না শুরু করতো সাদিয়া।
সাদিয়ার কান্না শুনে, আমিও কান্না থামাতে পারতাম না।
তারপর থেকে সাদিয়া'কে দেখলেই আমি আহত হয়ে উঠতাম, হাউমাউ করে কান্না চলে আসতো।
ভালবাসার এই কঠিন বিপর্যয়ে সাদিয়ার জীবন পেল দ্বিতীয় প্রেমের দেখা।
সে খবর শুনে তো সাব্বিরের মাথা নষ্ট।
সুন্দরী সাদিয়ার জন্য সব কিছু করবে সে।
এক পর্যায়ে পড়ালেখা ছেড়ে দিল সাব্বির।
তারপর থেকে সাব্বির প্রায়ই আমাকে ডেকে নিয়ে যেতো বাসায়, আর কাঁদতো ।
তার কান্না দেখলে আমার প্রচন্ড রাগ হতো।
পরক্ষনে আবার আমিও আহত হৃদয়ে কাঁদতাম, তবে কার জন্য কাঁদতাম জানতাম না।
.
এভাবে অনেক দিন কেটে গেল।
অন্যের প্রেমের ব্যাথায় আহত মানুষ আমি হটাৎ পেলাম নিজের প্রেমের দেখা।
এক অাননোন নাম্বার থেকে প্রতিদিনই কল আসতো আমার ফোনে।
পরিচয় গোপন করে কথা বলতো একটা কম বয়সি মেয়ে।
সে নাকি আমায় ভালোবাসে।
আমি তো অবাক।
কি বলে এসব!
চেনা নেই জানা নেই।
অবশেষে একদিন পরিচয় হলো আমাদের।
নাম বৃষ্টি, ক্লাস সেভেনে পড়ে।
দেখতে শুনতে এতোটাই ছোট যে, জামার নিচে আর অন্য কিছু পড়ার দরকার হয় বলে দেখে মনে হয়নি।
ওজন বড়জোর ত্রিশ কেজির মতো হবে।
এতটুকোন বাচ্চা মেয়ের শরীরে প্রেম জাগে কিভাবে আমি বুঝলাম না।
তাকে দেখে কোন ভাবেই রুচি হলো না আমার।
না সুন্দর চেহারা, না বড়সড়ো।
আমি অ-সম্মতি জানালাম।
না, সে নাছোড়বান্দা।
সে প্রেম করবেই।
অবশেষে তার দুই দিনের অত্যাচারে, আমি আমার ফোন বন্ধ করতে বাধ্য হলাম।
.
মাঝখানে ছয় বছর আমাদের আর কোন যোগাযোগ হয়নি।
হটাৎ একদিন কি যেন এক কাজে শহরে গিয়েছি।
ক্লান্ত শরীরে রেষ্টুরেন্টে গিয়ে বসতেই, দেখলাম হাপাতে হাপাতে একটা সুন্দরী মেয়ে আমার দিকে এগিয়ে আসছে।
আমি কিছু বুঝে উঠার আগেই, সে জিজ্ঞেস করলো...
'আরে! আপনি মারুফ ভাই না.?
"আমি বৃষ্টি'
"আর উনি আমার হাজবেন্ট'
.
আমি হতভম্ব হয়ে দাড়িয়ে গেলাম।
"বৃষ্টি!
উজ্জল চেহারা, ভরপুর শরীর, মায়াভরা হাসি।
নিজেকে বিশ্বাসই হচ্ছিল না।
আমি এ কাকে দেখছি!
আমি জামার নিচের কোনার অংশে তাকালাম।
দু-তিন রঙের কাপড় চোখে পড়লো।
অর্থাৎ বৃষ্টি আজ সা-বালিকা হয়েছে।
এই সা-বালিকা সুন্দরী রমণী'কে আমি হাতের কাছে পেয়েও হারালাম।
আমার জন্মেও এমন প্রেমের দেখা আর মিলবে.?
ভাবতেই চোখের কোনে জলে ভিজে উঠলো।
হটাৎ বৃষ্টি আমার চোখের দিকে তাকিয়ে বলে উঠলো.."আরে! মারুফ ভাই, আপনি কাঁদছেন.?
আমি লজ্জা সামলাতে দ্রুত চোখ মুছলাম।
ওমা! সত্যিই দেখি আমি কাঁদছি।
তবে কেন কাঁদছি জানিনা।
আমার ভিতরে কোন কষ্ট নেই।
বৃষ্টি'কে দেখে আমার হাসতে ইচ্ছে করছে।
তবে এখন একগাল হাসবো না একচোখ কাঁদবো বুঝতে পারছিনা।
নাহ্! একটু কাঁদিই।
হাসলে মেয়েটা লজ্জা পাবে।
আমি কাঁদতে লাগলাম।
হটাৎ শুনি হোটেল বয় এসে জিজ্ঞেস করছে.. "ভাই, আর কতো কাঁদবেন.? এবার থামেন"
আমি কান্নারত স্বরে উচ্চারণ করলাম.."আরেকটু কাঁদি, ভালোই লাগতেছে।
.
.
Shariful Islam Maruf |
: