প্রিয়তম বাণী

2 comments
আল্লাহ রব্বুল আলামীন বলেনঃ
“হে আমার বান্দাগণ! যারা নিজেদের উপর বাড়াবাড়ি করেছো তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না, নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেবেন। তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও করুণাময়।”[আয-যুমারঃ৫৩] 
 “তোমাদের পালনকর্তা বলেন, তোমরা আমাকে ডাক, আমি সাড়া দেব।” [গাফির - ৬০] 
“নিশ্চয় আল্লাহ মানুষের প্রতি অনুগ্রহশীল, কিন্তু অধিকাংশ মানুষ কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে না।”[সূরা গাফির:৬১] 

“বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে।”[আল বাকারা:১৮৬] 

“নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারী এবং অপবিত্রতা থেকে যারা বেঁচে থাকে তাদেরকে পছন্দ করেন।”[আল বাকারা:২২২] 

“যদি কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর, তবে তোমাদেরকে আরও দেব এবং যদি অকৃতজ্ঞ হও তবে নিশ্চয়ই আমার শাস্তি হবে কঠোর।”[আল ইবরাহিম:৭
ছবি: ব্লু মসজিদ, ইস্তানবুল। courtesy : The Guardian, UK

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ 

নম্রতা ও কোমলতা যে জিনিসেই থাকবে, তা সুন্দর ও সুষমামন্ডিত হবে। আর কঠোরতা যে জিনিসেই থাকবে, তা কুৎসিত ও অকল্যাণকর হবে।"[মুসলিম] 

“আল্লাহর স্মরণ ও তার সম্পর্কে কিছু বলা ছাড়া কথা বাড়িও না, কেননা আল্লাহর স্মরণ ও তার সম্পর্কে কিছু কথা বলা ছাড়া কথা বাড়ানো মনকে কঠিন বানিয়ে দেয়। মনে রেখো যার মন কঠিন, সেই আল্লাহর কাছ থেকে সবচেয়ে দূরে অবস্থিত।" [তিরমিযী, বায়হাকী] 

“নিস্প্রয়োজন কথা ও কাজ বর্জন মানুষের দীনদারীকে সৌন্দর্যমন্ডিত করে।”[তিরমিযী] 

“মহান আল্লাহ বলেনঃ যে ব্যক্তি একটি সৎ কাজ করবে, সে এর দশগুণ অথবা অধিক সওয়াব পাবে। আর যে ব্যক্তি একটি অন্যায় করবে, সে তেমনি একটি অন্যায়ের শাস্তি পাবে অথবা আমি মাফ করে দেবো। যে ব্যক্তি আমার এক বিঘত নিকটবর্তী হবে, আমি তার এক হাত নিকটবর্তী হবো; যে ব্যক্তি আমার এক হাত নিকটবর্তী হবে, আমি তার দুই হাত নিকটবর্তী হবো। যে ব্যক্তি হেঁটে হেঁটে আমার দিকে আসবে আমি দৌড়ে তার দিকে যাবো। যে ব্যক্তি পৃথিবী সমান গুনাহ নিয়ে আমার সাথে সাক্ষাত করবে, অথচ যে আমার সাথে কোন কিছু শরীক করেনি, আমি তার সাথে অনুরূপ (পৃথিবীভর্তি) ক্ষমা নিয়ে সাক্ষাত করবো।“[মুসলিম]

Related Posts

There is no other posts in this category.

2 comments

Post a Comment