গল্পে গল্পে আর্গুমেন্ট।

Post a Comment

 


👉বিষয়ঃ গল্পে গল্পে আর্গুমেন্ট।

✍লিখেছেনঃ এম ডি আলী


👉 ১ > দুই নাস্তিকের মধ্যে আলাপ <


প্রথমঃ এই জানিস মুমিনরা "আমার অবিশ্বাস" "বিশ্বাসের ভাইরাস" "সমকামীতা" এসব কেতাবকে নাস্তিক্য ধর্মের কেতাব বলে দাবি করে ।

দ্বিতীয়ঃ মুমিনরা কি পারবে এসব বই থেকে প্রমান করতে যে এগুলা "নাস্তিক্য ধর্মের" বই অর্থাৎ এসব বইয়ের কোথায় লেখা আছে যে এগুলা নাস্তিক্য ধর্মের কিতাব ?

প্রথমঃ এই প্রশ্ন মুমিনরা তো অস্বীকার করে না, তারা বলে যদি কোন বইতে লেখা থাকলেই সেটি সত্য বলে প্রমাণিত হয় তাহলে তো একই যুক্তিতে ইসলাম সত্য কারন কুরআনে লেখা আছে আল্লাহর কাছে সত্য দ্বীন হল ইসলাম । এটার উত্তর কি দিবো?

দ্বিতীয়ঃ ঐসব মুমিনদের সাথে কখনো বিতর্ক করবি না।

প্রথমঃ কেন ?

দ্বিতীয়ঃ 420 ERROR 


🌏🌏🌏


👉 ২ নাস্তিক্যধর্মের আলোকে রাসুল (সা) এর পারসোনাল লাইফ। 


 নবীজি মুহাম্মদ (সা) এর বিষয়ে অনলাইনের সস্তা নাস্তিক সমকামীরা যেই অভিযোগ করে সেগুলো কি আসলেই নাস্তিক্যধর্মের আলোকেই আপত্তিজনক ?

বিখ্যাত নাস্তিক্য ধর্ম প্রচারক,আন্তর্জাতিক চিন্তাবিদ,গবেষক,নারীবাদী, মুক্তমনা, বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাসী, ব্যাক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাসী,সমকামীদের বিয়ের অধিকারে বিশ্বাসী ও বিখ্যাত লেখক ডঃ হুমায়ূন আজাদ সাহেব তিনি তার বিখ্যাত কেতাব "আমার অবিশ্বাস" ১৪৩ পৃষ্ঠায় ফতোয়া ঘোষণা দিয়েছেনঃ নৈতিকতা হওয়া উচিৎ সংকীর্ণ আমার কোন কাজ যেন অন্যের ক্ষতি না করে এতটুকুই ।

বিশেষ ফতোয়াঃ দুইজন সম্মতি দিলে সব কাজ জায়েজ > এটাই নাস্তিক্য ধর্মের শিক্ষা।

পয়েন্ট সমূহঃ

১/ নবীজি (সা) আয়েশা (রা) কে অল্প বয়সে বিয়ে করেছে যা অমানবিক < > এই বিয়েতে নবীজি (সা) সহ আম্মাজান আয়েশা (সা) বিন্দুমাত্র ক্ষতি হয়নি এবং আয়েশা (রা) কখনোই এর বিরোধিতা করেননি তাই নাস্তিক্য ধর্মের আলোকে এটি জায়েজ অমানবিক কিছুই নয় বরং নৈতিক কাজ। তাই এই বিষয় নাস্তিকদের সব অভিযোগ বাতিল। 

২/ নবীজি (সা) এর ১১ জন স্ত্রী ছিলেন যা অমানবিক < > নবীজি (সা) এবং তাঁর সকল স্ত্রীর বিন্দুমাত্র কোন ক্ষতি হয়নি এবং কেউই বিরোধিতা করেননি এই বিয়েতে সকলের সম্মতি ছিল তাই নাস্তিক্য ধর্মের আলোকেও এটি জায়েজ এবং নৈতিকত কাজ ।

৩/ নবীজি (সা) তাঁর স্ত্রী / বাদীপত্নী (যাই হক) মারিয়া আল কিবতিয়ার (রা)এর সাথে সহবাস করেছিলেন যা ঠিক নয় < > এই সহবাসের দ্বারা কারো ক্ষতি হয়নি এবং উভয়ের সম্মতি ছিল তাই নাস্তিক্য ধর্মের আলোকে এটি জায়েজ এবং নৈতিক কাজ।

৪/ জয়নাব (রা) কে বিয়ে অন্যায় < > নবীজি (সা) এর পালকপুত্র জায়েদ (রা) এর স্ত্রী ছিলেন জয়নাব (রা) । জায়েদ (রা) তাঁকে তালাক দিলে , এরপরে জয়নাব (রা) নবীজিকে (সা)কে বিয়ে করেন <> যেহেতু এখানেও কারো ক্ষতি হয়নি এবং উভয়ের সম্মতি আছে সেহেতু নাস্তিক্য ধর্মের আলোকেও এটি অমানবিক কিছুই নয় বরং নৈতিক কাজ ।

৫/ মারিয়া (রা) সাথে সহবাস করলে হাফসা (রা) অখুশি হন যা ঠিক নয় <> নবীজি (সা) মারিয়া (রা) এর সাথে সহবাস করে এবং এতে হাফসা (রা) জানতে পেরে অখুশি হন এরপরে নবীজি (সা) তাঁকে ইসলামের আইন বুঝালে তিনি মেনেও নেন <> এখানে যেহেতু কারো ক্ষতি হয়নি এবং সকলের সম্মতি ছিল তাই নাস্তিক্য ধর্মের আলোকে এটিও জায়েজ বরং নৈতিক কাজ ।

শক্তিশালী চূড়ান্ত ফলাফল => অনলাইনের সস্তা সমকামীরা ইসলামের প্রতি যেই অভিযোগ করে আসলে নাস্তিক্য ধর্মের আলোকে সেগুলা একটিও অভিযোগ না বরং জায়েজ এবং নৈতিক কাজ। সুতরাং নাস্তিকরা যে অভিযোগ করে তা আসলে নাস্তিক্য ধর্মের দৃষ্টিতে এই অভিযোগের যোগ্য না। 


🌏🌏🌏


👉 ৩ > কিরে প্রমাণ দে আল্লাহর অস্তিত্বের ?


কি প্রমাণ দিব ভাই ?

মানে ?

আপনি যদি আল্লাহ্‌কে দেখেতে চান এটা পসিবল না যদি তাত্ত্বিক প্রমাণ চান সেটা পসিবল ।

ওইটাই দে আমাকে

দেখেন বিগবাং এটি নিজে নিজে হওয়া সম্ভব না যদি সম্ভব হয় তাইলে এখন আর ঘটে না কেন ? এটি এমনেই সাধারণ একটি ব্যাপার । বা যুক্তিও বলতে পারেন ।

দূর বেটা এইদা কোন যুক্তি হল । বৈজ্ঞানিক প্রমাণ দে বেটা । বড় বড় বিজ্ঞানী তারা বলেছে স্রষ্টা বলে কেউ নাই । যেমন লরেন্স ক্রাউস, সাম হেরিস , রিচারদ দকিন্স ইত্যাদি ।

তাইলে এইবার শুনেন "THE Evidence Of GOD IN EXpanding Universe" এই বইটি একবার হলেও পড়বেন । এখানে বিশ্ব বিখ্যাত জীব পদার্থ বিজ্ঞানী ফ্রাংক এলেন থেকে রিসার্চ কেমিস্ট এলমার ডাব্লিও মরার বিজ্ঞানিদের গবেষণা দেয়া আছে সেখানে তারা সবাই প্রমাণ করেছেন স্রষ্টা আছেন । এখন ?

না মানে ইয়ে , মানে ইয়ে মানে ইয়ে ইয়ে ইয়ে এডিট করা যায় এইগুলো ...........


🌏🌏🌏


👉 ৪ > নাস্তিক vs রিকশাওয়ালা

নাস্তিক রিক্সায় উঠে ভাবতে লাগলো, ৯৯ টা ডিবেট করলাম ,কিন্তু একটাও জিততে পারলাম না আর একটা হেরে হারার-সেঞ্চুরি করতে চাই না। তাই,

রিক্সাওয়ালাকে বলল,মামা তোমাদের রাসুল (সা,) তো ভাল মানুষ ছিল না শিশু এবিউজার ছিল নয় বছর বয়সের আয়েশা (রা,)-কে বিয়ে করেছিলো।

_রিক্সাওয়ালা বলল, মামা আমরা মূর্খ -সূর্খ মানুষ এতো জানিনা তয় এইডা তো আমরাই দেখছি, আগের মানুষ অল্প বয়সেই বিয়া করতো আমার বাবায় ও আমার মায়রে ১০ বছর বয়সে বিয়া করছিল,বঙ্গবন্ধুও তো ফজিলাতুন নিসারে ৮ বছর বয়সে বিয়া করছিলো, আবার ওইযে,জসিমুদ্দিনের "করব" কবিতায় পড়ছিলাম এতো ছোট বয়সে বিয়া করছিলো যে,সে শশুড় বাড়ি আইসা পুতুল খেলতো। হেদিন এক খবরে দেখলাম সবচেয়ে অল্প বয়সে বাচ্চা জন্ম দেয় অ্যামেরিকাতে , এইদা নাকি উন্নত দেশ, মাইনসের কাসে হুনি ,

নাস্তিক চরম এক ধাক্কা খেলো,,

"এই রিক্সাওয়ালা আস্তিকও আমারে ধরা খাওয়াইলো!!!" _

নাস্তিক একটু নড়ে-চড়ে বসে, মুচকি হাসি দিয়ে জিজ্ঞাসা করল,চাচা আপনি নবীকে (সা,)-কে সাধারণ মানুষের সাথে তুলনা করলেন?????

_রিক্সাওয়ালা ঘাম মুছতে মুছতে জবাব দিল, আপনিই যেহেতু বুঝতে পারতেছেন নবীজি সাধারণ মানুষের মতো না এবং তাকে মানুষের সাথে তুলনা ও করা যাবেনা তাহলে কেন আপনি নবীজির বিয়ে নিয়ে প্রশ্ন করছেন??? নবীজি ৯,বছর ৪০ বছর যাকেই বিয়ে করুক এখানে তো আপনার বলার কিছু থাকেনা কারণ আপনিই স্বীকার করেছেন নবীজী সাধারণ কেউ না।

_নাস্তিক বলল,এই চাচা দাঁড়ান আমাকে এখানেই নামাইয়া দেন।

_রিক্সাওয়ালা বলল,আপনি না নীলক্ষেত যাবেন তাইলে আজিমপুর কবরস্থানে নাইমা যাইতাছেন কেন?????

_নাস্তিক ভাড়া দিয়ে রাস্তায় হাটতে হাটতে চিন্তা করছে "নাহ এই আস্তিকদের সাথে পারা যাবেনা "


🌍🌍🌍


👉 ৫ >  কিভাবে বিশ্বাস করবো কোরআন আল্লাহ্‌র কিতাব ?

মুফাসসিলঃ আলী, এই যে তোদের কোরআন , যাকে তোরা আল্লাহ্‌র কিতাব বা বই বলে দাবি করিস এর কি কোন প্রমান আছে ? কিসের ভিত্তিতে তোরা বিশ্বাস করিস , বলতো দোস্ত ।

আলিঃ জানার জন্য প্রশ্ন করলে উত্তর দিবো , তবে এখন তর্ক করার মুড নেই ।

মুফাসসিলঃ না,না , জানার জন্যই, তুই বল, হাহাহা ।

আলিঃ সহজ জবাব। কোরআন সংকলন করা হয়েছে ও সকল কোরানের হাফেজদের পরামর্শ এর ভিত্তিটে এবং বারমিং হারম ইউনিভার্সিটির লাইবেরিতে পাওয়া গেছে একটি প্রাচীন কোরআন যেটার সাথে বর্তমান কোরানের হুবহু মিল রয়েছে । তুই গুগোলে দেখতে পারিস । আর যেহেতু মহানবী (সা) নিরক্ষর ছিলেন তাই তিনি কোরআন লিখবেন এটা অসম্ভব ।

মুফাসসিলঃ তাঁর সাহাবিদের দ্বারা লিখাতেও পারে , তিনি বলেছেন আর তাঁর সাহাবিরা লিখেছে ?

আলিঃ আরে নাহ, এটা তোর একটা ধারনা মাত্র কিন্তু এর পক্ষে কোন প্রমান নাই তুই দিতেও পারবি না । আর তৎকালীন কাফেররাও এই দাবি করে নাই যে মোহাম্মদ (সা) তাঁর সাহাবিদের দিয়ে কোরআন লিখেছেন আর হ্যাঁ এইটা দাবি করেছে যে, কোরআন মোহাম্মদ (সা) নিজে লিখেছেন তবে তিনি যেহেতু নিরক্ষর ছিলেন তাই এই প্রশ্নটাই আজগুবি ।

মুফাসসিলঃ ওকে, কিন্তু ভিত্তিটা কি শুধুই বিশ্বাস নাকি, না, অন্য কিছু ?

আলিঃ হাহাহা, যদি জানার আগ্রহ হত তাইলে আর কথাই হত না । যেহেতু বলেই ফেলেছিস তাইলে প্রমান তো করতেই হবে । আচ্ছা মুফাসসিল তুইত স্তেফেন হকিং এর বই ও ডারইইন সহ সবার বই পরেছিস । তো তোরা অইসব বিজ্ঞানিদের বই কিভাবে বিশ্বাস করিস যে ওইগুলা তারাই লিখেছে, ?

মুফাসসিলঃ বেটা, টপিক ছেড়ে তেনা দিচ্ছেস কেন ?

আলিঃ আরে ক না দস্ত তেনার উত্তর টাই দে ।

মুফাসসিলঃ কারন, হকিং নিজের হাতে বইটা লিখেছে তাঁর the grand ডিজাইন এভাবে সবাই তাদের বই দাবি করেছে আর এখানে কোন প্রমানের দরকার হয় না এটা সবাই জানে ।

আলিঃ তোর কথা তাই যদি আমি এভাবে বলি যে, কোরানে আছে যে কোরআন আল্লাহ্‌র কিতাব আর রাসুল (সা) যেহেতু নিরক্ষর ছিলেন তাই তাঁর পক্ষে কোরআন লিখা সম্ভব না, আর সমস্ত মানুষই বলে কোরআন আল্লাহ্‌র এমনকি তরাও তো তোদের ফেসবুকে পোস্ট দিস যে 'আল্লাহ্‌ কোরানে এইটা বলেছে, সেইতা বলেছে' তাই প্রমানিত কোরআন অবশ্যই আল্লাহ্‌র । তোর কথা যদি যৌক্তিক হয় তাইলে আমারটাও যৌক্তিক হবে না কেন ? তুই হয়তো আরও প্রশ্ন করবি যে কোরআন কিভাবে বিশ্বাস করবো এর জবাব তুই যেভাবে বিজ্ঞানিদের বই বিশ্বাস করিস সেভাবেই কোরানকে বিশ্বাস করবি ।

মুফাসসিলঃ বুঝালাম নারে......

আলিঃ তুই নিজের চোখে,বাস্তবে দেখিসনি যে হকিং তাঁর নিজের হাতে বইটি লিখেছে কিন্তু তার কথার দাবিতে তুই না দেখেই বিশ্বাস করেছিস । এখন তুই যদি তাকে বলিস sir আপনি যে নিজের হাতে আপনার বইটা লিখেছেন আমাকে কি আপনি বাস্তব প্রমান দিতে পারবেন ? হকিং তকে একটা কথাই বলবে যে, মুফাসসিল তুমি পাবনায় যাও এবং বিজ্ঞান শিখে এসো । যেমন তা আমরা মুসলিমরা তকে সবাই বলি । কিন্তু আমারা সবাই জানি বইটও তার । 

তাই কোরআন বলেছে বইটি আল্লাহ্‌র তাই আমরা বিশ্বাস করি কোরআন আল্লাহ্‌র কিতাব বা বই যেমনি ভাবে তোরা বিশ্বাস করিস ! ব্যাস ।

মুফাসসিলঃ ও, হ্যাঁ বুঝতে পেরেছি ।

আলিঃ দোস্ত নিউটনের মাথায় যে, একটা আপেল পরছিল এই তথ্য এর কোন বাস্তব প্রমান আছে এইটা ভুয়া তো হয়ে পারে ? প্রাচিন কালের যেসব বিজ্ঞানীদের নাম আমরা শুনি, এসব নাম যে আসলেই তাদের সেটাই কি ভিত্তি? 

মুফাসসিলঃ দ্যূত বেটা, আজাইরা প্রশ্ন করিস ।

আলিঃ ও তরাও তাইলে না দেখে বিশ্বাস করিস হহাহা হা।


🌍🌍🌍


👉 ৬ > ধরা খেয়ে গেল 


সাকিল : নবী (সা) ৬ বছর বয়সী  আয়শা (রা) কে বিয়ে করেননি। কেউ যদি এটা বলে আপনি কি কইবেন? 

নাস্তিক: হা হা হা বলেনকি মুমিন, সহিীহ বুখারির হাদিস দেখুন স্পষ্ট হাদিস। ওমক ওমক সাহাবি সাক্ষী আছে তাদের সামনেই বিয়ে হয়েছে হা হা এবার মুমিন যায় কই!

সাকিল : 😂😂 জ্বি দাদা আপনি ঠিক বলেছেন। নবী (সা) চাঁদকেও দ্বিখন্ডিত করেছেন এই নেন সহীহ বুখারির হাদিস।☺ ওমক ওমক সাহাবি নিজ চোখে দেখেছে। এবার এই হাদিসটাও মেনে নিন😃

নাস্তিক: ইয়ে মানে মুমিনরা খরাপ😲।খালি ধরা দেয়😞।

বিদ্র: এই একটা পোস্টই নাস্তিকদের ভন্ডামি প্রমান করার জন্য যথেষ্ট। তারা নিজের সুবিধামতো কোরান হাদিসকে উপস্থাপন করে এবং কোরান হাদিসের যেখানে তারা ধরা, সেইটাকে তারা অস্বীকার করে।


🌍🌍🌍


👉 ৭ > এক ভন্ড মুফতি ও এক মুমিনের মধ্যে আলাপচারীতা। 


ভন্ড মুফতি: জানো মুমিন তোমরা এখনো মূর্খতায় রয়ে গেলে। 

মুমিন: যেমন দাদা?

ভন্ড মুফতি:  এই দেখো আমি একটা মুফতি হয়েও সঠিক পথের সন্ধানে ছুটাছুটি করতাম, অবশেষে সঠিক পথ খুজে পেলাম।

মুমিন : এটা কি পথ দাদা?

ভন্ড মুফতি: এইতো বুদ্ধিমানের মতো প্রশ্নকরা শিখেছো। 

শুনো এটা হলো নাস্তিকতা।

মুমিন:এখানে কি আছে দাদা?

ভন্ড মুফতি: আরে বোকামুমিন এখানেইতো সব, কিনাই সেইটা বলো! আহ্ কি শান্তি এতো দিনে নিজের মনের মতো একটা ঠিকানা পাইলাম যা-চাই তাইপাই। 

মুমিন:শুনলাম নাস্তিকতায় নাকি সমকামিতা বৈধ আপনি করেছেনতো?

ভন্ড মুফতি: আরে করেছিকি হয়েছি😞 নতুনতো তাই আমাকে দিয়েই শুরু আরকি। তবে হে বলেছে পারেরবার আপনি😆.

মুমিন : শুনলাম নাস্তিকরা নাকি ফ্রি সেক্স করে!

ভন্ড মুফতি: আরে এটাইতো আসল মজা😃 

মুমিনরা কিসব বিয়ে নিয়া পরে থাকে।😎

মুমিন : দারান আমি ঘর থাইকা আসতাছি।

ভন্ড মুফতি: হ যাও যাও কিছু খাবার দাবার নিয়া আসো।☕

মুমিন: (লাঠি হাতে) বেটা ভন্ড👿 দারাও তোমার ভন্ডামি ছুটাইতাছি, তুমি আবার মুফতি আছিলা কবে তুমিতো আগে থাইকাই শয়তান আছিলা। এখনতো শুধু শয়তানের সার্টিফিকেট নিছো।

ভন্ড মুফতি: ব্যা: ব্যা: ম্যা: ম্যা:

Related Posts

: